শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৯

বাইয়োকেমিক কম্বিনেশন চিকিৎসা জগতে নব-যুগের সুচনা :

বাইয়োকেমিক কম্বিনেশন চার্ট।(biochemic-combination tablets)

বাইয়োকেমিক চিকিৎসা পদ্ধতি আধুনিকচিকিৎসা জগতে নতুন যুগের সূচনা করেছে।এই চিকিৎসা এত সুন্দর,দ্রুত ও স্হায়ী ফলপ্রদ।বিজ্ঞান সন্মত চিকিৎসা হওয়ায় ইহা দ্রুত জার্মান থেকে নিজগুনে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে।বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা(WHO)বাইয়োকেমিক চিকিৎসা ব্যবস্হাকে বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।
ডাঃ সুসলারের ১৯৭৩ সালে আবিস্কারের পর অল্প সময়ে দ্রুত বিস্তার লাভ করেছে।বাইয়োকেমিক ঔষধ সমুহের সংমিশ্রনে তৈরী বাইয়োমেক কম্বিনেশন (১-২৮) প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সঠিক মাত্রায় প্রয়োগে দ্রুত কার্যকর।
ডাঃ রবিন বর্মন স্যারের বাইয়োকেমিক চিকিৎসা বিষয়ক মন্তব্য আপনাদের সমীপে পেশ করলাম।
বায়োকেমিক ঔষধঃ
বায়োকেমিক ঔষধ মানে হচ্ছে কয়েক শত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মধ্যে থেকে আলাদা করা মাত্র ১২ টি ঔষধ।
হোমিওপ্যাথি মতে ঔষধ শক্তিকরন করার জন্য শক্ত মেডিসিনাল বস্তুগুলি পোরসিলেন মর্টারে অর্থাৎ চিনামাটির হামান দিস্তায় ল্যাকটোজ পাউডারের সাথে মিশিয়ে 4 x পর্যনত পেষাই বা ট্রাইটুরেশন করার পরে আর ট্রাইটুরেশন করা হয় না,এর পর থেকে এ্যালকোহলের সাথে ঐ ট্রাইটুরেশনের কিছু অংশ মিশিয়ে ঝাঁকি দিয়ে 4 x = 2 ধরে , তারপর 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, করে এগিয়ে যাওয়া হয়।
কিন্তু বায়োকেমিক পদ্ধতির চিকিৎসা হল ঐ একই ট্রাইটুরেশন পদ্ধতির মাধ্যমেই এগুতে হবে, কিন্তু , 4 x র পর থেকে এ্যালকোহলের সাথে মিশিয়ে নয়, পূর্বের ন্যায় একইভাবে 5x, 6x, 7x, 8x, 9x, 10x, 11x, 12 x, করে এগিয়ে যাওয়া হয়,এবং পাওয়ার বা শক্তি বাড়ানো হয়।সাধারণত 3x, 6x, 12x, 30 x , এবং 200x বাজারে দেখা যায় বা পাওয়া যায়।একটা নির্দিষট পরিমান ঔষধ প্রতিবারে খেতে সুবিধা হয়, তার জন্য ঔষধ কোম্পানী রা বর্তমানে এই সব ট্রাইটুরেশন পাউডার মেশিনের সাহায্যে ট্যাবলেট আকারে বাজারে ছাড়ছে।
কিন্তু কি সেই ১২ টি ঔষধ।বলা হচ্ছে,কিছু খনিজ লবন যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন টিসু,মাংসপেশী ও হাড়ের মধ্যে বিদ্যমান সেইরকম ১২ টি ইনঅর্গানিক লবন কে আলাদা ভাবে বাছাই করে এই চিকিৎসা পদ্ধতি তৈরী হয়েছে।
যেমন --
* আমাদের শরীরের মিউকাস মেমব্রেনের মধ্যে থাকে ---পটাশিয়াম ক্লোরাইড।
* আমাদের শরীরের হাড়ের মধ্যে থাকে----ক্যালসিয়াম ফসফেট ।
* আমাদের শরীরের মাংসপেশীর মধ্যে থাকে ---পটাশিয়াম ফসফেট এবং ম্যাগনেশিয়াম ফসফেট৷
একজন জার্মান হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ সুশ্লার,যিনি প্রথমে হোমিওপ্যাথি প্রাকটিস করতেন,পরে অত শত ঔষধ ঘাঁটাঘাঁটি না করে সহজে একটি চিকিৎসা পদ্ধতি বের করার জন্য নিরন্তর পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে কিছু ইনঅর্গানিক খনিজ লবন আমাদের শরীরের সব কিছু ব্যালেনসিং করে বা ভারসাম্য রক্ষা করে শরীরকে পরিচালনা করে।তাই এই সব লবন গুলির মধ্যে যার  ঘাটতি হবে তারা যে সব অর্গানের উপরে কাজ করে তারা কমজুরি বা বিকল বা Dysfunctional হয়ে পড়ে। ১১ টি ইনঅর্গানিক খনিজ লবন কে তিনি এই ব্যাপারে নির্ধারিত করেন।
রসালো সমালোচকরা, যারা সারাক্ষণ ভাল কাজের সমালোচনা করার জন্য উদগ্রীব, তারা দয়া করে,১১ টি লবন শুনে বসা থেকে লাফিয়ে উঠবেন না ----
" জন্ম যদি বঙ্গে তব, তিষ্ঠ ক্ষনকাল "
Calcarea Sulph সুশ্লার ব্যবহার করতেন না এবং ভালো ইনঅর্গানিক লবন বলে মানতে রাজীও ছিলেন না।Years later, his successors instated Calcium Sulphuricum ( Calcarea Sulph) , when they discovered its effectiveness in treating various diseases.
যাইহোক  সুশ্লার বলেছেন, এই লবন জাতীয় ঔষধ গুলি ডাইরেক্টলি বা প্রত্যক্ষভাবে শরীরের টিসুর উপরে কাজ করে।তিনি আরও বলেছেন --" It corrects the physiological chemistry." বহু রোগীতে পরীক্ষার পর ১৮৭৪ সালে সুশলার তার এই চিকিৎসা পদ্ধতির নাম দিয়েছিলেন --" An Abbreviated Therapy ", এবং পরবর্তীতে নাম পালটে দেন Biochemic -- কারন Biochemistry র উপরে চিকিৎসা করা হচ্ছে বলে। Bios একটা গ্রীক শব্দ, যার মানে Iife, আর Chemistry হল ---- a branch in natural science that deals with the qualities, composition, and the alteration of substances and their combinations.
১৮৯৮ সালে,৭৭ বছর বয়সে সেরিব্রাল এ্যাটাকে সুসলার মারা যান।
এখন যেটা প্রশ্ন হচ্ছে বা আলোচনার বিষয় হচ্ছে, তা হলো--
Biochemic medicines are chemically some pure inorganic salts, homogeneous to the cell minerals in the human body , physiologically and chemically in close relation to them, and so it corrects the imbalance of the body and thus corrects and restores the health of an individual.

বাইয়োপ্লাজম কম্বিনেশন নাম্বার  ঃপ্রয়োগ ক্ষেত্র।

কম্বিনেশন এক----------এনিমিয়া।
কম্বিনেশন্ দুই -----------এজমা।
কম্বিনেশন্ তিন-------------পেট বেদনা।
কম্বিনেশন্ চার-------------কোষাঠকাঠিন্য।
কম্বিনেশন্ পাঁচ--------------সর্দি।
কম্বিনেশন্ ছয়-------------সর্দি কাশি।
কম্বিনেশন্ সাত-----------------বহুমুত্র।
কম্বিনেশন্ আট----------------উদারাময়।
কম্বিনেশন্ নয়----------------আমাশয়।
কম্বিনেশন্ দশ------------------টনসিল।
কম্বিনেশন্ এগার------------------জ্বর।
কম্বিনেশন্ বার-----------------মাথা ব্যাথা।
কম্বিনেশন্ তের-----------------সাদা স্রাব।
কম্বিনেশন্ চোদ্দ------------------হাম।
কম্বিনেশন্ পনের----------------মাসিকের গোলযোগ।
কম্বিনেশন্ ষোল--------------------স্নায়ুবিক দর্বলতা।
কম্বিনেশন্ সতের---------------পাইলস।
কম্বিনেশন্ক -আঠার----------------- দাঁতের পাইরিয়া।
কম্বিনেশন্ উনিশ---------------------বাতরোগ।
কম্বিনেশন্ বিশ--------------------চর্মরোগ।
কম্বিনেশন্ একুশ---------------------শিশুদের দাঁত উঠার সমস্যা।
কম্বিনেশন্ বাইশ---------------গ্ল্যান্ড ফোলা।
কম্বিনেশন্ তেইশ-----------------দাঁত বেদনা।
কম্বিনেশন্ চব্বিশ----------------টনিক বা ফাইফ ফস।
কম্বিনেশন্ পচিশ----------------গ্যাষ্টিক সমস্যা।
কম্বিনেশন্ ছাব্বিশ---------------সহজ প্রসব ।ইজিডেলিভারী।
কম্বিনেশন্ সাতাশ----------------শক্তিহীনতা/ভাইটালিটি/যৌন দুর্বলতা।
কম্বিনেশন্ আটাশ--------------------বল বর্ধক বা ভাইটালিটি বর্ধক।
প্রতিটি কম্বিনেশনের উপদানসমুহ ঃ

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন নং এক(এনিমিয়া) 
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*নেট্রাম মিউর।
3*ক্যালি ফস।
4*ফেরাম ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন নং দুিই(হাঁপানি)
উপাদান ঃ
1*ক্যালি ফস।
2*ম্যাগ ফস।
3*নেট্রাম মিউর।
4*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন নং তিন(পেট বেদনা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ম্যাগ ফস।
2*ক্যালকেরিয়া ফস।
3*নেট্রাম সালফ।
4*ফেরম ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন চার(কোষ্ঠ কাঠিন্য) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর ।
2*ক্যালি মিউর।
3*নেট্রাম মিউর।
4*সাইলিসিয়া।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন পাচ(সর্দি জ্বর) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি মিউর।
3*নেট্রাম মিউর।
4*ক্যালি সালফ।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন ছয়(সর্দি-কাশি-ঠান্ডা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি মিউর।
3*ম্যাগ ফস।
4*নেট্রাম মিউর।
5*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন সাত(বহুমুত্র) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি ফস।
4*নেট্রাম ফস।
5*নেট্রাম সালফ।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন আট(উদরাময়) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি ফস।
4*ক্যালি সালফ।
5*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন নয়(আমাশয়) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি মিউর।
3*ক্যালি ফস।
4*ম্যাগ ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন দশ(টনসিলবৃদ্ধি) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি মিউর।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন এগারো(জ্বর) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি মিউর।
3*ক্যালি সালফ।
4*নেট্রাম মিউর।
5*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন বারো(মাথাব্যাথা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি ফস।
3*ম্যাগ ফস।
4*নেট্রাম মিউর।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন তেরো(প্রদর স্রাব) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ক্যালি ফস।
3*ক্যালি সালফ।
4*নেট্রাম মিউর।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন চোদ্দ(হাম) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি মিউর।
3*ক্যালি সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন পনেরো(মাসিক ঋতুর গোলযোগ) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি ফস।
4*ক্যালি সালফ।
5*ম্যাগ ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন ষোল (স্নায়োবিক দুর্বলতা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালি ফস।
3*ক্যালকেরিয়া ফস।
4*ম্যাগ ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন সতেরো(অর্শ) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
2*ফেরাম ফস।
3*ক্যালি মিউর।
4*ক্যালি ফস।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন আঠারো(পায়োরিয়া) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
2*ক্যালকেরিয়া সালফ।
3*সাইলিসিয়া।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন উনিশ(বাত) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরাম ফস।
2*ক্যালি সালফ।
3*ম্যাগ ফস।
4*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন বিশ(চর্মরোগ) ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
2*ক্যালকেরিয়া সালফ।
3*নেট্রাম মিউর।
4*নেট্রাম সালফ।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন একুশ(দাতের উদ্বেগ বা কষ্ট বেদনা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন বাইশ (গন্ডমালা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি মিউর।
4*সাইলিসিয়া।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন তেইশ(দাতের যন্ত্রণা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ফেরম ফস।
2*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
3*ম্যাগ ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন চব্বিশ(স্নায়ুবিক রোগ) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ফেরম ফস।
3*ক্যালি ফস।
4*ম্যাগ ফস।
5*নেট্রাম ফস।
*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন পচিশ(অল্ম,বায়ু জমা এবং গড় হজম) ঃ
উপাদান ঃ
1*নেট্রাম ফস।
2*নেট্রাম সালফ।
3*সাইলিসিয়া।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন ছাব্বিশ(সহজ প্রসব) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
2*ক্যালকেরিয়া ফস।
3*ক্যালি ফস।
4*ম্যাগ ফস।

*বায়োওকেমিক কম্বিনেশন সাতাইশ(জীবনীশক্তির অভাব বা যৌণ দূর্বলতা) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফস।
2*ক্যালি ফস।
3*নেট্রাম মিউর।


বায়োওকেমিক কম্বিনেশন আটাইশ(স্বাস্হ্যেরে উন্নতি) ঃ
উপাদান ঃ
1*ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
2*ক্যালকেরিয়া ফস।
3*ক্যালকেরিয়া সালফ।
4*ফেরম ফস।
5*ক্যালি মিউর।
6*ক্যালি ফস।
7*ক্যালি সালফ।
8*ম্যাগ ফস।
9*নেট্রাম মিউর।
10*নেট্রাম ফস।
11*নেট্রাম সালফ।
12*সাইলিসিয়া।

ডাক্তার সুসলারের বাইয়োকেমিক ঔষধের সংমিশ্রনে এই ঔষধ তৈরী।ঔষধ গুলি পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে রোগ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকর।

আমার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ক সকল লেখা একসাথে পড়ুন।এপসটি ডাউনলোড করুন,আপডেট নিন।
আমার মোবাইল এপস লিঙ্ক ঃ

https://play.google.com/store/apps/details?id=com.aslamconsole.android.evahomeohall&fbclid=IwAR3mHp4BauqONW3oiO3eVCVTaCqrsPvcY5Z4qq3826ps_Avf6-wN-SixmEg


ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার।
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
গভঃ রেজি নং ২৩৮৭৬।
মেবাইল:০১৭১৬৬৫১৪৮৮


৬টি মন্তব্য:

  1. বােইয়োকেমিক চিকিৎসা প্রয়োগ করুন

    উত্তরমুছুন
  2. বাজারে ১২টি বাইয়োকেমিকওষুধ ভিন্নভিন্নভাবে পাওয়া যায় নাকি ১২টি কম্বাইন্ডআকারে পাওয়া যায়??

    উত্তরমুছুন
  3. বাজারে ১২টি বাইয়োকেমিক ওষুধ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে পাওয়া যায়। ১২টি কম্বিনেশন ২৮ টি ভিন্ন ভিন্ন পাওয়া যায়।

    উত্তরমুছুন
  4. দয়া করে ১৭ কম্বিনেশন এর যে কোন একটি ওষুধের নাম বলবেন কি???
    ধন্যবাদ,,,,সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য।

    উত্তরমুছুন
  5. বাজারে বাইয়োকেমিক চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে কোন বই থাকলে বলতে পারেন উপকৃত হবো।

    উত্তরমুছুন