সন্ত্রাসবাদ/জঙ্গিবাদের ব্যাক্তির বা প্রজন্ম সিফিলিটিক মায়াজম (Syphilitic Miasm) এর প্রভাব ও আধুনিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা/ঔষধঃ
-----------------------------------------------------------------------
সন্ত্রাসবাদ/জঙ্গিবাদ দেশী ও আন্তর্জাতিক সমস্যা। সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে অনেকেই মানব বন্ধন করছে। কেউ আবার মায়ের পেটে দেওয়ার জন্য জঙ্গিবিরোধী ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের কথা বলছে। অথচ কিছুতেই কিছু হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না সিফিলিটিক মায়াজমের প্রভাব কমানো যাচ্ছে।
মায়াজম (Miasm):
--------------------------
মায়াজম হচ্ছে এমন কিছু যা একবার মানব দেহে ঢুকলে এবং সুচিকিৎসিত না হলে এমন একটা অবস্থার সৃষ্টি করে, যা সারা জীবন ধরে চলতে থাকে এবং সন্তান সন্ততির মধ্যেও তার ফলজনিত অস্বাভাবিক অবস্থার চিহ্ন প্রায়শই সুপ্ত অবস্থায় বর্তমান থাকে।
অনেকের ধারণা সোরা একটা মায়াজম, যার দ্বারা চির রোগের অাট ভাগের সাত ভাগ সংঘটিত হয়। কিন্তু এখানেই আমাদের মারাত্নক ভুল। সোরা মায়াজম নয়, একটা মায়াজমেটিক অবস্থা যা সোরিক মায়াজমের দ্বারা সৃষ্টি হয়।
সিফিলিস ও সাইকোসিস মায়াজম নয় মায়াজমেটিক অবস্থা, যা সিফিলিটিক ও সাইকোটিক মায়াজম দ্বারা সৃষ্ট হয়। একটা রোগাবস্থা এবং তার কারণ এক নয়। টিউবার-কুলোসিস ও টিউবারকুলার ব্যাসিলাই কখনই এক হতে পারে না। দ্বিতীয়টি হলো কারণ এবং প্রথমটি হলো রোগ।
মায়াজম (Miasm): কোন রোগ স্থুল ঔষধ প্রয়োগে বা অসম বিধানে চিকিৎসা করায় তার দ্বারা চাপা পড়ে শক্তিশালী রোগ বীজ নামে দেহাভ্যন্তরে অবস্থান করে। এটাই রোগ-জীবানু বা উপবিষ (Miasm)।
এই উপবিষই (Miasm) যা বংশ পরস্পরায় মানব দেহে চিরস্থায়ী রুপ লাভ করে।
মায়াজম (Miasm) প্রধানত তিন প্রকার।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক জার্মানীর ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (এম,ডি) এর মতানুসারে মুসা (আঃ) যুগ হতে সোরা এর আবিভাব। তিনি বলেন, মানুষের পাপের প্রায়শ্চিক্ত ই সোরা বা কুন্ডয়ন। আর সোরার বহিঃ প্রকাশ হলো চুলকান।
★ Psoric Miasm: Posra বা কুন্ডয়ন অসম বিধানে চিকিৎসা করায় তা উপবিষ নামে দেহাভ্যন্তরে লুপ্ত অবস্থায় সজীব থাকে। এই সজীব Psora বীজানুই Psoric Miasm.
★ Sycitic Miasm: Sycosis দেহে অবস্থান নিলে বাহ্যিক ভাবে অাঁচিল বা টিউমার প্রকাশ করে, তা অসম বিধানে চিকিৎসা করলে উপবিষ সৃষ্টি হয়ে দেহে চিরস্থায়ী ভাবে অবস্থান নেয়। Sycosis এর উপবিষই Sycosis Miasm.
★ Syphilitic Miasm: যৌন ক্ষত অসম বিধানে চিকিৎসায় চিরস্থায়ী সিফিলিস উপবিষ নামে বীজানু দেহে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পায়। এই Syphilis উপবিষই Syphilitic Miasm
উপরে উল্লেখিত এই তিন ধরনের Miasm ই যখন উত্তরসূরীর দেহে স্থানান্তরিত হয় তখন তাকে Tuberculosis বলা হয়।
সভ্য সমাজে আমরা আরও একটি মানব সৃষ্ট আর এক প্রকার মায়াজম দেখতে পাই। আর তা হলো বিভিন্ন Vaccin Miasm.
অর্থাৎ টীকা ও ইনজেকশন মানবদেহে পুশ করার পর যে Miasm এর সৃষ্টি হয়, তাই Vaccin Miasm.
হোমিওপ্যাথি মেডিকেল সায়েন্স এর জনক ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (এম,ডি) অর্গানন বই এর ৭৮ নং সূত্র অনুসারে Miasm আক্রান্ত রোগীই চিররোগ। তাই এ সংশ্লিষ্ট রোগী চিকিৎসায় মায়াজম সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা থাকা অবশ্যই দরকার / প্রয়োজন। উল্লেখ্য যে, কেবল মাত্র, প্রাকৃতিক ও সদৃশ বিধান "হোমিওপ্যাথি" চিকিৎসায় ই Miasm ধ্বংস করতে পারে।
------------------------------------------------------------------------
সিফিলিস রোগবস্থায় আক্রান্ত ব্যাক্তিটির ভবিষ্যত/ভাবীফল ফলাফলঃ
খুনী, আত্নহত্যাকারী, অকর্মণ্য, অসৎ, নির্বোধ।
=====================================
★★ সিফিলিটিক মায়াজম ও সিফিলিস মায়াজমেটিক অবস্থা এর ক্ষেত্রে একমাত্র বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ও পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াহীন Homoeopathy Medical System (হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি) সহায়কঃ
Homoeopathy Medicine (হোমিওপ্যাথি ঔষধ):
------------------------------------------------------------------
(Anti-Syphilitic Homoeopathy Medicine)
01. Mercurius Solubilis Hahnemanni,
02. Hepar Sulfuris,
03. Lachesis...
মত এন্টিসিফিলিটিক হোমিওপ্যাথি ঔষধগুলো অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে।
Rubric (রুব্রিক) অনুযায়ীঃ
-------------------------------------
উদাহরণঃ
★01. Mercurius Solubilis Hahnemanni (মার্কুরিয়াস সলিউবিলিস হ্যানিম্যানি) (প্রুভারঃ ডাঃ স্যামূয়েল হ্যানিম্যান, ফ্রেডরিক, গ্রস, হার্টম্যান, রুমেল, ল্যাংহ্যামার...)
ঔষধের রোগীরা চাকু দিয়ে মানুষ হত্যা করে।
★02. Hepar Sulfuris (হিপার সালফিউরিস) (প্রুভারঃ ডাঃ স্যামূয়েল হ্যানিম্যান...)
ঔষধের রোগীরা পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করে। আর
★ 03. Lachesis (ল্যাকেসিস) (প্রুভারঃ ডাম হ্যারিং ১৮২৮ খ্রীষ্টাব্দে অতপর রবিনসন, ডাম ফেলোজ, মেটকাক, ফিংস...)
ঔষধের রোগীরা চরম প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এবং ধর্মীয় উন্মাদনায় মানুষ হত্যায় মেতে উঠে।
এ ছাড়াও আরোও অনেক হোমিওপ্যাথি ঔষধ ব্যবহৃত হয়ঃ
Arsenicum iodatum,
Aurum metallicum,
Aurum muriaticum,
Aurum muriaticum,
Calcarea fluorata,
Laurocerasus,
Mercurius iodatus flavis,
Mercurius iodatus ruber,
Phytolacca decandra,
Stillingia sylvatica,
Syphilinum
....প্রভৃতি হোমিওপ্যাথি ঔষধ।
সর্তকীকরণঃ
মায়াজম/মায়াজমেটিক চিকিৎসা ও ঔষধ নির্ধারণ অত্যান্ত জটিল। সেহেতু গর্ভঃ রেজিষ্টার্ড ও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এর পরামর্শ, ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ঔষধ সেবন কোন মতেই উচিত নহে।
-----------------------------------------------------------------------
হোমিওপ্যাথি মতে সিফিলিস রোগাবস্থায় এর চরিত্রগত/মানসিক/ধাতুগত লক্ষণঃ
===================================
১। মুর্খতা, অজ্ঞতা, বোকামি, একগুয়েমিসহ ও নৈরাশ্য। সব সময় তিক্ততা, অতৃপ্তি। বৃদ্ধির জড়ত্ব। মেলা মেশার অক্ষমতা। সব সময় মুখ বুজে থাকে। ক্ষিপ্রতার সঙ্গে কথা বলে। হঠকরিতা ও মুর্খতা। খুন করতেও দ্বিধা করে না। নিজ পরিবারের প্রতি কর্তব্য পালনে অক্ষম চিন্তা শক্তির অক্ষমতা। অাত্নবিশ্বাসের অভাব। আত্ন ও বিতৃষ্ণায় আত্নহত্যার ইচ্ছা। কোন কথা বোঝার অক্ষমতা। কিছুক্ষণ পড়ে তার মনে বোঝার অক্ষমতা। নির্বোধ, অজ্ঞ। কোনটি গ্রহণীয় কোনটি বর্জনীয় বিবেচনা করতে পারে না।
২। ধবংস ও পরিবর্তন সিফিলিসের ধর্ম। ক্ষত দৃষ্টি হয়।
৩। সিফিলিসের ক্রিয়া যকৃতের ওপর (পিত্ত)।
৪। কফি, তামাজাতীয় খাদ্যের প্রতি ইচ্ছা। বংশ পরস্পর মদ্যে আসক্তি। অত্যাধিক মশলাযুক্ত খাদ্য পছন্দ।
৫। খিদে কম বা বেশি কোনটাই সুস্পষ্ট নয়।
৬। সামান্য গরম জলে গোসল করার পক্ষপাতী।
৭। ক্ষমা চাইলেও ক্ষমা করতে পারে না।
৮। চিন্তাশক্তির অক্ষমতার জন্য হিসাব-নিকাশে অজ্ঞম।
৯। ঠান্ডা খাদ্য পছন্দ।
১০। দুধ ও মাখন ভালোবাসে। কিন্তু মাংসে বিতৃষ্ণা।
১১। মাদক দ্রব্য পছন্দ করে।
১২। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত বাড়ে।
১৩। ডানদিকে আক্রমন করে।
১৪। বিভীষিকাময় যেমন, হত্যাকান্ড, অগ্নিকান্ডের স্বপ্ন দেখে।
১৫। জননেন্দ্রিয় ক্ষতের সৃষ্টি প্রাথমিক লক্ষণ। বাগি, তাম্রবর্ণ্যের উদ্ভেদ।
১৬। মাথাব্যথা রাতে বাড়ে। নড়াচড়া ও গরমে বাড়ে। ঠান্ডা দিলে কমে। অচির রোগের পর চুল ওঠে। মাথায় মরাসমাস ও দুর্গন্ধ পূজ স্রাবের চর্মপীড়া। মাথা আকারে বড়।
১৭। চোখের পাতায় ক্ষত। আলোকভীতি, পক্ষাঘাত ও স্নায়ুবিক যন্ত্রণা, চক্ষুরোগজনিত জ্বর, রাতে ও গরমে বাড়ে।
১৮। দীর্ঘকৃতি কান, দুর্গন্ধ কানের পূজ। সামান্য ঠান্ডা লাগা ও সর্দিতে কান পাকে। উদ্ভেদযুক্ত পীড়ায় কান পাকে।
১৯। প্রায়ই সর্দি লাগে। এ জন্য নাক সুড়সুড় করে। নাকে মামড়ি পড়ে ও চটা আসে। দুর্গন্ধ নিঃশ্বাস।
২০। মুখ মন্ডল তৈলাক্ত, চকচকে চর্বি মাখানো ও গোল।
২১। ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁত, মাড়ীতে স্ফোটক ও পূঁজ জমে। মাড়ীর গোড়া আলগা মুখে দুর্গন্ধ। জিবের ধারে দাঁতের ছাপ। সরলস জিব অথচ পিপাসা। টনসিল বৃদ্ধি ও মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ। মুখে ধাতুর স্বাদ। সুতোর মতো চটচটে লালা।
২২। উদরে ক্ষত, উদরশুল, পাকস্থলির প্রদাহ, উদরে ক্যান্সার, ঠান্ডা খেতে ইচ্ছা।
২৩। লবণাক্ত ও মিষ্ট স্বাদযুক্ত কফ।
২৪। হৃৎপিন্ডে ক্ষত বা পচা ঘা।
২৫। গুহ্য দ্বারে ক্ষয়।
২৬। যন্ত্রণাবিহীন মুত্রকৃচ্ছতা। বারবার প্রস্রাবের তীব্রতা ও ক্ষয় কারীভাব।
২৭। লিঙ্গ মুন্ডে শক্ত বা নরম ক্ষত। সঙ্গমে অক্ষমতা।
২৮। যোনি থেকে দুর্গন্ধ স্রাব। সুতোর মতো লম্বা স্রাব। ঋতু শেষে মুচ্ছা।
২৯। ত্বকের যাবতীয় ক্ষত। ফোঁড়া ইত্যাদি ঘা সহজে সারে না। গ্রন্থিবৃদ্ধি, তাম্রবর্ণের যাবতীয় চর্মপীড়া। ক্ষতপ্রবণতা।
৩০। নখ কাগজের মতো পাতলা, সহজেই ভেঙ্গে যায়।
৩১। হাত ও পায়ের লম্বা হাড়ে ব্যথা। বিশেষ করে রাতে, অস্থিপুষ্টির অভাব।
৩২। সূর্যাস্তের পর থেকে ভোর পর্যন্ত বাড়ে। সূর্যোদয় থেকে সর্যাস্ত পর্যন্ত ও বারবার স্থান পরিবর্তনে কমে।
৩৩। ক্ষতসহ জন্ম। নাভি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয় না। চোখে ক্ষত।
৩৪। সর্বদা ঘ্যানঘ্যানে কান্না বা নিশ্চুপ পড়ে থাকে। দাঁত ক্ষয়ে যায়, আমাশয় প্রবণতা।
৩৫। হাবলা গোছের ভাব খেলতে চায় না। খিদের অভাব, খাওয়ার জন্য বারবার বলতে হয়। রাতে খাইতে না দিলো খায় না। ঘুম থেকে জাগিয়ে খাওয়াতে হয়। বিনা চিকিৎসায় রক্তপাত বন্ধ হওয়ায় মুশকিল, বহুদিন জের থেকে যায়। একরোখা, জেদী, রেগে শান্ত করা যায় না।
৩৬। অতি গরম বা অতি শীত কোনটাই সহ্য হয় না। চোর পুলিশ খেলার দিকে বেশী আগ্রহ। একই পড়া বারবার পড়তে হয়। স্কুল গমন শিশুর সমস্যা।
৩৭। কৈশোরের চঞ্চলতার অভাব, বিমর্ষভাব। সহজে কিছুই বোঝে না। নির্বোধ, একটা পড়া বারবার পড়ে কিন্তু বুঝতে পারে না। হাজার শাস্তি দিলেও কোন ফল হয় না। বরং অপকারই হয়। নিজের ভাল মন্দ বোধ টুকুও থাকে না। খাওয়ার সময় সাধতে হয়। খেলার প্রতি বিশেষ ঝোঁক থাকে না। সব সময় ঝিমোতে থাকে। বড়শি দিয়ে মাছ ধরার ঝোঁক। কীটপতঙ্গ মারতে ওস্তাদ। হাতের লেখা অপষ্ট। অঙ্ক একেবারেই পারে না। মা হওয়ার প্রবণতা।
৩৮। ক্ষত ও হাজাকর দুর্গন্ধযুক্ত ঋতুস্রাব, পরিমানে বেশী, চাপচাপ বা ঢেলা থাকে। শুকনো হওয়ার প্রবণতা। লোকসঙ্গ পছন্দ করে না। অন্যান্য বিষয়েও নিতান্ত কাঁচা।
৩৯। বিমর্ষ, তামাক এবং মাদকদ্রব্যে স্পৃহা, কুসঙ্গ বা অসৎ সঙ্গে পড়া। নারী সঙ্গ স্পৃহা। বেপরোয়া ভাব। বিচার বিবেচনার অক্ষমতা। বিবেকহীন ও পশুপ্রবৃত্তি। অপরকে হত্যার ইচ্ছা বা হত্যা করা। পৃথিবীটিকে ভালো লাগে না। নানাভাবে জৈবিক তৃপ্তির কুফলজনিত রোগ। যৌনাকাঙ্খাহীন, সঙ্গমে অক্ষমতাজনিত বিতৃষ্ণা। জননাঙ্গে ক্ষত, বন্ধ্যত্ব।
৪০। দুঃখ পূর্ণ। যৌন সমস্যা। বেদনা দায়ক সংগম। সঙ্গমে সুখ বোধের অভাব। নারী সংসারে অত্যাচারী হলেও মুখবুজে সব সহ্য করতে পারে। তবে রাগ হলে খুন করতে পারে।
৪১। নারীর গর্ভাবস্থায় দাঁত ব্যথা, মুখক্ষত, মাড়ী ফোলা, দুর্গন্ধ। কষ্টদায়ক গর্ভাবস্থা ও প্রস্রাব।
৪২। অপরিণত শিশুদের জন্ম বা গর্ভ নষ্ট, মৃতবৎস।
৪৩। বিমর্ষতা, অনুতাপ, জীবনে কিছুই করতে না পারার অনুতপ্ত ও আত্নহত্যা করার প্রবল ইচ্ছা। কখনও কখনও আত্নহত্যা করে বসে।
====================================
সঠিক চিকিৎসা না হলে সিফিলিসে সর্বশেষ ফলাফল/ভাবীফলঃ
খুনী, আত্নহত্যাকারী, অকর্মণ্য, অসৎ, নির্বোধ।
====================================
(সংক্ষিপ্ত)
Writer:
Dr. Md. Abdus Salam (Shiplu).
হোমিওপ্যাথিক বিষয়ক আমার মোবাইল এপস ডাউনলোড করুন, নিয়মিত আপডেট নিন। আমার মোবাইল এপসের লিঙ্ক ঃ
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.aslamconsole.android.evahomeohall&fbclid=IwAR3mHp4BauqONW3oiO3eVCVTaCqrsPvcY5Z4qq3826ps_Avf6-wN-SixmEg
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার।
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন