ডায়াবেটিস একটি মেটাবোলিক বা বিপাকক্রিয়ার রোগ।কার্বোহাইড্রেটের বিপাকক্রিয়ার গোলযোগের কারনে ডায়াবেটিস হয়।দেহে ইনসুলিনের অভাব ঘটে।ইনসুলিনের অভাবে রক্তে গ্লুকেজের পরিমান বেড়ে যায়।গ্লুকোজের ওসমোটিক ক্রিয়ার ফলে পলি ইউরিয়া জন্মায়।এর ফলে শরীরের শক্তি ও পুষ্টির অভাব হয়।রোগীর শরীরে চুলকানী,ঘন ঘন প্রস্রাব হয় জ্বালাপোড়া করে,যৌনাঙ্গে জ্বালাপোড়া ,মাংশপেশীর সংকোচন শক্তির ঘাটতি হয়,চামড়া শুস্ক,খসখসে হয়,হজমে গোলযোগ দেখা যায়,মেজাজ খিটখিটে হয়,লিভারের রোগ,দৃষ্টি শক্তির অভাব হয়,রক্তচাপ বাড়ে,যৌন দুর্বলতা তথা ধ্বজভংগ রোগ হয়,মাথার চুল পড়া,কিডনীরোগ হয় মোট কথা শরীরের সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারায়।
ডায়াবেটিসের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচনের গাইডলাইন :
এসেটিক এসিড:অত্যধিক শর্করাযুক্ত প্রচুর পরিমানে পানির মত প্রস্রাব।দুর্বলতা,শীর্ণতা,রক্তহীনতা,পান্ডুবর্ণ ও গুরুতরপানি পিপাসা ইত্যাদি লক্ষণে এসেটিক এসিড বহুমুত্র বা ডায়াবেটিস নিরাময় করিতে পারে।বহুমুত্র রোগীর জলউদরী,বুকে পানি জমা,পচনশীল ক্ষত ইত্যাদি উপসর্গও নিরাময়ে এসেটিক ্টসিড উপযোগী।
আর্জেন্ট মেট:প্রচুর পরিমানে মিষ্ট গন্ধযুক্ত ঘোলা বা ঘোলাটে প্রস্রাব কারী ডায়াবেটিস রোগীর রাতে ঘনঘন প্রস্রাবের জন্র নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটিলে,অত্যন্ত ক্লান্ত বোধ হলে,দেহের অত্যন্ত শীর্ণতা সহহলুদ বর্ণের প্রস্রাব,মুখে দুর্গন্ধ।অন্ডকোষ,পায়ে শোধ বা স্ফিতি,চুলকানী ও পচনশীল ক্ষত ইত্যাদি লক্ষণে আর্জেন্ট মেট উপযোঘী।
আর্নিকা:কোন প্রকার আঘাত পাইয়া বারবার গায়ে ফোড়া হওয়ার হলুদ বর্ণের প্রস্রাবকারী ডায়াবেটিসের জন্য আর্নিকা মন্টেনা উপযোগী।রোগীর মুখ সবসময় শুকাইয়া থাকে এবংঘনঘন পিপাসা লাগে ওেসই রোগীর এই ঔষধ জরুরী প্রয়োজন।
আর্সেনিক এলবম:রোগীর অস্হিরতা মৃত্যুভয়,ঘনঘন পানি পিপাসা,ইত্যাদি লক্ষণযুক্ত ডায়াবেটিস রোগীর দৈহিক,মঅলীরিক ও মানসিক দুর্বলতা,মৃত্যুভয় থাকে,সামান্য নড়াচড়ায় শ্বাসটান বাড়ে ্পাতলা পায়খানা ও হলুদ বা সবু বা ঘোলা প্রস্রাব হয়,রোগীর সামান্যতেই মুর্ছার ভাব হয় তার জন্য আর্সেনিক এলবম উপযোগী।
বোবিষ্টা: বারবার প্রস্রাবের বেগ,প্রস্রাবের পরেই ফোটাফোটাফোটা প্রস্রাব হয়,উজ্জল লাল বর্ণের মুত্র হয় কিছুক্ষণ পরেই ঘোলা হয়ে যায় সর্বশরীরের ক্লান্তি বিষেশত সন্ধিগুলির দুর্বলতা।সামান্য শ্রমেই হৃৎপিন্ডের দৃশ্যমান কম্পন; কীটবেদনা; অবনত বৃদ্ধি; পিত্তচাকা।
ক্যাল্কেরিয়া কার্ব : পুন: পুন: গন্ধহীন অথবা অল্প বা উগ্র গন্ধ-বিশিষ্ট প্রচুর প্রস্রাব; মুত্রত্যাগের পর বিন্দু বিন্দু মুত্রপাত; শয্যামুত্র; প্রচন্ড ক্ষুধা এবং প্রবল পিপাসা; শীতল জলপানেচ্ছা; ডিম্ব, লবনাক্ত ও মিষ্ট দ্রব্যাদি ও সুরা পানে আসক্তি; সর্দি প্রবণতা, শীতল ও জলীয় বায়ু অসহনীয়তা ইত্যাদি লক্ষণে ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।
ক্যাল্কেরিয়া ফস:দু:খদুর্দশা,প্রেমনৈরাশ্যজনিত শোকবশত বহুমুত্রসহ অত্যধিক দুর্বলতা; অপরাহ্নে মুখশুষ্কতাসহ পিপাসাধিক্য। সশর্করা বহুমুত্র রোগে ফুসফুস আক্রান্ত হইলে ইহা প্রভূত উপকার সাধনে সক্ষম। পদের শীতলতা ও প্রভূত ঘর্মসহ যক্ষারোগীদের বহুকাল স্থায়ী কাশি সহ বহুমূত্র; বহুল পরিমাণে মুত্রস্রাবের পর খালি মুত্রাধারে যন্ত্রনা ও অত্যধিক দুর্বলতাবোধ; লবনাক্ত দ্রব্যাদির আকাঙ্ক্ষা; লোল চর্ম ও শীর্ণতা।এই লক্ষন সমষ্টি ক্যালকেরিয়া ফস উপযোগী।
ক্যানাবিস ইন্ডিকা :অনেক পরিমানে প্রস্রাব,প্রস্রাব করার আগে অনেক সময় বসিয়া থাকতে হয়।মুত্রের শেষ বিন্দু হাত দ্বারা ঝাকি দিয়ে ফেলতে হয়।মুত্রের ধারা থামিয়া থামিয়া হয়।মুখের চামড়া টান টান অনুভব হয়।মুখে ও গলার মাঝে শুষ্কতা অনুভব হয়। কিন্তু জলপানে অনিচ্ছুক।শোবার পরেই বোবায় ধরে।মুখে ফেনাযুক্তঘনচটচটে লালা বের হয়।
ফসফরাসঃটিউবারকুলিনিক রোগী, লম্বা, নার্ভাস বা দুর্বল চিত্তের,প্রচন্ড বিষণ্ন এবং স্ট্রেসড।ডায়াবেটিক রোগীর কিডনী আর লিভারের জন্য এই ঔষধ কার্যকর।
সিজিজিয়াম জাম্বোঃ শর্করাযুক্ত মূত্র অধিক পরিমাণে ও বার বার হয়। প্রবল তৃষ্ণা, দুর্বলতা বোধ। শরীর ক্রমশ কৃশ হয়। ডায়াবেটিসের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইউরেনিয়াম নাইট্রিকামঃ ক্ষুধা তৃষ্ণার মাত্রা বেড়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে খাওয়া সত্ত্বেও শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হতে থাকে। পেট ফাঁপে।
অ্যাব্রোমা অগস্টাঃ এই ঔষধের মূল লক্ষণ হলো শর্করাযুক্ত বহুমূত্র, অধিক পরিমাণে ও বার বার প্রস্রাব।প্রস্রাব কখনো ঘোলা আবার কখনো স্বচ্ছ, আঁশটে গন্ধ, মূত্র ধারণে অক্ষমতা, কখনো অসাড়ে প্রস্রাব হয়। প্রস্রাবের পরেই পিপাসা। মুখ শুকিয়ে আসে।ক্রমশ দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, অনিদ্রা,কোষ্ঠবদ্ধতা, খিটখটে মেজাজ-এসবের প্রকোপও দেখা যায়।
ল্যাকট্রিক অ্যাসিডঃশর্করাযুক্ত প্রস্রাব, অধিক পরিমাণে ও ঘন ঘন হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য। পায়ে দুর্গন্ধবিহীন ঘাম হয়।
ক্রিয়োজোটঃশর্করাযুক্ত প্রস্রাব খুব ঘন ঘন অধিক পরিমাণে হয়। রাতে বৃদ্ধি, প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
এসেটিক এসিড:অত্যধিক শর্করাযুক্ত প্রচুর পরিমানে পানির মত প্রস্রাব।দুর্বলতা,শীর্ণতা,রক্তহীনতা,পান্ডুবর্ণ ও গুরুতরপানি পিপাসা ইত্যাদি লক্ষণে এসেটিক এসিড বহুমুত্র বা ডায়াবেটিস নিরাময় করিতে পারে।বহুমুত্র রোগীর জলউদরী,বুকে পানি জমা,পচনশীল ক্ষত ইত্যাদি উপসর্গও নিরাময়ে এসেটিক ্টসিড উপযোগী।
আর্জেন্ট মেট:প্রচুর পরিমানে মিষ্ট গন্ধযুক্ত ঘোলা বা ঘোলাটে প্রস্রাব কারী ডায়াবেটিস রোগীর রাতে ঘনঘন প্রস্রাবের জন্র নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটিলে,অত্যন্ত ক্লান্ত বোধ হলে,দেহের অত্যন্ত শীর্ণতা সহহলুদ বর্ণের প্রস্রাব,মুখে দুর্গন্ধ।অন্ডকোষ,পায়ে শোধ বা স্ফিতি,চুলকানী ও পচনশীল ক্ষত ইত্যাদি লক্ষণে আর্জেন্ট মেট উপযোঘী।
আর্নিকা:কোন প্রকার আঘাত পাইয়া বারবার গায়ে ফোড়া হওয়ার হলুদ বর্ণের প্রস্রাবকারী ডায়াবেটিসের জন্য আর্নিকা মন্টেনা উপযোগী।রোগীর মুখ সবসময় শুকাইয়া থাকে এবংঘনঘন পিপাসা লাগে ওেসই রোগীর এই ঔষধ জরুরী প্রয়োজন।
আর্সেনিক এলবম:রোগীর অস্হিরতা মৃত্যুভয়,ঘনঘন পানি পিপাসা,ইত্যাদি লক্ষণযুক্ত ডায়াবেটিস রোগীর দৈহিক,মঅলীরিক ও মানসিক দুর্বলতা,মৃত্যুভয় থাকে,সামান্য নড়াচড়ায় শ্বাসটান বাড়ে ্পাতলা পায়খানা ও হলুদ বা সবু বা ঘোলা প্রস্রাব হয়,রোগীর সামান্যতেই মুর্ছার ভাব হয় তার জন্য আর্সেনিক এলবম উপযোগী।
বোবিষ্টা: বারবার প্রস্রাবের বেগ,প্রস্রাবের পরেই ফোটাফোটাফোটা প্রস্রাব হয়,উজ্জল লাল বর্ণের মুত্র হয় কিছুক্ষণ পরেই ঘোলা হয়ে যায় সর্বশরীরের ক্লান্তি বিষেশত সন্ধিগুলির দুর্বলতা।সামান্য শ্রমেই হৃৎপিন্ডের দৃশ্যমান কম্পন; কীটবেদনা; অবনত বৃদ্ধি; পিত্তচাকা।
ক্যাল্কেরিয়া কার্ব : পুন: পুন: গন্ধহীন অথবা অল্প বা উগ্র গন্ধ-বিশিষ্ট প্রচুর প্রস্রাব; মুত্রত্যাগের পর বিন্দু বিন্দু মুত্রপাত; শয্যামুত্র; প্রচন্ড ক্ষুধা এবং প্রবল পিপাসা; শীতল জলপানেচ্ছা; ডিম্ব, লবনাক্ত ও মিষ্ট দ্রব্যাদি ও সুরা পানে আসক্তি; সর্দি প্রবণতা, শীতল ও জলীয় বায়ু অসহনীয়তা ইত্যাদি লক্ষণে ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।
ক্যাল্কেরিয়া ফস:দু:খদুর্দশা,প্রেমনৈরাশ্যজনিত শোকবশত বহুমুত্রসহ অত্যধিক দুর্বলতা; অপরাহ্নে মুখশুষ্কতাসহ পিপাসাধিক্য। সশর্করা বহুমুত্র রোগে ফুসফুস আক্রান্ত হইলে ইহা প্রভূত উপকার সাধনে সক্ষম। পদের শীতলতা ও প্রভূত ঘর্মসহ যক্ষারোগীদের বহুকাল স্থায়ী কাশি সহ বহুমূত্র; বহুল পরিমাণে মুত্রস্রাবের পর খালি মুত্রাধারে যন্ত্রনা ও অত্যধিক দুর্বলতাবোধ; লবনাক্ত দ্রব্যাদির আকাঙ্ক্ষা; লোল চর্ম ও শীর্ণতা।এই লক্ষন সমষ্টি ক্যালকেরিয়া ফস উপযোগী।
ক্যানাবিস ইন্ডিকা :অনেক পরিমানে প্রস্রাব,প্রস্রাব করার আগে অনেক সময় বসিয়া থাকতে হয়।মুত্রের শেষ বিন্দু হাত দ্বারা ঝাকি দিয়ে ফেলতে হয়।মুত্রের ধারা থামিয়া থামিয়া হয়।মুখের চামড়া টান টান অনুভব হয়।মুখে ও গলার মাঝে শুষ্কতা অনুভব হয়। কিন্তু জলপানে অনিচ্ছুক।শোবার পরেই বোবায় ধরে।মুখে ফেনাযুক্তঘনচটচটে লালা বের হয়।
ফসফরাসঃটিউবারকুলিনিক রোগী, লম্বা, নার্ভাস বা দুর্বল চিত্তের,প্রচন্ড বিষণ্ন এবং স্ট্রেসড।ডায়াবেটিক রোগীর কিডনী আর লিভারের জন্য এই ঔষধ কার্যকর।
সিজিজিয়াম জাম্বোঃ শর্করাযুক্ত মূত্র অধিক পরিমাণে ও বার বার হয়। প্রবল তৃষ্ণা, দুর্বলতা বোধ। শরীর ক্রমশ কৃশ হয়। ডায়াবেটিসের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইউরেনিয়াম নাইট্রিকামঃ ক্ষুধা তৃষ্ণার মাত্রা বেড়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে খাওয়া সত্ত্বেও শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হতে থাকে। পেট ফাঁপে।
অ্যাব্রোমা অগস্টাঃ এই ঔষধের মূল লক্ষণ হলো শর্করাযুক্ত বহুমূত্র, অধিক পরিমাণে ও বার বার প্রস্রাব।প্রস্রাব কখনো ঘোলা আবার কখনো স্বচ্ছ, আঁশটে গন্ধ, মূত্র ধারণে অক্ষমতা, কখনো অসাড়ে প্রস্রাব হয়। প্রস্রাবের পরেই পিপাসা। মুখ শুকিয়ে আসে।ক্রমশ দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, অনিদ্রা,কোষ্ঠবদ্ধতা, খিটখটে মেজাজ-এসবের প্রকোপও দেখা যায়।
ল্যাকট্রিক অ্যাসিডঃশর্করাযুক্ত প্রস্রাব, অধিক পরিমাণে ও ঘন ঘন হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য। পায়ে দুর্গন্ধবিহীন ঘাম হয়।
ক্রিয়োজোটঃশর্করাযুক্ত প্রস্রাব খুব ঘন ঘন অধিক পরিমাণে হয়। রাতে বৃদ্ধি, প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।
এসিড ফসঃ স্নায়বিক দুর্বলতা, প্রবল পিপাসা,শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হয়। ঘন ও সাদা প্রস্রাবের ক্ষেত্রে এসিড ফস খুবই উপকারী।
হিলোনিয়াস ডায়োঃশর্করাহীন স্বচ্ছ পানির মত প্রচুর প্রস্রাব, ঘুম ঘুম ভাব, বৃক্ক প্রদেশে ব্যথা।
অ্যানাথিরামঃ পিপাসা ও দুর্বলতাসহ অধিক পরিমাণে প্রস্রাব, সবসময় মনে হয় প্রস্রাব হবে।
ডাঃ এলেন এর মতে ইনসুলিন ৩০ শক্তির ঔষধ দিনে তিন বার প্রয়োগে ডায়াবেটিস নিরাময়ে সহায়ক।
এছাড়াও লক্ষণভেদে- ক)ইনসুলিন খ)সিকেলি, গ)নেট্রাম মিউর, ঙ)আর্জেন্টাম মেট, চ)কস্টিকাম, ছ)পালসেটিলা, জ)নেট্রাম সালফ, ঝ)আর্সেনিক এলবাম, এসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
ডায়াবেটিসের বাইয়োকেমি ঔষধসমুহ:
ক্যালকেরিয়া ফস:-রোগী ঘনঘন প্রস্রাব,পরিমানে বেশী প্রস্রাব,হাড় ও পেশীতে বেদনা,সমস্ত শরীর ঠান্ডা ভাব থাকে ।উক্ত লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তার জন্য প্রয়োগ করলে স্বাভাবিক জীবন সম্ভব ।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।
ফেরম ফস:রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান কম,শেরীরের যে কোন অংশের রক্তক্ষরণ,বার বার প্রস্রাবের বেগ,মুত্রথলিতে বেদনা,শরীর দুর্বলতা লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে্। মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।
কেলি ফস:রোগী অত্যন্ত স্নায়ুবিক দুর্বল,কাজে কর্মে উৎসাহহীনতা,মনমরা ভাব,ক্লান্তি বোধ,অসারে মুত্রত্যাগ,পিঠে বেদনা,হাতপা অবস,পক্ষাঘাতগ্রস্হ যৌন দুর্বলতা লক্ষন গুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতা বোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে।
হিলোনিয়াস ডায়োঃশর্করাহীন স্বচ্ছ পানির মত প্রচুর প্রস্রাব, ঘুম ঘুম ভাব, বৃক্ক প্রদেশে ব্যথা।
অ্যানাথিরামঃ পিপাসা ও দুর্বলতাসহ অধিক পরিমাণে প্রস্রাব, সবসময় মনে হয় প্রস্রাব হবে।
ডাঃ এলেন এর মতে ইনসুলিন ৩০ শক্তির ঔষধ দিনে তিন বার প্রয়োগে ডায়াবেটিস নিরাময়ে সহায়ক।
এছাড়াও লক্ষণভেদে- ক)ইনসুলিন খ)সিকেলি, গ)নেট্রাম মিউর, ঙ)আর্জেন্টাম মেট, চ)কস্টিকাম, ছ)পালসেটিলা, জ)নেট্রাম সালফ, ঝ)আর্সেনিক এলবাম, এসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
ডায়াবেটিসের বাইয়োকেমি ঔষধসমুহ:
ক্যালকেরিয়া ফস:-রোগী ঘনঘন প্রস্রাব,পরিমানে বেশী প্রস্রাব,হাড় ও পেশীতে বেদনা,সমস্ত শরীর ঠান্ডা ভাব থাকে ।উক্ত লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তার জন্য প্রয়োগ করলে স্বাভাবিক জীবন সম্ভব ।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।
ফেরম ফস:রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমান কম,শেরীরের যে কোন অংশের রক্তক্ষরণ,বার বার প্রস্রাবের বেগ,মুত্রথলিতে বেদনা,শরীর দুর্বলতা লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে্। মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।
কেলি ফস:রোগী অত্যন্ত স্নায়ুবিক দুর্বল,কাজে কর্মে উৎসাহহীনতা,মনমরা ভাব,ক্লান্তি বোধ,অসারে মুত্রত্যাগ,পিঠে বেদনা,হাতপা অবস,পক্ষাঘাতগ্রস্হ যৌন দুর্বলতা লক্ষন গুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতা বোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে।
নেট্রাম ফস:যে রোগীর প্রস্রাবে ল্যাকটিক এসিডের পরিমান বৃদ্ধি পায়,শর্করার পরিমান বৃদ্ধি পায়,টক উদগার উঠে,হাটু হাত পার গাউট বেদনাহ য়,সেই সকল রোগীর সুগারের পরিমান কমাইতে জরুরী প্রয়োজন ও উপরে উল্লেখিত লক্ষন গুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতাবোধ করবে।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতেহবে।
নেট্রাম সালফঃলিভার দোষ যুক্ত,ঘনঘন মুত্রত্যাগ,কিডনীরোগী,প্যানক্রিয়াসের সমস্যাসহ,মুত্রে প্রচুর সুগার নি:স্বরণ , উল্লেখিত লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতাবোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে।
কেলি মিউর :-জিহ্বাহ সাদা কোষ্ঠবদ্ধ,উল্লেখিত লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতাবোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।বাইয়োকেমিক কম্বিনেশন সাত(৭) নং সাধারনত: সকল ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রেই দেওয়া যায় ।
অর্গানন অব মেডিসিন অনুসারে রোগীর সকর লক্ষণ সমষ্টি বিবেচনায় কি ঔষধ দেয়া প্রয়োজন সেই বিষয়টি দক্ষ ডাক্তার জানেন।আমার লেখা নতুন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগনের উপযোগী করে লেখা।কেউ যদি লেখা পড়ে পড়ে ডাক্তারী শুরু করেন তবে ভুল করবেন।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি জটিল ঔষধ নির্বাচন পদ্ধতি।
ডা: ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
গোঃ রেজি নং-২৩৮৭৬
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮
নেট্রাম সালফঃলিভার দোষ যুক্ত,ঘনঘন মুত্রত্যাগ,কিডনীরোগী,প্যানক্রিয়াসের সমস্যাসহ,মুত্রে প্রচুর সুগার নি:স্বরণ , উল্লেখিত লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতাবোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে।
কেলি মিউর :-জিহ্বাহ সাদা কোষ্ঠবদ্ধ,উল্লেখিত লক্ষনগুলি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে এই ঔষধটি দিবেন রোগ লক্ষণ দুর হবে রোগী সুস্হ্যতাবোধ করবে।।মাত্রা:6x,12x,শক্তির ঔষধ বড়দের চার বড়ি,ছোটদের দুই বড়ি দিনে খাওয়ার পরে চার বার গরম পানিতে খাইতে হবে ।বাইয়োকেমিক কম্বিনেশন সাত(৭) নং সাধারনত: সকল ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রেই দেওয়া যায় ।
অর্গানন অব মেডিসিন অনুসারে রোগীর সকর লক্ষণ সমষ্টি বিবেচনায় কি ঔষধ দেয়া প্রয়োজন সেই বিষয়টি দক্ষ ডাক্তার জানেন।আমার লেখা নতুন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগনের উপযোগী করে লেখা।কেউ যদি লেখা পড়ে পড়ে ডাক্তারী শুরু করেন তবে ভুল করবেন।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি জটিল ঔষধ নির্বাচন পদ্ধতি।
ডা: ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
গোঃ রেজি নং-২৩৮৭৬
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন