বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০১৯

পিত্তপাথুরির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।




পিত্তপাথুরীর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ঃ


পিত্তপাথুরীর কারণ,লক্ষণ ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

পিত্তশিলা কি ?
পিত্ত ঘনীভুত হয়ে যে শিলা বা পাথর হয় তাহাই Gall Stone বা পিত্ত শিলা।পিত্ত শিলা পিত্ত প্রনালীর যে কোন এক অংশে হইতে পারে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইহাতে পিত্ত থলির মধ্যে উৎপন্ন হতে দেখা যায়।
কারণ তত্বঃ
রোগটি সাধারণত চল্লিশের বেশী বয়সী লোকদের হতে দেখা যায়।পুরুষের চেয়ে মেয়েদের এ রোগ বেশী হয়।যারা অলস দিন যাপন করে অতিরিক্ত পরিমানে তৈল মশলা,ঘৃত পক্ক বা চর্বিযুক্ত খাবার খায় অথবা গুড় চিনি ও মিছরি বেশী খায় তাদের এ রোগ হওয়ার সম্ভাবণা বেশী।যে সকল পরিবারে হাঁপানি আর্ধকপালে মাথা বেদনা আছে,সেই সকল পরিবারে পিত্ত পাথুরীর ঝুকি বেশী।
পিত্তশিলার লক্ষণ সমুহঃ
যতক্ষণ পিত্ত পাথর বিশ্রাম অবস্হায় থাকে ততক্ষণ এটি টের পাওয়া যায় না।যখন ইহা নড়াচড়া করে তখন রোগ টের পাওয়া্ যায়।উপর পেটে অত্যন্ত বেদনা প্রকাশ পায়।পিত্তশুল বেদনা সচড়াচড়ায় বৃদ্ধিপায়। উপর পেটে শুরু হয়ে যকৃতের দিকে ধাবিত হয়।যকৃত প্রদেশ হতে পিছনের দিকে পাজরের দুইদিকে এত বেদনা হয় যে রোগী বেদনায় কাতর হয়ে পরে।রোগীর বমি ভাব ও হিক্কা,প্রকাশ পায়।রোগীর নাড়ী দুর্বল হয়,হিমাঙ্গ অবস্হায় পতিত হয়।এই রোগের আক্রমন কয়েক ঘন্টা হতে কয়েক দিন পর্যন্ত স্হায়ী হতে পারে।যকৃত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় এবং আক্রমনের বার ঘন্টার হতে চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে ন্যাবা বা জল সঞ্চয় হতে দেখা যায়।কমন বাইলডাক্টে শিলা প্রবেশ করিলে রোগের জটিলতা আরো বৃদ্ধি পায়।
জটিলতাঃ পিত্তশিলা হলে রোগীর চন্ডিস দেখা দেয়, প্যানক্রিয়াস প্রদাহ,পিত্ত থলিতে প্রদাহ এমনকি ক্যান্সারও হতে পারে।
চিকিৎসাঃ
প্রচুর পরিমানে গরম পানি পান করতে দেয়া প্রয়োজন।উপর পেটে সেকতাপ দেয়া হলে রোগী আরাম পায়।রোগীকে মদ, মাংশ,মিষ্টিদ্রব্য,গুড়,চিনি,মিছরি খেতে দেওয়া যাবে না।পিত্ত থলি ও কমন বাইলডাক্টের মাঝে পুজ উৎপন্ন হলে ব্লক হয়ে গেলে অপারেশন ছাড়া কোন চিকিৎসায়ই ফল হয় না।সে ক্ষেতে অপারেশনই একমাত্র পথ।রোগীকে বার্লি ,দুধ, সাগু ও ডাবের পানি কমলালেবুর রস খেতে দিলে রোগীর জন্য ভাল।
পিত্তপাথুরির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎস  ঔষধসমুহের নামঃ
লাইকোপোডিয়াম,বার্বারিসভলগারিস,ভিরেট্রাম,চেলিডোনিযাম,চায়না,পডোফাইলম,মার্কসল,ল্যাকেসিস,
ম্যাগ মিউর,ম্যাগফস,ফসফরাস,কার্ডুয়াসমরি,ব্রাইয়োনিয়া,কলোসিন্থ,নেট্রামসালফ,বেলেডোনা ইত্যাদি ঔষধসমুহ ব্যবহৃত হয়।আনেক অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারদের মতে চায়না ও পডোফাইলাম নিয়মিত সেবন করালে পিত্তশিলা জন্মাতে পারে না।
পিত্তপাথুরির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধসমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনাঃ
আর্সেনিক এলবম:
রোগীর রোগ যন্ত্রনা রাত দ্বিপ্রহরের পরে বৃদ্ধি বা দুপুরের পরে বৃদ্ধিসহ আর্সেনিক এলবমের সর্বলক্ষণ বিশিষ্ট রোগীর পিত্তশিলা বেদনায় আধিক উপযোগী।
নাক্স ভুমিকা:
অলস প্রকৃতির রোগী, পেটে এসিডিটি,বুক জ্বালা পেটে মোচড়ানি বেদনা,যে রোগরী মষলা যুক্ত খাদ্যে রুচি বেশী, ভাজি পোড়া খাদ্য বেশী খায় তার জন্য নাক্স উপযোগী।
লাইকোপোডিয়াম:
 যে রোগীর মাঝে লাইকোপোডিয়ামের সকল লক্ষণ বিদ্যমান যেমন কোষ্ঠদ্ধতা,পেটফাপা,রাগ চাপা স্বভাব ওগ্যাষ্ট্রিকের সকল লক্ষণ বিদ্যমান তার জন্য লাইকোপোডিয়াম উপয়োগী।
বেলেডোনা:
রক্ত প্রধান ধাতু বিশিষ্ট যুবক যুবতীদের পিত্তশিলা বেদনায় বেলেডোনা উপযোগী।বেদনা হঠাৎ আসে হঠাৎ চলে যায় এইরুপ বেলেডোনার লক্ষণ বিবেচনায় প্রয়োগ করিলে বেদনা দ্রুত আরোগ্য হয়।
বার্বারিস ভলগারিস:
পিত্তশিলা বেদনার এটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ।বেদনা নড়াচড়ায় বৃদ্ধি,যকৃতে কাটিয়া ফেলার মতবেদনা।সুচফোটানো বেদনা, শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহনে বেদনা বাড়ে,মুখে দুর্গন্ধ,মুখে শুষ্কতাসহ বারবার পানি পানের ইচ্ছা,বারবার বমি ভাব,আহারের পরে বমিভাব বাড়ে,বায়ু জমে,মুত্রত্যাগের সময় জ্বালাকরে।ঘোর পিত্তবর্ণের প্রস্রাব,প্রস্রাবে মাঝে মাঝে সুরকির গুড়ার মত তলানি পরে।
ব্রাইয়োনিযা এলবম:
সকালে বা বিকালে যকৃতের বেদনা বৃদ্ধি,কথনও শ্বাস প্রশ্বাসে,কাশিতে ,ঝাকিতে,হাঁছিতে ও নড়াচড়ায় বেদনা বাড়ে।জ্বর ও কম্প অবস্হায় অথবা ক্রোধ বা বিরক্তির পর বেদনার বৃদ্ধি,ডান পার্শে শয়নে রোগ যন্ত্রনার আরাম,জিহ্বার উপর পুরু ও পিত বর্ণের লেপ;মুখে তিক্ত স্বাদ ,পিত্ত বমি,জলপিপাসা ইচ্ছা কঠিন কোষ্ঠবদ্ধতা,দুইতিন দিনেও মল ত্যাগের ইচ্ছা থাকে না।খুব বড় ঝামার মত মল।মাথায় দপদপানি বেদনা।সর্দি প্রবন,একগুয়েমী স্বভাব ও জেদী রোগীর পিত্ত শিলা চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।
ক্যালকেরিয়া কার্ব:
মোটা থলথলে রোগীর পেট মোটা ও কেঠিন বোধ,যকৃতে চাপ বোধ,হাটিবার সময় পা ফেলার সময় যকৃতে ঝাকুনি ও বেদনা,মাথা নিচা করার সময় যকৃতে বেদনা, পাথরী নির্গমনের সময় যে বেদনা হয় তাহা ক্যালকেরিয়া কার্ব দ্বারা নিবারিত হয়।সাদা খড়িমাটি অথবা কাদার মত মল,দুধে অরুচি,দুধপানে বমিভাব বা বমি হয়।মাথার উপরে,বগলে,বুকে, পিঠে,হাত-পায়ে প্রচুর ঘাম হয়।মিষ্টিদ্রব্য ও ডিম খাওয়ার ইচ্ছা ইত্যাদি লক্ষণ বিবেচনায় ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।
কার্ডুয়াস মেরিয়ানাসঃ
বাম পার্শে শুইলে যকৃতে সুচ ফোটানো বেদনা বৃদ্ধি ।ডান পাশে শয়নে বেদনা আরাম বোধ।বেদনা ডান বাম বিস্তার লাভ করে।মুখে তিক্ত স্বাদ।রোগীর গায়ের চামরা,চক্ষু,জিহ্বা পিতবর্ণ ধারন করে।সাদা দুধের ন্যায় ফিকা অথবা মাটির মত মল।সবুজ বর্ণের পদার্থ বমন।ঘোলাটে অথবা পীত বর্ণের প্রস্রাব।লবন খাইতে মাংশ খাইতে অনিচ্ছা।গায়ে শোধ,জন্ডিস সহ যকৃতে রক্তাধিক্য, পিত্ত থলির ফোলা ও টাটানি বেদনা।এইসকল লক্ষণ সমষ্টি কার্ডুয়াস মেরির নি্র্দেশক লক্ষণ।
চেলিডোনিয়ামঃ
পিত্ত পাথুরি পিড়ার একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ।সকাল আট টায় যকৃতের বেদনা বৃ্দ্ধি,আহারের পরে বেদনা কমে।যকৃতের বেদনা পিঠের ডান পাশে ও ডান কাধ পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে।যকৃতের বেদনা ফোলা ও শোধ দেখা দেয় ও বেদনা করে।জিহ্বা হলুদ বর্ণের লেপ, পাশ গুলো লাল দস্তাংকিত।মুখ শুকাইয়া যায়।মুখে তিক্ত স্বাদ,।ঠান্ডা পানি পানে বমিভাব হয় ও বমি করে।গরম পানি পানে আরাম বোধ।গরম দুধ ও গরম পানি পানের ইচ্ছা।সাদা বা ধুসর বর্ণের ছাগল নাদির মত মল।কখনও ঘোর পীত বর্ণের অথবা ঈষৎ বাদামী বর্ণের বা লাল বর্ণের প্রস্রাব।এই লক্ষণ সমষ্টিতে চেলিডোনিয়াম নির্বাচিত হইলে পিত্ত পাথুরী দ্রুত আরোগ্য হয়।
ক্যামোমিলাঃ
 রাগ কিংবা বিরক্তির কারনে যকৃতে বেদনা বৃদ্ধি।বার বার শিতার্ততা সহ যকৃতে বেদনা।বেদনা সুচ-ফোটানোর মত।পেট ফাপা,মল ত্যাগের সময় সামান্য বায়ু নির্গত হয় তাতে বেদনার কিছুই হয় না।গরম কাপড় জড়াইয় থাকিলে অথবা পেটের উপর সেক তাপ করিলে শান্তি পায়।পিত্ত শুল বেদনাসহ ভুক্ত দ্রব্য বমন।পেটের মাঝে তীব্র বেদনা ও বিবমিষা ও বমন।ঠান্ডা পানি ও টক সরবত খাইতে ইচ্ছা ও পান করে।ক্ষুধা লোপ,জিহ্বার উপরে পিত বর্ণের লেপ।কফি ও গরম পানি পানে অনিচ্ছা।মুখের মাঝে তিক্ত অথবা পচাঁ আস্বাদ।অস্হির উত্তেজনাশীল মেজাজ;যারপর নাই খিটখিটে;কোন বিষয়েই সন্তোষ প্রকাশ করে না;লোকজনকে কথায় কথায় গালমন্দ করে এই ধরনের লোকের পিত্তশুল নিবারবের জন্য ক্যামেমিলা উপযোগী।
সিপিয়াঃ
বিলিয়ারী বেদনার এটি একটি প্রধান ঔষধ।জ্বরের কম্প বা উচচ জ্বর অবস্হায় যকৃতে টাটানি বেদনা।মুখে তিক্ত স্বাদ।বার বার মুর্ছার ভাব ও জ্বর কম্প।যকৃত বেদনা ডান দিকে কাত হয়ে শয়নে বেদনা বারে।হাটিতে চলিতে ও নড়াচড়ায় অক্ষমতা;যকৃতে সামান্য স্পর্শ সহ্য হয় না।ডান কাধ পর্যন্ত বেদনা বিস্তৃত হয়।অল্প গাঢ়,দুর্গন্ধ যুক্ত প্রস্রাব।মাটির মত অথবা ছাগল নাদির মত মল।এই সকল লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে সেই রোগীর জন্য সিপিয়া উপযোগী।
কেলিবাইক্রম:
যে রােগীর পিত্ত থলী ও যকৃতের বেদনা নড়াড়ায় বৃদ্ধি।ডান কাধ পর্যন্ত বেদনা বিস্তৃত হয়।যকৃতের সুচ বেধার মত বেদনা।পেটের সামান্য অংশে বেদনা এই বেদনা নানা স্হানে পরিবর্তীত হয়।অত্যধিক বমি ভাব বারবার বমি হয়।পেটের উপর কাপড় পরিতে পারে না।আমাশয় বা মাটির মত মল।
ডিজিটেলিসঃ
ন্যাবা সহ য়কৃতে বেদনা ও কাঠিন্যতা।জিহ্বার উপর সাদা অথবা হলদে লেপ।যকৃতের বিবৃদ্ধি ও টাটানি বেদনা।যকৃতের মাঝে চাপ বোধ।নাড়ীর ধীর গতি অথবা প্রতি তৃতিয় পঞ্চম কিংবা সপ্তম স্পন্দন বিলুপ্ত।আদৌ ক্ষুধা থাকে না।প্রায়ই মাথা ঘুরে। কোন বস্তুকে দুইটি দেখে,বস্তুসমুহ সবুজ,পিত বা রুপালী রংগের দেখেয় ও রোগী মুর্ছা যায়।
ভিরেট্রাম এলবমঃ
পিত্তশুল বেদনাসহ অত্যন্ত দুর্বলতা ও হিমাঙ্গ অবস্হা বিদ্যমান।বারবার বমি ভাব ও বমি।কপালের উপর শীতল ঘর্ম।বেদনা নিচ থেকে উপরে উঠে এবং পিঠে ছড়াইয়া পরে। গরম পানি পানে হেটকি উঠে।টক খাদ্য গ্রহনে অনিচ্ছা।বেদনা চরম অবস্হায় যাওয়ার পর রোগী দুর্বল হয়ে পরে তার পরে ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
রাসটক্সঃ
পিত্তশুল বেদনা সন্ধ্যায় ও মধ্য রাত্রিতে বাড়ে।রোগী সামনের দিকে ঝুকিয়া থাকিলে আরাম পায়।সর্ব শরীর কনকন করে।অতিশয়কোমর,বেদনা।জিহ্বার অগ্রভাগ লাল ত্রিকোন দেখা যায় অথবা পাশে দাঁতের দাগ দেখা যায়।মুখে তিক্ত স্বাদ।একটু একটু করিয়া বাহ্য হয়।অল্প ঘোর বর্ণের ও জ্বালাকর প্রস্রাব।রোগীর মাঝে রাসটক্স নির্দেশক লক্ষণ সমষ্টি পিত্তশুল বেদনা নিরাময়ে কার্যকরী।
চায়না:
ম্যালেরিয়া জ্বর হওয়ার পরে যদি পিত্তশিলা হয় সেই রোগীর জন্য চায়না উপযোগী।যকৃত ও প্লিহা বাড়েজন্ডিস ও রক্তশুন্যতা দেখা দিলে চায়না অত্যন্ত কার্যকরী ঔষধ।পেটের মধ্যে বায়ু জমে হড়হড় গড়গড় শব্দ করে।পেটে বায়ু জমে খাদ্যগ্রহন মাত্র মল ত্যাগের ইচ্ছা।সন্ধ্যা,রাতে মলত্যাগের পরিমান বাড়ে,মলত্যাগের পরে দর্বল হয়ে পরে।জ্বর কম্প ও অথবা তাপ অবস্হায় যকৃতের বেদনা বাড়ে।ঝাকুনি নড়াচড়া,স্পর্শে বেদনা বাড়ে।হজম শক্তির অভাব,বাব বার বমি ভাব।সাদা বর্ণের পীত বর্ণের অথবা কালচে বর্ণের মল মলে বিশ্রী গন্ধ।এই লক্ষণ সমষ্টি চায়না নির্বাচনের নির্দেশক লক্ষণ।

বোরিক রেপার্টরির সাহায্যে পিত্তপাথুরির একক ঔষধ নির্বাচনঃ

GALLBLADDE


BILIARY CALCULI (cholelithiasis) -- Aur., Bapt., Berb. v., Boldo, Bry., Calc. c.Card. m., Chel., Chionanth., Cholest., Cinch.Diosc., Fel tauri, Ferr. s., Gels., Hydr., Jugl. c., Lach., Lept., Myr., Nux v., Pichi, Pod., Ptel., Tarax.
Billiary Colic -- Ars., Atrop. sul., Bell.Berb. v.Calc. c.Card. m., Cham., Chel., Chionanth., Cinch.Col., Dig., Diosc., Gels., Hydr., Ipec., Lyc., Morph. acet., Nux v., Op., Tereb.
উপসংহারঃ
পিত্তশিলা চিকিৎসায় উপরে উল্লেখিত ঔষধ ছাড়াও অনেক ঔষধের প্রয়োজন হয়।আমার এ লেখা ডাক্তারদের উপযোগী। কেহ এ লেখা পড়ে ডাক্তারী করবেন না। কোন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাহায্য ছাড়া পিত্তপাথুরীর চিকিৎসা করলে লাভের চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশী।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।

ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার।
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮

1 টি মন্তব্য: