মেডোরিনাম (Medorrhinum) |
মেডোরিনাম (Medorrhinum)ঃ
কোন স্ত্রীলোক বিবাহের পূর্বে বেশ সুন্দরী এবং স্বাস্থ্যবতী ছিল। কিন্তু বিবাহের পর থেকে স্ত্রীলোকটি স্বামী-গৃহে স্বামী সংসর্গে থাকার পর থেকে তার দেহে নানারকম জটিলতার সৃষ্টি হয়। সে রুগ্না হয়, তার শরীর ভেঙে পড়ে, ঋতুর গোলযোগ বা সাদাস্রাবে ভুগতে থাকে, ডিম্বাশয়ে ব্যথাবোধ শুরু হয়, স্বামী সহবাস ইচ্ছার অবনতি ঘটে, ক্রমশঃ সে বিবর্ণ ও মোমবর্ণ ধারণ করে। দৈহিক ক্রমাবনতির সঙ্গে মহিলাটি মানসিকভাবে হীনবল হয়ে পড়ে। আমরা এই শ্রেণীর রমণীর স্বামীর ইতিহাস সন্ধান করলে তার রোগের উৎস খুঁজে পাবো অর্থাৎ স্বামীর মধ্যে থাকা সাইকোসিস দোষ স্ত্রীদেহে সঞ্চারিত হওয়ার কারণটি জানা যাবে এবং উক্ত রমণীর রোগটি মেডোরিনাম দ্বারা আরোগ্যলাভ করবে।
কোন শিশুর পিতা যদি কখনো দুরারোগ্য ব্যাধি গনোরিয়ায় আক্রান্ত হন, এবং যদি দেখা যায় শিশুটি কোন জটিল পীড়ায় আক্রান্ত যেমন শীর্ণতাপ্রাপ্তি বা পুঁয়ে পাওয়া শিশু, হাঁপানীদোষ, মস্তকত্বক বা মুখমন্ডলে কেশদাদ বা চর্মরোগ, চক্ষু ও নাসিকার দুর্দমনীয় সর্দিতে আক্রান্ত তাহলে শিশুটিকে মেডোরিনাম দিয়ে তার জটিলতা দূর করতে হবে।
শীর্ণদেহী মোমবর্ণ যুবক যারা তামাকদ্রব্য সেবী বা মাদকাসক্ত, পরিশ্রমকাতর, বায়ুপ্রবাহে অত্যন্ত অনুভূতিশীল, শীতকাতর এবং গনোরিয়ার ইঞ্জেকশন নেওয়ার পর যুবকটি আর সুস্থ হয়ে উঠছেনা, স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতি ঘটছে – আপনি তার জন্য মেডোরিনাম ব্যবস্থা করুন।
প্রকৃত কথা হল এই যে, মেডোরিনামের পরিচয় জানতে হলে সাইকোসিস বা বংশগত সাইকোসিসের পাঠ সর্বাগ্রে নিতে হবে। বস্তুতঃ সোরা-সিফিলিস-সাইকোসিস-এই এয়ী একপুরুষে রোগচরিত্রের যে পরিচয় দেয় বংশগতভাবে বা পুরুষানুক্রমে অবস্থার জটিলতায় কিংবা কুচিকিৎসার চাপে পড়ে রোগটি আরো সহস্রগুণ জটিল অবস্থায় উপনীত হয়। রোগের স্বরূপ নির্ণয় করা তখন দুর্বোধ্য হয়ে ওঠে।
ঠিক এরকমই জটিল ও দুর্বোধ্য অবস্থায় রোগচরিত্র ও তদসদৃশ ঔষধ নির্বাচন কী করে সম্ভব ?
একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরীক্ষা এখানেই যে চিকিৎসক বংশগত সাইকোসিসের যথার্থ পাঠ কতটা নিতে পেরেছেন। আজকাল সরলমতি নিস্পাপ শিশুরা কেন বাত বা হাঁপানি রোগে ভুগছে? কেন মেনিঞ্জাইটিসের মত ভয়াবহ পীড়ায় শিশুরা আক্রান্ত? কেন তারা রিকেটিক বা পুঁয়ে পাওয়া রোগে ভোগে? কেনইবা মধ্যবয়স্ক বা প্রবীণ ব্যক্তিরা ক্যানসার, টিউমার বা অনুরূপ জটিল ও মরণপীড়ায় আক্রান্ত? এই সকল রোগের চিকিৎসার পূর্বে আমাদের সাইকোটিক গনোরিয়ার বিষ থেকে তৈরি মেডোরিনামের চরিত্র অনুধাবন করা উচিৎ। কোন এক পুরুষে গনোরিয়া বিষ যখন সরলভাবে আত্মপ্রকাশ করে তখন মেডোরিনাম ততটা কার্যকরী নয়, কিন্তু যখন তা বংশানুক্রমিকভাবে প্রকাশ পায় তখন তার চরিত্র এমনই দুর্বোধ্য হয়ে দাঁড়ায় যে চিকিৎসকের মনে ধাঁধার সৃষ্টি করে এবং ঔষধ নির্বাচনও কঠিন হয়ে ওঠে। মেডোরিনাম ঠিক এই জায়গায় তার ম্যাজিক দেখাতে সক্ষম। এর ক্রিয়া অতি গভীর এবং বংশগত সাইকোসিসের মুলে পৌছতে সক্ষম।
সাইকোসিস যেমন রক্তকে আক্রমণ করে রোগীকে রক্তশূন্য করে দেয় তেমনি দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আক্রমণ করে ভয়াবহ প্রদাহ বা ব্যথা-বেদনার সৃষ্টি করে। জেনে রাখা দরকার যে, দেহ যেকোন প্রদাহ যখন মারাত্মকভাবে এবং অতি যন্ত্রণাদায়করূপে প্রকাশ পায় তখন তার মুলে সাইকোসিস বা গনোরিয়া বিষ নিশ্চিতভাবে ক্রিয়াশীল থাকে। যারা রোগের প্রকৃত কারণটি অনুসন্ধান না করে শুধুমাত্র সাধারণ কিছু লক্ষণ বিচার করে চিকিৎসা করেন তারা এখনও যে হোমিওপ্যাথির ‘হ’ বোঝেননি তাতে কি সন্দেহ আছে?
রক্তের চাপবৃদ্ধি বা হাইব্লাড প্রেসার, টিউমার, ক্যানসার, গ্রন্থিবৃদ্ধি, হাঁপানি, বাত, ব্রঙ্কাইটিস, মেনিঞ্জাইটিস, ভেদবমি, লিভারপ্রদাহ, জরায়ুপ্রদাহ, কিডনিপ্রদাহ, স্নায়ুশুল, কটিবাত, শিশুর মস্তকে একজিমা, শোথ বা সর্বাঙ্গীন শোথ, মাথাঘোরা, বহুমূত্র, ইত্যাদি পীড়র মূলে প্রমেহদোষ আছে কিনা তা কি বিচার্য নয়?
গনোরিয়া রুদ্ধ হেতু যেকোন পুরাতন রোগের একমাত্র মহৌষধ মেডোরিনাম উচ্চশক্তিতে প্রয়োগ করলে রুদ্ধ গনোরিয়া স্রাব পুনঃপ্রকাশিত হবে। এটা খুব ভালো লক্ষণ, ভয় পেলে চলবেনা। অনেক মহিলার মাসিক ঋতুস্রাবের সময় মুখমন্ডলে ছোট ছোট ফোড়া হয়। আপনার যদি মেডোকে জানা থাকে তাহলে মহিলাদের ঐ রকম ফোড়া নিশ্চিতভাবে ভালো হবে। মনে রাখবেন মুখের বয়ঃব্রনের একটি উত্তম ঔষধ মেডোরিন। অনেক রোগীর রাতে অসাড়ে মূত্রপাত হয়ে যায়। আমি শুধুমাত্র মেডো ব্যবহার করে ঐরকম বহু রোগী ভালো করতে পেরেছি। পুরুষদের ধ্বজভঙ্গে এর অসীম উপকারিতা দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। এক পুরুষরোগীর গুহ্যদ্বারে ভীষণ চুলকানি হত। তার মূত্ৰকষ্টও ছিল। লক্ষণ বিচারে ঔষধ দিয়েও কোন ফল হয়নি। শেষে অনুসন্ধানে জানা গেল যে, রোগীর গনোররিয়া স্রাব চাপা পড়ে তার রোগটি হয়েছিল। মেডোরিনাম সিএম দুটি মাত্রায় রোগীর গুহ্যদ্বারের চুলকানি ভাল হল।
শ্রীমতি রেণুবালা সামন্ত, বয়স চল্লিশ ছুঁই ছুঁই। স্বামী ভদ্রলোক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক। রেণুবালা শীর্ণদেহী দুর্বল। তিনি দীর্ঘদিন ক্ষতকারক দুর্গন্ধযুক্ত প্রদরস্রাবে ভুগতে থাকেন। স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ইতিহাস নিয়ে জানা গেল যে, তারা গনোরিয়ার ইতিহাসযুক্ত। মেডোরিনাম সিএম দুটি মাত্রা দেওয়া হল। একমাস পরে রোগিণী জানালেন যে, তার মূত্ৰকষ্ট এবং উৎকট গন্ধযুক্ত প্রদরস্রাব দুটিই ভালো হয়েছে।
গনোরিয়া রোগটি স্পর্শাক্রমক। গনোরিয়া রোগটি ঠিক কী তার একটি সহজসরল সংজ্ঞা জেনে রাখা ভালো। মুত্র ও জননযন্ত্রের প্রদাহ তৎসহ মূত্রনালী দিয়ে পুঁজ পড়তে থাকলে তাকে এককথায় গনোরিয়া বলা হয়। পুরুষের প্রষ্টেট গ্র্যান্ড (Prostate gland-মূত্রস্থলীর গ্রীবাসংলগ্ন গ্রন্থি), ইউরেথ্রা (Urethra-মূত্ৰনলী, মুত্ৰমার্গ), ইউরেথ্রার পশ্চাৎভাগ, সেমিনাল ভেসিক্যাল (Seminal Vesicalরেতঃস্থলী মূত্রাশয়), ইপিডাইডিমিস (Epididymis-উপশুক্রাশয়, উপকোষ, অন্ডকোষের উপরের প্রান্ত), ব্লাডার-ইত্যাদি অঙ্গ আক্রান্ত হয়। রমণীদের ফেলোপিয়ান টিউব, ভ্যাজাইনা, সারভিক্স অঞ্চল, ইউরো, বারথ্যালিনাস গ্লান্ড গনোরিয়ার শিকার হয়। শিশুরাও গনোরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। যৌবনে নারীপুরুষের কু-অভ্যাস ও কুসংসর্গ শেষ পর্যন্ত তাদের শিশুদেরকেও ভোগায়। গনোরিয়া রোগটির ইতিহাস পাঠে জানা যায় যে, সাইকোসিস দোষযুক্ত কোন মাতা পেটে সন্তান বহন করার সময় সন্তানের চক্ষুতে এর পুঁজ যদি লেগে যায় তাহলে উদরস্থ শিশুটি অপথ্যালমিয়া নিউনেটোরাম নামক চক্ষপীড়ায় আক্রান্ত হতে পারে এবং তৎকারণে শিশুটির অন্ধ হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। গনোকক্কাস নামক বিশেষ প্রকৃতির জীবাণুর দ্বারা সৃষ্ট রোগটি দুষ্ট প্রকৃতির। যান্ত্রিক পরীক্ষায় দেখা গেছে গনোকক্কাস জীবাণু অনেকটা উটের মত দেখতে। পতিতালয় থেকে এই রোগটি সাধারণত বিস্তার লাভ করে। এই জীবাণু যদি পুরুষদেহে থাকে তাহলে তা যৌনমিলনের সময় নারীদেহে সংক্রামিত হয়। একইভাবে নারীদেহ থেকে পুরুষ শরীরে তার সংক্রমণ ঘটে। এই রোগজ বিষের পুঁজ অন্য কোথাও মিউকাস মোমব্রেনে লাগলে সেই স্থানটিও আক্রান্ত হয়। পুরুষ মূত্রনালীর পশ্চাৎ দেহে একটি গর্তমত অংশ থাকে যাকে ফসান্যাভিকিউলারিস (Fossa navicularis) বলা হয়। প্রথমে এই অংশটিতে রোগটির সূত্রপাত ঘটে, পরে তা মূত্রথলি, মূত্রনালী বা প্ৰষ্টেটাইটিস এবং মহিলাদের সেলুলাইটিস (Cellulitis - কৌষিক ঝিল্লীর প্রদাহ), মেট্রাইটিস (Metritis - জরায়ুপ্রদাহ), স্যালপিনজাইটিস (Salpingitis - জরায়ুনালীপ্রদাহ), পেলভিক পেরিটোনাইটিস (Pelvic peritonitis - বস্তিকোটরীয় অন্ত্রাবরক প্রদাহ) ইত্যাদি উপসর্গ দেখা যায়।
এই পীড়ার প্রাথমিক অবস্থানটি বোঝার জন্য ঠিক কী কী লক্ষণ দেখা যায়? মূত্রনালীর সম্মুখভাবে ও ভিতরে চুলকায়, সুড়সুড় করে, গরমবোধ হয়, প্রস্রাব লালবর্ণের হয়, মূত্রনালীর মুখে রস জমে পরে পুঁজ নির্গত হয়। গনোকক্কাস জীবাণুর আক্রমণে সাইকোটিক গনোরিয়ার প্রাথমিক অবস্থাকে ইনকিউবেসন পিরিয়ড বলে। পুং জননাঙ্গে ও তার সম্মুখভাগে ক্ষত হয়। মহিলাদের মূত্রনালী ও যোনির চতুপার্শ্বে ঘা হয় ঘা থেকে পুঁজ ঝরে, জ্বালা-যন্ত্রণাও হয়। অনেক সময় লিঙ্গদ্বার স্ফীত হয়, রক্ত
বা রক্তমিশ্রিত পুঁজ নির্গত হয়ে থাকে। এই রোগে আক্রান্ত রোগী মলত্যাগকালে কুন্থন দিলে প্রস্রাবদ্বার দিয়ে সাবুদানার মত হড়হড়ে তরল নির্গত হয়। একে স্পার্মাটোরিয়া (Spermatorrhoea-যৌন উত্তেজনা ছাড়া অনৈচ্ছিক বীর্যস্খলন) বলে। গর্ভবতী মহিলাদের Septic Abortion হতে পারে। যদি কখনো কোন রোগীর মধ্যে প্রস্রাব বন্ধ, তলপেটে ব্যথা এসবের সঙ্গে মূত্রদ্বার দিয়ে পুঁজ পড়া লক্ষণটি পাওয়া যায় তাহলে মেডোরিনাম উচ্চশক্তি দিয়ে রোগটি সারাতে হবে।
জ্বালা মেডোরিনামের নিত্যসহচর এবং এর অন্যতম চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য। বিশেষ করে হস্তপদে জ্বালা থাকবেই। জ্বালা এত ভীষণ যে, আক্রান্ত অঙ্গ রোগী কখনো ঢেকে রাখতে পারেনা এবং ক্রমাগত বাতাস চায় বা ঠান্ডাজল লাগাতে চায়। শুধু কি তাই, হিমাঙ্গ অবস্থাতেও রোগী বাতাস কামনা করে। হাতে জ্বালা, পায়ে জ্বালা, ব্ৰক্ষতালুতে জ্বালা, সর্বাঙ্গে জ্বালা মেডোকে চিনতে বড়ই সাহায্য করে।
এ মেডোরিনামের প্রায় সকল রোগ দিবাভাগে বৃদ্ধি পায়। সিফিলিনামের ঠিক উল্টো অর্থাৎ নিশীথে বৃদ্ধি যেমন সিফিলিনামকে নির্দেশ করে তেমনি দিবসে বৃদ্ধি মেডোরিনামের গুণগত বৈশিষ্ট্য।
অত্যন্ত গরমকাতর।
মেডোরিনামে জ্বালা যেমন ব্যথাও তেমনি। বাত, কটিবাত, গেঁটেবাত, সর্বাঙ্গে ব্যথা বোধ ও কামড়ানি। কামড়ানি ব্যথার জন্য রোগী অঙ্গপ্রত্যঙ্গ টিপে দিতে বলে এবং শয্যাগ্রহণের পর ক্রমাগত পা নাড়াতে থাকে। রোগী পর্যবেক্ষণে লক্ষণগুলি লক্ষ্য করার মত।
মেডোরিনামে জ্বালা যেমন, ব্যথা যেমন স্পর্শকাতরতাও তেমনি। ক্ষুদ্র অথচ অসাধারণ লক্ষণ হোমিওপ্যাথির যে কতবড় বৈশিষ্ট্য এবং ক্ষেত্রবিশেষে সেসব লক্ষণ যে কি অসাধ্য সাধন করতে পারে তা যারা জানেন তারাই হোমিওপ্যাথির প্রণম্য। যেমন মেডোরিনামের ব্যথা বা স্পর্শকাতরতা, পদতলে ব্যথা ও স্পর্শকাতরতা। মেডোর পদতলের স্পর্শকাতরতা এমনই চমৎকার কথা যে অনেক সময় এই লক্ষণটির উপর নির্ভর করে রোগীদেহে অসাধ্যসাধন সম্ভব হয়েছে। লিভার-কিডনি-জরায়ু-মেরুদণ্ড সবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে। মহিলাদের স্তন স্পর্শকাতর হয়। চক্ষুরোগে চক্ষু স্পর্শকাতর হয়, আলোকাতঙ্ক, লক্ষ্য করলে দেখবেন অনেক শিশু আছে যাদের গায়ে হাত দিলে ভীষণ বিরক্ত হয়, ক্রদ্ধ হয়ে ওঠে। আসলে শিশুটি মেডোরিনামের স্পর্শকাতরতায় ভুগছে। দৈহিক ও মানসিক স্পর্শকাতর রোগীদের সুশৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে এই নোসোড বন্ধুটির সাহায্য ছাড়া গতি নেই।
মেডোর রোগীর মুখের ভাষাটিও লক্ষ্য করার মত। রোগী প্রায় বলতে থাকে তার দেহের ভিতরটা যেন কাঁপছে। রোগীদেহের এই অভ্যন্তরীণ কম্পনের কারণটি হল তার স্নায়বিক দুর্বলতা। এই দুর্বলতার কারণে মাথা ঘোরে, রোগী কোনরকম শ্রম সহ্য করতে পারেনা, কখনো মুর্ছা যায়। উদ্বেগ আশঙ্কা নৈরাশ্যে রোগীচিত্তে মৃত্যুভয় তৈরি হয়। মনে করে সে মহাপাপ করেছে, সর্বদা এক কাল্পনিক ভাবনায় রোগী ব্যস্ত হয়ে ওঠে। কখনো কোন রোগীর মধ্যে যদি আমরা লক্ষ্য করি যে, রোগী ক্রমাগত তার দেহ নিয়ে, রোগজ্বালা নিয়ে অভিযোগ জানাতে থাকে এমনকি চিকিৎসককে পর্যন্ত বিরক্ত করে মারে। তখন আমরা রোগীটি মেডোর অধিকারভুক্ত কিনা চিন্তা করে দেখতে পারি।
স্মৃতিশক্তিও ভীষণ দুর্বল। নিজের নাম ঠিকানা, নিজের পরিচয়ও বিস্মৃত হয়। পথ ঠিক করতে পারেনা। প্রত্যেক কথা ও কাজে তার ভুল হতে থাকে। মেডোরিনামের একটি মজার লক্ষণ হল রোগের বিবরণী দিতে রোগীর চক্ষুদ্বয় অশ্রুসিক্ত হয়ে ওঠে। পাঠ্যপুস্তকে মেডোরিনামের এই বৈশিষ্ট্য কে ‘ক্রন্দনশীলতা’ - এই ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে।
সিফিলিনামের মত এখানেও মাদকদ্রব্য সেবনের ইচ্ছা প্রবল। সে মিষ্টি, টক, ঝাল, লবণ, কাঁচা ফলমূল খেতে চায়।
মূত্রস্বল্পতা ও শোথ। চক্ষুর নিম্নপাতায় শোথ।
মাথাঘোরা, মাথাঘোরা প্রায় প্রত্যেক রোগের সঙ্গেই থাকে। ভীষণ মাথাঘোরা, শিশুর মাথায় একজিমা।
বহুমূত্র, মূত্রকষ্ট, মূত্রপাথরি, রক্তমূত্র, তীব্র গন্ধযুক্ত মূত্র। মূত্রত্যাগকালে জ্বালা, কিডনিতে গড়গড় শব্দ।
মহিলাদের ঋতুস্রাব অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। ঋতুর দাগ কাপড়ে লাগে।
কাশি, প্রবল কাশি, শুষ্ককাশি।
নিদ্রাকালে জিভ কামড়ে ফেলা মেডোরিনের মজার কথা।
হৃৎপিন্ডের দুর্বলতাবশতঃ বামহস্ত অসাড়বোধ বা ব্যথা।
গোড়ালীতে ব্যথা বা গোড়ালীর স্পর্শকাতরতা সাইকোসিসের একটি বৈশিষ্ট্যগত লক্ষণ। সুতরাং মেডোরিন এক্ষেত্রে চমৎকার সাড়া দেবে।
আমরা সিনা অধ্যায় পাঠে দেখেছি সিনার রোগী হলে সে ক্রমাগত নাকের ভিতরে আঙুল দিতে থাকে কারণ তার নাক সড়সড় করতে থাকে। ক্রিমি যখন রোগীকে কুরে কুরে খেতে থাকে তখন সিনা ঐরকম আচরণ করে। কিন্তু যদি এমন দেখা যায় যে রোগীর নাকের ডগা বা অগ্রভাগ সড়সড় করে এবং তজ্জনিত কারণে সে নাকের ডগায় হাত বুলায়, ক্রমাগত নাকের ডগা ঘষতে থাকে তাহলে আপনি একবার মেডোকে স্মরণ করবেন। কথাটি অতি সাধারণ মনে হলেও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এ এক অসাধারণ বৈশিষ্ট্য।
চল্লিশোর্ধ জনৈক সুদর্শন এক পুরুষের চিকিৎসায় আমি ঠিক করতে পারছিলাম না রোগী সাইকোটিক না সিফিলিটিক মায়াজমভুক্ত। চিন্তায় পড়ি। কী করা যায় ভাবছি এমন সময় দেখি রোগী তার নাকের অগ্রভাগ ঘষছে। একবার দুবার তিনবার বারবার সে একই কাজ করছে। জিজ্ঞাসা করলাম আপনি ওরকম করছেন কেন ? রোগী উত্তর দিলেন, “ওটা আমার অভ্যাস', আসলে রোগী যাকে অভ্যাস বলছেন সেটা যে মেডোরিনকে নির্দেশ করছে চিকিৎসক হিসাবে সেকথা যেন আমরা ভুলে না যাই।
হস্তপদের অঙ্গুলির গাঁটগুলি ফুলো ফুলো। হস্তপদাঙ্গুলির ছোটছোট হাড়ের উপর লিডাম; বেঞ্জয়িক অ্যাসিড খুব ক্রিয়াশীল ঔষধ। কিন্তু লক্ষ্য রাখা উচিৎ রোগী সাইকোটিক ধাতুর হলে মেডোরিন এবং তদসদৃশ ব্যবস্থাই কাম্য।
অন্ধকারভীতি, মৃত্যুভয়, আত্মহত্যার চিন্তা, অস্থির, খিটখিটে স্বভাব। ক্রন্দনশীল।
হোমিওপ্যাথির সূক্ষ্মতা সম্পর্কে ডাঃ নরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় বলেন, আড়াআড়িভাবে দক্ষিণ উর্ধাঙ্গে এবং বাম নিম্নাঙ্গে রোগাক্রমণ কিংবা বাম হইতে দক্ষিণ (ল্যাকে)। এইরূপ অসাধারণ লক্ষণগুলি সর্বাপেক্ষা মূল্যবান, মেডোরিন সম্পর্কে ডাঃ বন্দোপাধ্যায়ের এই উক্তি প্রয়োগে যে যে রোগীতে সাফল্য পেয়েছি তাকে শুধু অসাধারণ বলাই যথেষ্ট নয়, অসাধারণের অসাধারণ বলা উচিৎ।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার এক যন্ত্রণাকাতর রোগিণীকে, তার ডানহাতের উর্ধাঙ্গ ও বাম পায়ের নিম্নাঙ্গ আড়াআড়ি রোগাক্রমণ দেখে আমার উত্তর পাড়ার এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলাম রোগিণীকে কী ঔষধ দিতে হবে। ছাত্রটি চটজলদি জবাব দিল অ্যাগারিকাস, আড়াআড়ি বা কোনোকোনি রোগাক্রমণ হলে অ্যাগারিকাসকে সে মনে রেখেছে। কিন্তু রোগী পর্যবেক্ষণে ছাত্রটির মস্তিস্কে এই বুদ্ধিটি আসেনি যে রোগিণী সাইকোটিক ধাতুর এবং মেডোরিনের মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে। কটি স্নায়ুশুল, প্রস্রাবজ্বালা, ঋতুর গোলোযোগ, মাথাঘোরা, হস্তপদে জ্বালা, সূর্য উদয়ের পর রোগবৃদ্ধি-অনুসন্ধানে মেডোরিনের সবকটি লক্ষণই পাওয়া গেল। এবার রোগিণীর মনস্তত্ত্বটি লক্ষ্য করতে দেখা গেল তার অহমবোধ ষোলকলায় পূর্ণ। তার চক্ষুরচাহনি, দেহের পোষাক, কণ্ঠহার, হাতের অলঙ্কার এবং সর্বপরি তার অঙ্গভঙ্গি পূর্ণমাত্রায় অরাম মেটালিকামে পূর্ণ। সুতরাং রোগিণীকে মেডোরিন সিএম দুটি মাত্র দিয়ে অরাম মেট দুদিন অন্তর খেতে দেওয়া হল। চল্লিশদিন পরে রোগিণী যখন পুনরায় এলেন, তার ব্যাগে ছিল পুকুরের কাতলা মাছ, অন্য ব্যাগে ফল ও মিষ্টির প্যাকেট। তার অভিব্যক্তি ছিল ভিন্ন রকমের। মেডো-অরামের ছোয়ায় যেন সে নবজীবন পেয়েছে। আমার পদযুগল স্পর্শ করে, বারবার ধন্যবাদ জানিয়ে রোগিণী তার একদশকের রোগযন্ত্রণা ও লক্ষ লক্ষ টাকা খরচের ইতিহাস বলতে লাগলো। বিজ্ঞান অর্থ যদি পরীক্ষালব্ধ প্রমাণিত সত্য হয় তাহলে রোগীদেহে রোগ আরোগ্যের ক্ষেত্রে আমাদের সিফিলিনাম-মেডোরিনাম-ব্যাসিলিনাম ইত্যাদি ঔষধাদি যে তারই চুড়ান্ত পরিণতি সে কথা আমি চিৎকার করে বলতে পারি। মেকিয়ানা আমাদের মজ্জায় জায়গা করে নিয়েছে বলেই সত্যের অমৃতসুধা পানে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি।
একটি মাঝবয়সি মহিলা মারাত্মকভাবে বাতরোগে আক্রান্ত হয়। গনোরিয়াস্রাব রুদ্ধ হয়ে তিনি পীড়িত হন। মহিলাটি দুই সন্তানের জননী। তার পদতল ও এঙ্কেল প্রদেশ বাতাক্রান্ত হওয়ায় তিনি চলঃশক্তিহীন হয়ে পড়েন। এমনকি প্রস্রাব পায়খানা করাও তার জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। গ্রন্থিসমূহ আড়ষ্ঠ ও বেদনাতুর হয়ে ওঠে এবং পদতল এত স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে যে, কিছুক্ষণ দাড়িয়ে থাকাও তার পক্ষে সম্ভব হয়না। এই শ্রেণীর রোগীর জন্য এন্টিম ক্ৰড একটি মহাদামি ঔষধ এবং বহুক্ষেত্রে এই ঔষধ প্রয়োগে আমি কাক্ষিত ফল পেয়েছি। কিন্তু এক্ষেত্রে ঔষধটি কার্যকরী না হওয়ায় আমাকে রোগিণীর অতীত ইতিহাসের সন্ধান নিতে হয়। অনুসন্ধানে জানা যায় যে, মহিলাটির স্বামী একসময় গনোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিল। এই ইতিহাস জানার পর রোগিণীকে মেডোরিন সিএম দুটি মাত্রা দিলাম। মেডোরিনের এই দুটি মাত্রাই রোগিণীর পদতল ও এঙ্কেল প্রদেশের বাত রোগটি সম্পূর্ণভাবে ভালো হয়। এখানে একটা কথা খুব করে মনে রাখা দরকার যে, যে কোন প্রাচীন পীড়ায় রোগীর অতীত ইতিহাসটি কৌশলে বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্ন করে জেনে নিতে হয়। অভিজ্ঞতা মানুষকে অনেক, অনেককিছু শিখতে সাহায্য করে। গনোরিয়াজনিত বাতের পীড়া বা গনোরিয়া রুদ্ধহেতু বাতের চিকিৎসায় মেডোরিন ছাড়া যে গতি নেই তা সর্বদা মনে রাখা উচিৎ।
শুধু কি তাই, আমার বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখেছি গনোরিয়াস্রাব বা তা রুদ্ধহেতু পীড়ায় নয়, মেডোরিনে এর ভিন্ন চিত্রও পাওয়া যায়। একটি পঞ্চাশবর্ষীয় সুঠামদেহী ক্ষেতমজুরের চিকিৎসা করছিলাম। কটিস্নায়ুশুলে আক্রান্ত পঙ্গুপ্রায় শয্যাশায়ী রোগীর অবস্থা ক্রমশঃ খারাপের দিকে যেতে থাকে। প্রস্রাব পায়খানা শয্যায় শুয়ে শুয়ে করতেন। গনোরিয়াস্রাব রুদ্ধ হওয়ার কোন ইতিহাস পেলাম না। সারাদেহ ঘামে ভিজে যেত। ভীষণ দুর্বল। রোগীকে মেডোরিনাম সিএম এবং ক্যালিকার্ব ২০০ শক্তি দুদিন অন্তর একমাত্রা করে খেতে দিলাম। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে রোগীদেহে আশ্চর্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেল। রোগীর পরিবারের কাছে ঘটনাটি মিরাক্কেল বলে মনে হলেও আমার বিশ্বাস ছিল মেডোরিন সিএম কি অসাধ্যসাধন করতে পারে।
একটি সাইকোসিস বিষদুষ্ট রোগীর সর্বাঙ্গে ‘পোকা হাঁটার ন্যায় প্রবল অনুভুতি ছিল। কখনো উর্ধাঙ্গে, কখনো নিম্নাঙ্গে, কখনোবা সর্বাঙ্গে ঐরকম পোকা হাঁটার অত্যানুভুতির কারণে রোগী অস্থির হয়ে ওঠে। সে এক জ্বালা, রোগী গৃহস্থ সকলকে অস্থির করে তোলে। ক্রমাগত ডাক্তার বদল করেও কোন ফল না হওয়ায় রোগী মারবে না মরবে-এমন একটি মারাত্মক অবস্থায় উপনীত হয়। আমরা জানি সাইকোসিস বুদ্ধিবৃত্তিকে কীভাবে বিপন্ন করে। প্রথম জীবনে কেন্ট পড়ার সময় মেডোরিন চেপ্টারে রোগীদেহে পোকা হাঁটার অত্যানুভূতির পরিচয় পেয়েছিলাম। সুতরাং আমাকে বিভ্রান্ত হতে হয়নি। উক্ত রোগীর জন্য এই মহান বন্ধুটির ২টি মাত্রা যথেষ্ট হয়েছিল। আপনারা যদি কখনো ঐরকম রোগীর সন্ধান পান তাহলে আমার অভিজ্ঞতা একবার মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত উক্ত রোগীর বায়ু ও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য মেডোরিনের পর লাইকো দিতে হয়েছিল। যেকোন প্রাচীন পীড়ার ক্ষেত্রে সোরা-সিফিলিস-সাইকোসিসের পরিচয় পেলে আমি অগ্রে ব্যাসিলিনাম, মেডোরিনাম, সিফিলিনাম - এই নোসোডগুলির একটিকে বেছে নিই এবং ঔষধটির সিএম শক্তির দুটি ডোজ ব্যবহার করে তারপর সদৃশ ঔষধ প্রয়োগ করি। মেডোরিন ও তার আশ্চর্য ক্রিয়া সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতার কাহিনী শোনালে সে এক মোটা পুস্তক হবে। আপনারা এই মহান বন্ধুটিকে পুনঃপুনঃ পাঠ করুন। যত পড়বেন আশ্চর্যান্বিত হবেন, আপনার অভিজ্ঞতার ভান্ডার সমৃদ্ধ হবে।
সুত্রঃ হোমিওপ্যাথি ম্যাজিক কিউর অফ ডাঃ এম হাসান।
(সঙ্কলিত)
মেডোরিনাম
Dr Foizullah Masum(ডা: ফয়জুল্লাহ মাসুম)
এই ঔষধটি অত্যন্ত গভীর ক্রিয়াশিল ও বহুল ব্যাবহুত কার্যকরি ঔষধ।
এই ঔষধের রোগীরা উপুড় হয়ে কুন্ডুলী পাকিয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে। যারা সোজা হয়ে ঘুমায় তারা কপালের উপর হাত রেখে পিঠের উপর ভর দিয়ে শোয়। অনেকেই শুইলে নিজের অজান্তেই পা নাডে, বসলে পা নাডে।
জনাব ছমির মিয়া। টাকা পয়সার সমস্যা পডায় চিন্তা করলেন একখন্ড জমি বিক্রি করবেন। কিন্তু জমির দলিল কোথায় রেখেছেন বলতে পারেনা, পুরো ঘর তন্ন তন্ন করে খোজা হলো কিন্তু দলিল খুঁজে পালেন না। জমির একটা নকশা দরকার। তাই ওনি জমি রেজিস্টি অফিসে গেলেন কাগজ উঠাতে । মুহুরী তাহাকে জিজ্ঞেস করে , চাচা আপনার নাম কি? কিন্তু চাচা হঠাৎ করে নিজের নাম ভুলে যায়। অনেক চেষ্টা করেও নিজের নাম মনে করতে পারছেনা। মন খারাপ কপে বাহিরে বসে আছেন ২ ঘন্টা, কিছুতেই নিজের নাম মনে করতে পারছেনা। বেলা ১২ টার দিকে তার এক পরিচিত লোক জমি রেজিস্টি অফিসে আসলেন কোন কাজে। চাচাকে দেখে জিজ্ঞেস করলে- আরে ছমির চাচা আপনি এখানে? কেমন আছেন? চাচা কোন উত্তর না দিয়ে দোড দিলেন মুহুরীর কাছে, মনে হয়েছে, মনে হয়েছে আমার নাম ছমির মুন্সি।
হ্যাঁ ওনি আমাদের মেডোরিনাম। এতই ভুলেI মন যে, নিজের নামও ভুলে যান। মাঝে মাঝে অতি চেনা নিজের বাড়ির পথ ভুলে অন্য পথে চলে যান। বাজার থেকে বাডি যাচ্ছেন, কিন্তু বাড়ির দরজা পার হয়ে অন্য বাড়ির দিকে হাঁটা শুরু করেন। বার বার দরজা চেক করেন। ভুলে যান ঘরের দরজা বন্ধ করেছেন কিনা!!!!?
এই ঔষধটি অত্যন্ত গভীর ক্রিয়াশিল ও বহুল ব্যাবহুত কার্যকরি ঔষধ।
এই ঔষধের রোগীরা উপুড় হয়ে কুন্ডুলী পাকিয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে। যারা সোজা হয়ে ঘুমায় তারা কপালের উপর হাত রেখে পিঠের উপর ভর দিয়েI
অতীতে যাদের গনোরিয়া (Gonorrhoea) হয়েছিল অথবা যাদের পিতা-মাতা-স্বামী-স্ত্রীর গনোরিয়া ছিল, তাদেরকে মেডোরিনাম না খাইয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হাঁপানি স্থায়ীভাবে সারানো যায় না। মেডোরিনামের প্রধান লক্ষণ হলো পেট নীচের দিকে এবং পিঠ উপরের দিকে দিয়ে শুইলে (নামাযের সেজদার পজিশনে) এবং জিহ্বা বের করে রাখলে হাঁপানি কমে এবং এরা গরম সহ্য করতে পারে না। এই ঔষধ ৩০ শক্তির নিচে ব্যবহার উচিত নয়। যারা শততমিক ঔষধ ব্যবহার করেন ওনারা একান্তই বাধ্য না হলে ৫০ এম CM না দেয়াই উত্তম। যে কোন রোগজ ঔষধের ব্যাপারে এই দৃষ্টি ভঙ্গি প্রযোজ্য । সহস্রতমিক ঔষধ এর আওতাভুক্ত নয়।
ডা: এম নাসির বলেন-* মেডোরিনাম (Medorrhinum) ঔষধটি হৃরোগীদেরকে কখনও উচ্চশক্তিতে দিতে নাই। এতে করে তার হৃদরোগ বৃদ্ধি পেয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা আছে। প্রথমে ২০০ শক্তিতে প্রয়োগ করে তারপর সহ্য শক্তি অনুযায়ী উপরের শক্তি প্রয়োগ করা যেতে পারে।
This remedy is characterised by extremes and excess. Medorrhinum can vacillate, for example between talkative and shy, absentminded and alert, hyper and laid back, kind and cruel, detached and emotional. It would be herd to label this person in just one way. There is a strong passion for living life that when given an outlet, can bring Medorrhinum adventures in world travel, relationship, ideas and learning, or work life-each person channel is differently. In a less socially acceptable from, this remedy can show extremes of drug or alcohol abuse, physical violence or sexual activity.Medorrhinum personalities want to experience everything, even if it is forbidden . There is an element of hardness and aggression in this remedy toward others. Do you think childhood, the aggression may show up as tantrum, fitting, and cruelty toward animals. Though this remedy state is sometimes thought of mainly for its keynote of aggression,the aggression is better seen in perspective with the rest of the extreme nature of Medorrhinum. Physically there is a strong and precocious sex drive as well as issues with the reproductive organs.
Dr. Shamim Hossain
আড়াআড়িভাবে দক্ষিণ ঊর্ধাগ্নে এবং বাম নিম্নাগ্নে রোগাক্রমন
মেডোর রোগী তার যন্ত্রার কথা বলিতে বলিতে কাদিয়া ফেলে
কপালের উপর হাত রাখিয়া নিদ্রা যাইতে ভালোবাসে, সালফারেও এই লক্ষনটি আছে কিন্তু সালফারের রোগী উচু বালিশ খোজে।
মেডোর নিজস্ব একটি বৈশিষ্ট হল, পায়ের তলায় ব্যাথা ও স্পর্শকাতরতার জন্য সময় সময় সে পা পাতিয়া হাটিতে পারেনা- হামাগুড়ি দিয়ে হাটিতে বাধ্য হয় অর্থাৎ এ লক্ষনটি অতীতে বা বর্তমানে প্রকাশ পাইলে মেডো কে ভুলিবেন না।স্পর্শকাতরতা সম্বন্ধে আরো বলা যায় যে, কিডনী প্রদাহ,যকৃত প্রদাহ, জরায়ু প্রদাহ,প্রভৃতিতে রোগী কোনরুপ স্পর্শ সহ্য করিতে পারেনা। মেরুদন্ড অত্যন্ত স্পর্শকাতর স্ত্রী লোকের স্তন এবং স্তনবৃও কখনো কখনো এত স্পর্শকাতর হয়ে উঠে যে তাহা আবৃত রাখিতে কষ্টবোধ। শিশুরা গায়ে হাত দেওয়া পছন্দ করেনা।
Dr.Sabina Yeasminb Nira
বংশগত সাইকোসিসের পরিচয়।সবসময় গরমবোধ, বরফ খাইবার ইচ্ছা।
মেডোরিনাম ঔষধটাকে অন্য নামে বলা হয় দ্য গনোরিয়্যাল ভাইরাস।
মেডোর রোগী চুলকানির কথা চিন্তা করলে বৃদ্ধি ও রাএিকালীন বৃদ্ধি।
মেডোতে মেজাজ দিনের বেলায় খিটখিটে, কিন্তুু রাএিতে বেশ প্রফুল্ল। এবং সারা শরীরে পোকা হাঁটার অনুভূতি।
Dr. Zakaria Habib
কবে যেন শুনলাম ঢাকার একজন প্রখ্যাত হোমিওপ্যাথ তিনি শুধুমাত্র মেডোরিনাম দ্বারা সব রোগীর চিকিৎসা করেন। সেই ডাক্তারের নাম হয়ে গেছে ডা. মেডারিনাম। অভিনন্দন জানাই শ্রদ্ধেয় ডা. মাসুম ভাইকে এবারের আলোচনায় মেডোরিনামকে নিয়ে অাসার জন্য। আমাদের মেটেরিয়া মেডিকায় খুব গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে মেডোরিনাম। গত মাসের ২৮ তারিখে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে প্রখ্যাত হোমিওপ্যাথ ডা. ফয়জুল হক জাইদ তরুণ চিকিৎসকদের জন্য একটি পোস্টে ব্যক্ত করেছেন ৫টি ওষুধে ৯৫ ভাগ ক্রনিক রোগী আরোগ্য হবে যার মধ্যে মেডোরিনামকে উল্লেখ করেছেন। অপর চারটি হচ্ছে- নাক্স, সালফার, থুজা, ইগ্নেসিয়া। বিশ্ববিখ্যাত হোমিওপ্যাথ ডা. ক্লার্ক এর `13 remidies" এর মধ্যে মেডোরিনাম এর নাম নেই। তবে যাই হোক বংশগত সাইকোসিস দোষ দূর করার জন্য মেডোরিনাম এর বিকল্প নেই। আসুন কিছু মেডোরিনামের লক্ষণের দিকে মনোনিবেশ করি--১. স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ২. না কাঁদিয়া কথা বলতে পারে না। এই লক্ষিণটি নেট্টাম মিউর, পালসেটিলার মধ্যে রয়েছে। ৩. হাত পায়ের তলায় জ্বালাপোড়াে এবং গোড়ালির তলদেশে অত্যন্ত স্পর্শ কাতরতা । ৪. পদদ্বয়ের অত্যন্ত অস্থিরতা, লাইকো, জিঙ্কাম মেটেও এই লক্ষণ রয়েছে। ৫. বাতের সমস্যা বর্ষাকালে বৃদ্ধি, শীতকালে শ্বাসকষ্ট। ৬. মিষ্টিদ্রব্যে, সূর্যেোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত লক্ষণের বৃদ্ধি ৭. সমুদ্রতীরে, উপর হয়ে শয়ন করলে উপশম।
৮. রাক্ষুসে ক্ষুধা, আহারের পরক্ষণেই ক্ষুধা। এ লক্ষণটি সিনা, লাইকোপডিয়ামে বিদ্যমান। ৯. অবিরত তৃষ্ণা, এমনকি রোগী পানি পান করছে এরূপ স্বপ্ন দেখে।
*** ডা. আতিউর খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা ব্যক্ত করেছেন বাবার গনোরিয়া হয়ে থাকলে সন্তানের ক্ষেত্রে সবার আগে মেডোরিনাম চিন্তনীয়।
ডা. তাহমিন সেবা সুন্দর কথা বলেছেন- চাপাপড়া বা অবরুদ্ধ * প্রমেহ রোগ* থেকে যে সমস্ত উপসর্গ গুল সৃষ্টি তার উপর বিশেষ ভাবে কার্যকর।।
** সুতরাং মেডোরিণাম হলো বর্তমান যুগে চিকিৎসার জন্য বড় হাতিয়ার স্বরূপ।
** শ্রদ্ধেয় ডা. আতিউর রহমান সাহেব লিখেছেন নড়নে- চড়নে বৃদ্ধি লক্ষন, মেডো। কিন্তু নড়ন চড়নে উপশম মেডোর প্রকৃতি। সকালে প্রথম নড়ন-চড়নে সাময়িক বৃদ্ধি কিন্তু পরবর্তীতে ক্রমাগত চলাচলে ব্যথা চলে যায়। পক্ষান্তরে কিছু ওষুধের রোগী ব্যথার চলাচল করতেই পারেন না, তার বিশ্রামে উপশম প্রমিনেন্ট। যেমন- ব্রায়োনিয়া, হাইপেরিকাম, কস্টিকাম।
শ্রদ্ধেয় মহিবুর রহমান স্যার আর্জেন্ট নাইট্রিকামের মিষ্টি প্রিয়তা বলেছেন। তাবে আর্জে ন্তাট নাইট্রিকামে মিষ্টি প্রিয়তার সাথে এটা উল্লেখ করা যেতে মিষ্টি খেলে তার সমস্যা হয়।
অতি মিষ্ট প্রিয়তায় সাথে কি রোগীর থাইরয়েড হরমন সমস্যার কোন সম্পর্ক থাকতে পারে? (Atiur Rahman - নড়ন চড়ন বৃষ্টির দিনে বৃদ্ধি লক্ষন মেডো ও ব্রাইওনিয়াতে আছে ।
অনুগ্রহ পুর্বক বাংলা একাডেমি কতৃক প্রকাশিত "স্ট্যান্ড মেটিরিয়া মেডিকা"(তৃতীয় -খন্ড) প্রথম প্রকাশ !১৯৯৩ পাতা ২১৪, তৃতীয় লাইন দেখুন।)
Dr.Atiur Rahman (kabi Baccu)
ছেলে শুকিয়ে যাচ্ছ, নাকে ঝরে সর্দি,
মাঝে মাঝে হাঁপায় শিশু কি যে করি ।
বাবার ছিল গনোরিয়া এই তথ্য পয়ে,
স্বামীর গনোরিয়া,
স্ত্রীর ঋতু গোলমাল ও বন্ধা ।
দিয়েছিলাম মেডোরিনাম ।
তাতেই বেড়ে গেল সুনাম ।
*** মেডোর মন, স্মৃতিশক্তিহীনতা, ব্যকুলতা, ভীতি, সন্দেহপরায়নতা, পরিচিত লোকের নাম মনে থাকেনা, অংক ভুল করে, লখে বানান ভুল করে, এক কথা বলতে অন্য কথা বলে ,।ঘটনা এক ভাবে বলতে শুরু করলেও পরে সঠিক বলতে পারেনা । (লাইকোর বিপরিত ) !
অমোনযোগী, বাচাল, অর্ধৈয্য ব্যস্তবাগীশ, ক্রোধপরায়ন। সময় কাটেনা ।
নিজেকে পাপী মনে করে, নরক বাস হবে, পরকালে মুক্তি নাই। জীবনে হতাশা, ভয়, রাতে ভয় বৃদধি ।
গোপনপ্রিয়, উদ্ধবিঘ্ন ব্যকুল । বাইরে যেতে পিছন থেকে কেহ তাকে ডাকছে ।সে তাতে শাড়া দিতে ঘরের বাইরে যায় । অশরীরী কোন আত্মা তাকে ভর করেছে তার সংগে কথা কথা বলছে।পাগল হবে মনে করে । একবার কাঁদে, একবার উত্তেজিত হয় ।আবার হৎআনন্দে মশগুল ।উদ্ভট চিন্তাযুক্ত ।
ঘরের ভিতর বৃহদাকার মানুষ, ইদুর দেখে ।
মেডোর বৈশিষ্ট . দিনে যাবতীয় রোগের বৃদ্ধি, কিন্তু ডাঃ কেন্ট বলেন ক্ষেত্র বিশেষে দিনে ও রাতে বৃদ্ধি হয় । শারীরিক লক্ষন দিনে ও মানসিক লক্ষন রাতে বৃদ্ধি ।
মেডোর বৃদ্ধি ,বর্ষাকালে বাত ।, ঝড় বৃষ্টিতে মুত্র বেগ,।দিনে শারীরিক রাতে মানষিক । রোগের কথা চিন্তা করায় । বজ্রপাতে ,বিছানার উত্তাপে , রোদে , আবৃত অবস্থায় .বদ্ধঘরে,নড়াচড়ায় । গ্রীষ্মকালের গরম অসহ্য ।শেষ রাতে বৃদ্ধি।
মেডোর সংগে তুলনীয় ঔষধ - এব্রো অসি ফ্ল ,এসি ফস , অকোন ,এলুমি ,এনাকার্ড , এপিস ,আর্জ না ,আর্স ,ব্রায়ো , ক্যল কা ,ক্যাল ফ ,ক্যন্থা , কার্বো- ভে,কষ্টি ,চায়না ,সিমিসি, কোনি,গ্লোনি ,ইগ্নে ,আয়োড , ক্যালি কা,ক্যলি ফ ,ল্যক ক্যা , ল্যকেসি ,লাইকো ,ম্যগ ফ ,
এন.এম ,এন.এস ,ওকজাল এসিড ,পেট্রোলি ,পেটোসেল , ফসফ ,পডো ,সোরিন ,পালস , স্যাংগুনে ,স্যানিকিউ ,রাস -ট , সাইলি ,স্পাইজে ,ষ্টাফি ,সিপি , সালফ ,থুজা ,ভেরেট্রাম -এল ।
অনুপুরক- সালফার ।
ক্রিয়ানাশক, মেডো র বিশক্রিয়া নষ্ট করে- ইপিকাক ।
@মেডোতে বর্ষাকালে বাতের ব্যথার বৃদ্ধি ।এলক্ষন আরো আছে এন এস ও থুজায়।
@মেডোতে বর্ষাকালে নখ পঁচে, আবার গ্রাফাই, সিফিলি ও থুজায় দেখা হয়।
@ মেডোর রোগের চিন্তায় রোগ বাড়ে লক্ষন আরো আছে, অকজলিক এসিড, হেলোন, ল্যকেসিস ।
@নড়নে- চড়নে বৃদ্ধি লক্ষন, মেডো ছাড়া ও ব্রাইওনিয়াতে আছে ।
0অতিমাত্রায় লবন প্রিয়,
মেডো ছাড়াও নে মিউর ।
0মিষ্টি খেলে কাশি মেডো, স্পঞ্জিয়া ।
মেডোর জ্বালা ।
আবরন ফেলে দেওয়া,
শরীরে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, কিছু সময় শীত পরক্ষনে গরম। রাতে ঘাম ।মুখ শুকিয়ে যায় । কখন ও পিপাশা কখন ও পিপাশাহীনতা ।জ্বরে শরীরে জ্বালা ।বাতাস চায়, মাথাৎপানি চায় ।শরির ঠানঠা অথচ জ্বালা।প্রতি বিকেলে জ্বর।
নড়ন চড়ন বৃষ্টির দিনে বৃদ্ধি লক্ষন মেডো ও ব্রাইওনিয়াতে আছে ।
অনুগ্রহ পুর্বক বাংলা একাডেমি কতৃক প্রকাশিত "স্ট্যান্ড মেটিরিয়া মেডিকা"(তৃতীয় -খন্ড) প্রথম প্রকাশ !১৯৯৩ পাতা ২১৪, তৃতীয় লাইন দেখুন।
0মৃত্যুভয়. মেডো, একোন, আর্স।
0ক্রন্দনশীশ কোমলপ্রনে লাগলে আঘাত লাগলে কাঁদে মেডো পালস ।
0কেন কাঁদে তা নিজেই জানেনা মেডো, সিপিI
হাত পা গরম থাকে, ঠান্ঠা পানি দ্বারা তাপ নিবারন করে, হাতের তালু জ্বালা করে ।মাঝে মাঝে হাত ফরপ শীতল ঠান্ঠা, শুকনো হয়।বেশী স্নয়বিক হলে হাত ঘামে টস টস করে ঘম পড়ে ।
0পায়ের তালুতে ঘাম -মেডো পেট্রো , সাইলি ,স্যনিকিউলা।
0পায়ের গোড়ালি অত্যন্ত স্পর্শকাতর - , থুজা ,সাইলি , সালফার ।
0 ডিম্বাশয়ে ব্যথা , ফুসফুসে ব্যথা ,সুঁচ ফোঁটা ব্যথা .
ওষ্ঠে ঘা:-এপিস ,ব্রায়ো , কে, কার্ব ।
0হাতপায়ের আংগুলের ফাকে ঘা, একজিমা, বর্ষাকালে বৃদ্ধি মেডো , নে সা ,আর টি ,থুজা ।
0হাতের আংগুলের গিটে ব্যথা লিখতে পারে না , মেডো ,এম পি।
0হাত পায়ে জ্বালা , মেডো ল্যকেসিস ,সালফার ।
0ঘাড় গলা মাথা এত ব্যাথা যে নাড়াতে পারেনা ।
না কেঁদে বলতে পারেনা কথা মেডো ।
বলেছেন- ডাঃ সি কে শ্রীধহরন।
ঋতুকালে ঠান্ঠা স্তন, টিপলে, ছুঁলে ব্যখা পায়,
ভীষন চুলকায় যোনিদ্বার, মনে পড়লেই বেড়ে যায়।
Dr.Tahmin Sheba
Mdorrhinum (মেডোরিণাম)
এটি একটি গভীর ক্রিয়াশীল ও ক্ষমতাশীল ঔষধ,,,,,, এবং প্রধান ও প্রথম কার্যকারী বলে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে
গন্য হয়,,, তন্য মধ্যে,,, চাপাপড়া বা অবরুদ্ধ * প্রমহ্ রোগ* থেকে যে সমস্ত উপসর্গ গুল সৃষ্টি তার উপর বিশেষ ভাবে কার্যকর।।
** সুতরাং মেডোরিণাম হলো বর্তমান যুগে চিকিৎসার জন্য বড় হাতিয়ার সরুপ।
"কঠিন ক্ষত উপদংশ" বা " সর্বাঙ্গীন ব্যাধি ", ,,,, এই দুরন্ত রোগের বিষ ( ভাইরাস) কোন সুস্থ ব্যক্তির দেহমধ্যে সংক্রামিত হোলে তার রক্ত দোষ ঘটে অর্থাৎ তার সমস্ত শরীর আক্রান্ত হয় (যথা :-সহবাসের পর বিষয় টি সঙ্গমেন্দ্রিয়ে প্রথম একটি ক্ষতাকারে প্রকাশ পায় ও পরে সঙ্গমেন্দ্রিয় হতে তা ওষ্ঠে, অঙ্গুলি, স্তনবৃন্তে, নাভী, মলদ্বার প্রভৃতি শরীরের বিভিন্ন অংশে বিস্সৃত হয়)।।। এটা বংশ পরস্পরায় চলতে থাকে।।।
*এবং মেডোরিণাম প্রয়োগের মূল ক্ষেত্র এটাই।আল্লাহ্ র ইচ্ছায় মানুষ দুঃসহ কষ্ট থেকে রেহাই পেত পারে এই মেডো দ্বারা ।।।।
Dr. Nijum
যে সব শিশু পিতামাতার কাছ থেকে সাইকোসিস দোষ প্রাপ্ত হয়, তাদের অনেকের পুঁয়ে পাওয়া রোগ এই ঔষধে ভাল হয়।সাইকোসিস দোষদুষ্ট পিতামাতার সন্তানরা বিশেষভাবে বমিও উদরাময় এবং শীর্ণতারোগগ্রস্ত হয়। তাদের পুরোনো রোগের সুনির্বাচিত ঔষধে কাজ না হলে, তখন তাদের মেডো উচ্চ শক্তি দেয়ার পর ভাল ফল আসে এবং পরবর্তী ঔষধ ভাল কাজ করে।
Dr.Abdos salam (Greenlife Homoeohall)
মহিলা রোগীনিদের মুখে প্রায়ই একটি কথা শুনা যায় -"" ডাক্তার সাহেব - বিয়ের আগে আমার শরীরে কোন রোগ ছিলনা, আমি সুন্দরী ও স্বাস্থ্যবতী ছিলাম।বিয়ের পর থেকে আমি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছি, সুন্দর স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ছে, ঋতুর গোলযোগ সাদাস্রাব, ডিম্বাশয়ে ব্যাথা করে, এখন আর আগের মত স্বামীসহবাসেও ইচ্ছা হয়না।""
রোগীনির কথা সত্য, যা বোঝার ডাক্তার বুঝবেন এবং সঠিক ঔষধ দিবেন কিন্তুু রোগীনির কাছে কারণ বাখ্যা করাটা বোকামী হবে।
আপনার আমার বুঝতে বাঁকিনেই রোগীনি ক্রমশঃ বিবর্ন বা মোমবর্ন ধারণ করছে কেন? মানসিক ভাবে হীনবল হয়ে পড়ছে কেন? স্বামীর ইতিহাস সন্ধান করলেই রোগের উৎস খুজে পাওয়া যাবে, অথাৎ স্বামীর মধ্যে থাকা সাইকোসিস দোষ স্ত্রীর দেহে সঞ্চারিত হয়েছে, তবে সম্পুর্ন আরগ্যের জন্য উভয়ের একসাথে মেডোরিনাম দ্বারা চিকিৎসা করতে হবে।
ডাঃ সৈয়দ
ঋতুকালে পাছা ও জরায়ুতে জ্বালা হলে Medo অত্যাবশ্যক |
চোখের রোগের উপসর্গ দিনে বৃদ্ধি, শয়নে উপশম
Dr.Rafiqul Islam
এ্যান্টিবায়োটিক দ্বারা যে কোন স্রাবকে অবরুদ্ধ করা হলে মেডো দিয়েই চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
পরবর্তিতে লক্ষণ অনুযায়ি যে মেডিসিন আসে তাই দিতে হবে।
birth control pill agg. (1) medo
biting nails children, in (1) medo
cowardice - decisions, making (1) medo.
Dr. Mohibbur Rahman
*** DR rafiqul, not any secretions it will be if gonorrhoea suppressed by antibiotics or others way then medorrhinum one of the greatest remedy in our materia medica, with symptoms medorrhinum or others deep anti sycotic medicines failed with symptoms then medorrhinum can destroyed the barriers and improved the patients position. (Mohibbur Rahman-DR tahmin, medorrhinum is effective in gonorrhoea(promeho) not syphilis (upodongsho).)
*** Normally medorrhinum aggravated I full day and syphilinum in full night but if all symptoms covered, then changes aggravation times, opposite aggravation is no problem, that means medorrhinum aggravated in night and syphilinum aggravated in day times.
*** Medorrhinum is the greatest anti sycotic medicine, but better in oceans area, aggravated in hot seasons, but normally all anti sycotic medicines aggravated in rainy season..
*** Asthma and cough better in sea levels, medorrhinum.
*** Medorrhinum : the deepest anti sycotic medicine in our materia medica.Sycosis : mentioned by most honourable,founder/father of homoeopathy DR Samuel hahnemann,if gonorrhoea suppressed by any kinds of systems without homoeopathy laws,its called sycosis in homoeopathy theory. In acquired gonorrhoea medorrhinum is effective,but its main using in hereditary gonorrhoea or suppressed gonorrhoea and destroying the sycotic barriers,if other anti sycotic medicines failed or not deeply actions.Medorrhinum :introduced by DR Byognar in new York in 1875, or by DR Swan 120 years ago.Medorrhinum inventions in 1875,after four years in 1879 DR Neisser inventions the gonococcus Medorrhinum proved by DR Swan,Rendell,Farrington, Allen,Fink,Norton,Frost,Franklin and many others.In deepest sycotic medicines number one is medorrhinum,number two nat sulph and number three is thuja.Medorrhinum is not only deepest anti sycotic medicine also deep anti tubercular,when sycotic turns to tubercular then best medicine is MEDORRHINUM.Burning sensation is very important symptoms in medorrhinum,the burning sensation of sulphur and the restless feet of zincum is present in medorrhinum.Burning sensation in body and souls many medicine in our materia medica,like as sulphur,acid fluor,iodium,nat mur,ars alb,nat sulph etc,but the guiding symptoms of medorrhinum is burning sensation in souls with pain,for pain in souls patients can't walk easily,some times patients try to walk with knees.Craving for open air (puls) and cold a guiding symptoms,but when medorrhinum going to tubercular then some times want cold and some times warmth.Mental symptoms : memory weak,forget names word,errands,hurried anxious and irritable,wild felling in head,cries when telling just(puls),despair,hopeless of recovery,shun responsibilities bites nails,high sex drive,fantasies and masturbation,feels life unreal,everything seems unreal like a dream.TIME PASSES SLOWLY(cannabis indica,argent nit,tuber bovi),very important symptoms.Once meritorious but after gonorrhoea weak memory,weak memory students,parents history of gonorrhoea,malnutrition,marusmus,restless,great selfishness.Leuchorrhoea in children,from childhood,enuresis/bed wetting,night pollution from early stages,dysmenorrhoea from puberty stages,after marriage long times but no issue,females sexual fridigity,chronic Albertans chronic strictures,cystitis,atrophy of the breasts (sabal seru,iodium,Lycopodium),craving for salt(thuja,causticum,nat mur,nat sulph etc),ravenous hunger,peptic ulcer,craving for sour foods but stomach can't tolerate,burning pain and eructasion.
*** Medorrhinum : DR T wails said if rheumatism obviously history of hereditary gonorrhoea and must be improved by medorrhinum,he also said if marusmus use syphilinum and if syphilinum failed obviously successfull by medorrhinum,my 35 years experience, in marusmus if deep selected medicine failed,Like as abrotanum,nat mur ,iodium,Lycopodium,sarsaparilla etc with symptoms,then first syphilinum and next medorrhinum more improved or destroyed barriers.Chillies after urination,JERKING when urination,FAINTING after urination,weakness after urination,involuntary urination(causticum,nat mur),fimosis, para fimosis (jacaranda),inflammation of uterus,displacement of uterus,uterus prolapses,anaemia (especially children and females),females hair fall,benign tumour in breasts(some times malignant),ovaritis,uterine myoma,blocks in fallopian tubes,DYSMENORRHOEA,if any selected medicine failed use some dose medorrhinum,females painful coition,FEMALES INFERTILITY (a greatest remedy),males oligospermia,vomiting in pregnancy,if selected medicine failed(psorinum),pruritis vulva,itching in the vagina,vaginismus,sharp cutting pain in pelvic regions.
*** Medorrhinum : females craving for coition after menses,late puberty stages (iodium,Lycopodium,syphilinum,tuber bovi),no changes of physical condition,maximum times menses blackish,diluted,some times red,menses two times in a month,leuchorrhoea mainly sign of sycosis,not psoric,with burning sensation if physician applying sulphur for leuchorrhoea it will be wrong,sulphur suppressed leuchorrhoea and in future patients will be gone to serious,for treatment of females leuchorrhoea needed treatment with husband,chronic pain in breasts and nipples,breasts and nipples tendered and pain,when menses NIPPLES COLD,body warmth.SECALE COR Q IS MOST OF THE MOST DANGEROUS MEDICINE IN OUR MATERIA MEDICA,its main use for illegal abortions,after uses of scale cor medorrhinum can can destroyed its bad effects(maximum times the bad effects of secale cor continued life time,maximum times no chances of fully cured,my request for all homoeopathy physicians,please,please and please don't used secale cor Q without eruptions itching bodies (dolichs).All KINDS OF WARTS/VERUCA,if all selected medicine failed,medorrhinum can reactions and destroyed the barriers,warts in male and female reproductive organs (cinnaberis),burning in both palms,tendency to washes for relief burning sensation(syphilinum,tendency to washes for cleaning).Can't lie in left side,(phosphorus,right side merc sol),hoarseness at day time ,improved in night,sweating in sleep,especially in throat,excessive urination in winter and rainy season(dulcamara),tendency to take cold easily,hectic fever continued for long time,antibiotics failed,morning diarrhoea (sulphur,bryonia,nat sulph,thuja),children crying whole day ( opposite jalapa,syphilinum and cypredium).All symptoms aggravated in day times but if others symptoms covered then no problem to use aggravated in night.After uses of medorrhinum any kinds of secretions is better news,especially genital organs,don't stopped the discharges. Complementary thuja,nux
can antidote medorrhinum.
*** Pain in both souls,can't walked with soul. Mohibbur Rahman
Medorrhinum : females craving for coition after menses,late puberty stages (iodium,Lycopodium,syphilinum,tuber bovi),no changes of physical condition,maximum times menses blackish,diluted,some times red,menses two times in a month,leuchorrhoea mainly sign of sycosis,not psoric,with burning sensation if physician applying sulphur for leuchorrhoea it will be wrong,sulphur suppressed leuchorrhoea and in future patients will be gone to serious,for treatment of females leuchorrhoea needed treatment with husband,chronic pain in breasts and nipples,breasts and nipples tendered and pain,when menses NIPPLES COLD,body warmth.SECALE COR Q IS MOST OF THE MOST DANGEROUS MEDICINE IN OUR MATERIA MEDICA,its main use for illegal abortions,after uses of scale cor medorrhinum can can destroyed its bad effects(maximum times the bad effects of secale cor continued life time,maximum times no chances of fully cured,my request for all homoeopathy physicians,please,please and please don't used secale cor Q without eruptions itching bodies (dolichs).All KINDS OF WARTS/VERUCA,if all selected medicine failed,medorrhinum can reactions and destroyed the barriers,warts in male and female reproductive organs (cinnaberis),burning in both palms,tendency to washes for relief burning sensation(syphilinum,tendency to washes for cleaning).Can't lie in left side,(phosphorus,right side merc sol),hoarseness at day time ,improved in night,sweating in sleep,especially in throat,excessive urination in winter and rainy season(dulcamara),tendency to take cold easily,hectic fever continued for long time,antibiotics failed,morning diarrhoea (sulphur,bryonia,nat sulph,thuja),children crying whole day ( opposite jalapa,syphilinum and cypredium).All symptoms aggravated in day times but if others symptoms covered then no problem to use aggravated in night.After uses of medorrhinum any kinds of secretions is better news,especially genital organs,don't stopped the discharges. Complementary thuja,nux
can antidote medorrhinum. Typing mistakes is pardonable.
**** Medorrhinum: the deepest anti sycotic medicine in our materia medica.Source : pus of gonorrhoea or pus from gonorrhoea patients,not pure gonococcus,mainly gonococcus but mixed with streptococcus,staphylococcus,staphylococcus aurious etc. Sycosis : A homoeopathy terms in homoeopathy, mentioned by most honourable,founder/father of homoeopathy DR Samuel hahnemann,if gonorrhoea suppressed by any kinds of systems without homoeopathy laws,its called sycosis in homoeopathy theory. In acquired gonorrhoea medorrhinum is effective,but its main using in hereditary gonorrhoea or suppressed gonorrhoea and destroying the sycotic barriers,if other anti sycotic medicines failed or not deeply actions.Sycotic attacked generation to generation,if not cured by treatments with real homoeopathy systems. Medorrhinum :introduced by DR Byognar in new York in 1875, or by DR Swan 120 years ago.Medorrhinum inventions in 1875,after four years in 1879 DR Neisser inventions the gonococcus. Medorrhinum proved by DR Swan,Rendell,Farrington, Allen,Fink,Norton,Frost,Franklin and many others.In deepest sycotic medicines of homoeopathy materia medica, number one is medorrhinum,number two nat sulph and number three is thuja,number four causticum and number five is acid nit.Medorrhinum is not only deepest anti sycotic medicine also deep anti tubercular,when sycotic turns to tubercular miasm or tuberculosis, then best medicine is MEDORRHINUM.
*** Burning sensation is very important symptoms in medorrhinum,the burning sensation of sulphur and the restless feet of zincum is present in medorrhinum.Burning sensation in body and souls many medicine in our materia medica,like as sulphur,acid fluor,iodium,nat mur,ars alb,nat sulph etc,but the guiding symptoms of medorrhinum is burning sensation in souls with pain,for pain in souls patients can't walk easily,some times patients try to walk with knees.Craving for open air (puls,carbo veg,graphytes) and wanted cold a guiding symptoms,but when medorrhinum going to tubercular then some times want cold and some times warmth.Mental symptoms : memory weak,forget names word,friends,relatives not only also sometimes own name,some students asked I am weak in English,mathematics or history,medorrhinum can improve their memory with symptoms, errands,hurried anxious and irritable,wild felling in head,cries when telling just(puls),despair,hopeless of recovery,shun responsibilities bites nails,high sex drive,fantasies and masturbation,feels life unreal,everything seems unreal like a dream.TIME PASSES SLOWLY(cannabis indica,argent nit,tuber bovi),very important symptoms.Once meritorious but after gonorrhoea weak memory,weak memory students,parents history of gonorrhoea,malnutrition,marusmus,restless,great selfishness.Leuchorrhoea in female children,from childhood,enuresis/bed wetting,night pollution from early stages,dysmenorrhoea from puberty stages,after marriage passes long times but no issues,females sexual fridigity,chronic urethritis, chronic strictures,cystitis,atrophy of the breasts (sabal seru,iodium,Lycopodium),craving for salt(thuja,causticum,nat mur,nat sulph etc),ravenous hunger(iodium,psorinum petroleum,anacardium),peptic ulcer,craving for sour foods but stomach can't tolerate,burning pain and eructasion.
*** DR T wails said if rheumatism obviously history of hereditary gonorrhoea and must be improved by medorrhinum,he also said if marusmus not improved by any medicines,use syphilinum and if syphilinum failed obviously successfull by medorrhinum,my 35 years experience, in marusmus if deep selected medicine failed,Like as abrotanum,nat mur ,iodium,Lycopodium,sarsaparilla etc with symptoms,then first syphilinum and next medorrhinum more improved or destroyed barriers.Chillies after urination,JERKING when urination,FAINTING after urination,weakness after urination,involuntary urination(causticum,nat mur),fimosis, para fimosis (jacaranda),inflammation of uterus,displacement of uterus,uterus prolapses,anaemia (especially children and females),females hair fall,benign tumour in breasts(some times malignant),ovaritis,uterine myoma,blocks in fallopian tubes,DYSMENORRHOEA,if any selected medicine failed use some dose medorrhinum,females painful coition,FEMALES INFERTILITY (a greatest remedy,syphilinum,borax,sepia,nat carb),males oligospermia,vomiting in pregnancy,if selected medicine failed(psorinum),pruritis vulva,itching in the vagina,vaginismus,sharp cutting pain in pelvic regions.
Females craving for coition after menses,late puberty stages (iodium,Lycopodium,syphilinum,tuber bovi),no changes of physical condition,maximum times menses blackish,diluted,some times red,menses two times in a month,leuchorrhoea mainly sign of sycosis,not psoric,with burning sensation if physician applying sulphur for leuchorrhoea it will be wrong,sulphur suppressed leuchorrhoea and in future patients will be gone to many serious diseases,for treatment of females leuchorrhoea needed treatment with husband,chronic pain in breasts and nipples tendered and painful,when menses NIPPLES COLD,body warmth.SECALE COR Q IS MOST OF THE MOST DANGEROUS MEDICINE IN OUR MATERIA MEDICA,its main use for illegal abortions,after uses of scale cor medorrhinum can destroyed its bad effects(maximum times the bad effects of secale cor continued life time,maximum times no chances of fully cured,my request for all homoeopathy physicians,please,please and please don't used secale cor Q) without eruptions itching bodies (dolichs).
*** All KINDS OF WARTS/VERUCA,if all selected medicine failed,medorrhinum can reacts and destroyed the barriers,warts in male and female reproductive organs (cinnaberis),burning in both palms,tendency to washes for relief burning sensation(syphilinum,tendency to washes for cleaning).Can't lie in left side,(phosphorus,right side merc sol),hoarseness at day time ,improved in night,sweating in sleep,especially in throat,excessive urination in winter and rainy season(dulcamara,nat sulph),tendency to take cold easily,coryza,hectic fever continued for long time,antibiotics failed,morning diarrhoea (sulphur,bryonia,nat sulph,thuja),children crying whole day ( opposite jalapa,syphilinum and cypredium).All symptoms aggravated in day times but if others symptoms covered then no problem to use aggravated in night.After uses of medorrhinum any kinds of secretions is better news,especially from genital organs,don't stopped the discharges.Medorrhinum is deepest anti sycotic,all anti sycotic aggravated in near of sea,but exceptions is medorrhinum,the medorrhinum patients feels better in sea levels/sides,especially asthma. Complementary thuja,nux
can antidote medorrhinum.If parents attacked by gonorrhoea on many times then agnus cast and cantharis are best of the best medicine with symptoms.Autistic children,autism is a mixed miasm (a fine combinations of psora,sycosis,syphilis,vaccinosis and some times Scrofula),with symptoms any deep miasmetic medicine can improved autistic children,if history of sycosis medorrhinum is very effective,hypertension,without sycosis maximum times no hypertension,if others symptoms covered medorrhinum more effective in hypertension(glonoin,lycopas virginica,rauolpia,passiflora,Lycopodium),effective after strokes,(arnica,causticum,Lycopodium,lachesis). Most honourable DR burnet said medorrhinum is largely a left sided medicine.Rheumatic pain aggravated in rainy season(Nat sulph,thuja,rhus tox,aranea dyedema).Patients physical problems aggravated in day and mental symptoms aggravated in night,all conditions worse by thinking(acid oxalic).Small abscesses before menses(lachesis,zincum).Tendency to take alcohol,narcotics,craving for sour foods,especially oranges and lemon,wants warm foods(mag phos,colocynth,ars album,Lycopodium),opposite phosphorus and veretrum alb,disliked bitter foods,desire for breads (nat mur),fat and butter.Medorrhinum crying for diseases and fear of deaths(ars alb),puls crying for soft mentality,sepia don't know why he is crying.Very angry,headache from learn,wishing to suicide (aurum wants to suicide).Dreams of dead man,dreams of snakes (lac can).Male semen is a few quantities,premature ejaculation,burning in urethra after coition.Teeth yellowish,neuralgia in teeth,improved by warmth water,(mag phos,merc sol)opposite relief by cold water,bryonia,nat sulph,coffea,chamomilla Some very important symptoms written by capital letters.
I am a Bangladeshi, bangla is my mother language, any typing or grammatical mistakes is pardonable.
Pain in souls also antim crude and mangenum aceticum.
Dr. Md Abdor Roshid
মেডোর রোগী চেম্বারে এসে উপ বেশন করার সাথে সাথে জ্বালাবশত পায়ের স্যান্ডেল খুলে ফেলে।রোগ বর্ণনাকালে কাঁদে এবং কথার সুত্র হারিয়ে ফেলে।
মেডোর রোগী ঘুমের মধ্যে পানি পানের স্বপ্ন দেখে।ঋতুস্রাবের দাগ কাপর থেকে সহজে উঠতে চায় না।ঋতুকালিন পেটের ব্যাথায় রোগীনি দেয়ালে পা লাগিয়ে চাপ দিতে বাধ্য হয়।
Med সমনামির :দ্যা গনোরিয়্যাল ভাইরাস।
Med উৎস :নোসডস। ইহা গনোরিয়া বা প্রমেহ বিষ থেকে তৈরী ।
মায়াজম : সোরা, সিফিলিস, সাইকোটিক +++, টিউবারকুলার।
Med : সাইড :উপরে ডানপার্শ্ব, নিচে বাম পার্শ্ব।
Med : কীতরতা গরম।
Med : নির্দেশক, মানষিক লক্ষণ
Med একটি অ্যান্টিগনোরিয়া ঔষধ।
১.সমুদ্রে অবস্হানে রোগ আরোগ্য।
২.পায়ের তলায় এত স্পর্শকাতর ব্যথা যে, পা পেতে হাঁটতেই পারে না।
৩.রোগের কথা বলতে গিয়ে কাঁদে ফেলে।
৪.স্রাবের কাপড় ধুলোও ওঠে না।
৫.সর্বাঙ্গ গরম, কিন্তুু স্তনদ্বয় বরফের ন্যায় শীতল।
৬.সব কিছুতেই তাড়া তাড়ি।
৭.মাসিকের সময় স্তনের বোঁটা দুটো বরফের ন্যায় ঠান্ডা থাকে।
৮.কোন দ্রবের দিকে কিছুক্ষন মন নিবদ্ধ থাকলে কাল্পিনীক মূর্তি দেখে। (ars alb)
9.কাচা ফল খেতে পচ্ছন্দ করে। (Cal sulphur)
১০.বর্ষায় ভাল থাকে।
১১. আঁছিল।
১২.বরফ খাওয়ার ইচ্ছা।
১২.দিন কানা।
১৩.সময় খুব ধীরে কাটে।
১৪.স্মরণশক্তির কম কোন ঘটনা মনে রাখতে পারেনা। পরিচিত লোকের নাম ভুলে যায়।
রোগী বেঁটে খাটো (দৈহিক ও মানষিক) মেডো, ব্যারাইটা কার্বন, সিপিলিনাম,
বংশগত প্রমেহ দোষ, উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা ইহা বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে।
Med বৃদ্ধি ঠান্ডায়, সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত, প্রস্রাবের পর, বন্ধ ঘরে, রোগের চিন্তায়, ঝড়ের পূর্বে।
Med উপশম: সূর্যাস্তে, পেটের উপরই শয়নে, সমুদ্রেরতীরে
সতর্কতা: এই নোসড ওষুধটি ঘন ঘন প্রয়োগ করবেননা। ডাঃ বোরিক বলেছেন।
Med পরে ব্যবহার্য: সালফার, থুজা।
Dr. Azizul Alam Khan
Medorrhinum দিনে বৃদ্ধি
পাহাড়ে বৃদ্ধি
বর্ষার আবাহাওয়ায় বৃদ্ধি
উপুড় হয়ে শোয়ার অভ্যাস
antibiotics এর কুফল
আঁচিল প্রবন ।
বিস্মরণ, বাত গ্রস্ত
লবন, মদ খাবার প্রবল ইচ্ছা
Medo র হ্রাস-বৃদ্ধি সিফিলিনামের বিপরীত
শেষ রাতে বৃদ্ধি- সিফিলিনামের
Dr.Saiful Islam
মেডোর রোগীর শারীরিক কাঠামোঃ যে কোন বর্ন কিংবা আকৃতি নির্বিশেষে মেডো ব্যাবহার করা যায়। তবে Miasmatic দৃষ্টিকোন থেকে যেহেতু সাইকোসিসের ধর্ম শীর্ণতা বা শুষ্কতা উৎপন্ন করা সেহেতু মোটা সোটা অপেক্ষা লম্বা, একহারা, পাতলা, ফর্সা ও ফেকাশে গঠনাকৃতি বিশিষ্ট রোগীতেই এহার প্রয়োগ প্রশস্ত অবশ্য ফসফরাস এর সাথে মেডোর চেহারা অনেকটা মিল রয়েছে তবে মেডোর সাথে ফসফরাসের মানসিক লক্ষনে অনেকটা পার্থক্য লক্ষ করা যায়। মেডোর রোগী অনেকটা কুঁজো হয়ে হাঁটে অনেকটা সালফারের মত করে। এদের চোখ ধূসর বর্নের হয়। এছাড়া যারা পূর্বে মোটা সোটা ছিল কিন্তু রোগ ভোগের পর দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে মেডো অধিক উপকারী।
মেডোর রোগীর ভেতর একটা অহমিকা কাজ করে যা থেকে তার মধ্যে ঈর্ষানুভূতি ও নিষ্ঠুরতা জন্ম নেয়। এই জন্য তারা অন্যের (বিরোধী পক্ষের) ক্ষতি সাধনে তৎপর থাকে, নেট্রাম মিউরেও ঈর্ষা আছে তবে ক্ষতি কামনা করে না। শুধু আঘাতের কথা ভুলতে পারে না, মনে করে কষ্ট পায়।
মেডোর রোগীর জীবনের পড়ন্ত বেলায় যখন শরীর ও মনের অবনয়ন ঘটতে থাকে তখন উৎকষ্ঠা ও ভয় দানা বাঁধতে শুরূ করে। কারন মনটা তার আগের মত ভাল ভাবে কাজ করে না এবং মনের এই ভাঙ্গন প্রক্রিয়া যতই এগুতে থাকে রোগীর উৎকন্ঠা ততই বাড়তে থাকে যার পরিনামে রোগীর স্নায়ুর উপর চাপ সৃষ্টি করে ফলে রোগীর যৌন শক্তি ও ইচ্ছা শক্তি উভয়ই হ্রাস পেতে থাকে এবং এক সময় দেখা যায় মনের এমন ধ্বংসাবস্থার কথা চিন্তা করে রোগী একটা পাগলে পরিনত হয়ে যায়।
মেডোর রোগীর সময় যেন কাটতেই চায় না। time moves too slowly (Argt- N, Can Indi, Tuber). অল্প সময়কে রোগীর নিকট খুব দির্ঘ মনে করে। যেমন আজকে অথবা গতকাল যা ঘটেছে রোগীর সেটা অনেক আগে ঘটেছে মনে করে। সাধারনত রোগীর মানসিক confusion থেকেই এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। অনেকে এটাকে strange clairvoyance (আলোক দৃষ্টি সংক্রান্ত) হিসেবেও বর্ননা করে থাকেন। Saiful
সাইকোটিক মায়াজমের প্রভাবে স্বাভাবিক কারনেই এই শিশুরা বাড়ন্ত (৮-৯ বৎসর) বয়সেও শারীরিক শুস্কতা/ শীর্ণতা নিয়েই এগুতে থাকে এবং মায়াজমিক কারনেই কোলে থাকা অবস্থায় শারীরিক সমস্যা গুলো সহ আরো অন্যান্য সমস্যায় ভুগতে থাকে। যেমনঃ
** নসিকা প্রদাহ
** স্রাব নির্মগমন( চোখ,নাক,কান থেকে)
** একজিমা ( মাথা ও মুখমন্ডলে)
** হাঁপানী ( নেট্রাম সালফ ও উপযোগী)
** শিশুরা knee chest position কিংবা frog position অথবা laying on their abdomen with there buttock in the air এমনি অবস্থায় ঘুমাতে পছন্দ করে।
** তারা ঘুম থেকে খুব সকালে ওঠে ও দেরিতে ঘুমাতে যায়।
** শিশুরা অন্ধকারে খুবই ভয় করে তারা মনে করে বিছানার নিচে ও বাথরুমের ভেতর কি যেন আছে সেটা তাকে চেপে ধরবে।
** এই সময় তাদের লবন, মিষ্টি, চর্বি, ঝাল, সবুজ ফল এগুলোর প্রতি বিশেষ আর্কষন হয়।
** এ বয়সে তাদের মধ্যে High sex drive দেখা দিতে পারে ( হস্তমৌথুন, নিকটাত্মীয়দের মধ্যে যৌন সংসর্গ, হোমো সেক্র ইত্যাদিতে তারা জড়িয়ে পড়তে পারে। আরো একটা গুরুপ্তপূর্ন লক্ষন হল যে তাদের বয়ঃসন্ধির পূর্বেই sexual energy দেখা দিতে পারে।
সাইকোসিস দোষ এরুপ গভীর ও বিশ্বাস ঘাতক যে, অতিশয় সংগোপনে যকৃতে ফোড়া, অর্বুদ, অস্বাভাবিক বর্ধন, ক্যান্সার, দুষ্টক্ষত, ইত্যাদির আর্বিভাব হতে পারে সে ক্ষেত্রে মোডোরিনাম ব্যবহার উপযোগী।
Dr. Shariful Alam
বেশ কয়েক বছর আগে। এক ভদ্র মহিলার ব্রেষ্টে একটি মাঝারি ধরনের টিউমার ছিল। সন্ধার পরে খুব ব্যথা, অধিকাংশ রাত ব্যথা থাকতো। syphilinum দেওয়ার পর িএ
পর একটুও কমে নাই । অতপর মেডো এম/ 2,3 দেওয়াতে টিউমারটা চিরতরে চলে যায়।
আমি নিজেও অবাক হয়েছিলাম। মধ্য বয়সের এই মহিলা রোগী এলো চিকিৎসা নিলে ব্রেষ্ট ক্যান্সার হয়ে যেত মনে হয়।
Dr. Rasel Nepon
ডা কেন্ট তার মেটেরিয়া মেডিকায় সিফিলিনামে লিখেছেন, "সিফিলিনাম ব্যর্থ হলে মেডোরিনাম ভাল কাজ করে"। When Tuber. fail Syphilinum often follows advantageously, producing a reaction.
Boericke, ডা. কেন্ট তার মেটেরিয়া মেডিকায় মেডোরিনাম অধ্যায়ে বলেছেন যে, “গনরিয়া জীবাণু থেকে প্রস্তুতকৃত মেডোরিনাম নামক ঔষধটির বহু ব্যবহারের মধ্যে একটি ব্যবহার হয় শিশুদের জন্মগত ব্যাধিপীড়ায়। দীর্ঘ দিনে এবং তীক্ষ্ম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চিকিৎসক শিশুদের মধ্যে অনেক দূরারোগ্য রোগের সম্মুখীন হন। শিশুটি দ্রুত শীর্ণ হতে থাকে এবং পুষ্টিহীন হয়ে পড়ে অথবা শিশুটি হাঁপানী রোগে আক্রান্ত হয়, অথবা নাকের দুষ্ট প্রকৃতির সর্দিতে অথবা চক্ষুর শ্লেষ্মাস্রাবী রোগে আক্রান্ত হয় অথবা মাথায় কিংবা মুখমন্ডলে দদ্রুজাতীয় চর্মরোগ হয় অথবা ক্ষুদ্রাকৃতির মানবে পরিণত হয়। এবং কিছু সময় নষ্ট করার পর মনে পড়ে যে, পিতার শক্ত গনরিয়া হয়েছিল এবং লিঙ্গে আঁচিল হয়েছিল। এ-অবস্থায় এ-ঔষধটি আরোগ্য করবে অথবা আরোগ্যের সূত্রপাত করবে। বিবাহিতা মহিলা মা হওয়ার আকাংক্ষা করে। বিয়ের সময় সে সুস্থ ছিল, কিন্তু এখন তার ওভারিতে ব্যথা, ঋতুস্রাবের গোলযোগ, সে যৌন প্রতিক্রিয়া সম্পূর্ণ হারিয়ে ফেলেছে, সে ফ্যাকাশে এবং মোমের মতো হয়ে যাচ্ছে এবং ভীষণ স্পর্শকাতর এবং স্নায়ূবীয় রোগগ্রস্ত হচ্ছে। স্বামীর ইতিহাস কারণ প্রদান করে এবং এ-ঔষধটি আরোগ্য করবে।”
* হাতের আঙ্গুলের গাঁটগুলোর বিকৃতি, আঙ্গুলের গাঁটগুলো বড় ফুলে উঠে - মেডোরিনাম।
* পিতামাতা যদি গনরিয়া মায়াজমে আক্রান্ত হয় তাহলে তাদের সন্তান জন্মসূত্রে সাইকোটিক ধাতবিশিষ্ট হয়। এমনকি শিশুর দাদা-দাদী, অথবা নানা-নানী যদি সাইকোটিক ধাতগ্রস্ত হয়। সাইকোটিক ধাতবিশিষ্ট শিশুরা জন্মের পর থেকে নানারূপ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়। কোনো ঔষধই তাদের রোগে স্থায়ী আরোগ্য দিতে পারে না। পিতার দেহের আঁচিল, মায়ের শ্বেতপ্রদর, রক্তস্বল্পতা, শীর্ণতা এবং পুষ্টিহীনতার ইতিহাস অথবা পূর্বপুরুষদের মধ্যে হাঁপানী, ক্যান্সার, এবং সাইকোসিক ব্যাধিপীড়ার ইতিহাস শিশুদের দূরারোগ্য রোগ আরোগ্যের জন্য সহায়ক হয়। কিন্তু যে ক্ষেত্রে শিশুর পিতামাতা নিজেদের দৈহিক সমস্যাগুলো গোপন রেখে পূর্ণ সুস্থ হিসাবে প্রকাশ করে সেক্ষেত্রে চিকিৎসক বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। জন্মসূত্রে প্রাপ্ত সাইকোটিক মায়াজমের জন্য শিশুর দাত উঠার পরেই তা গোড়া থেকে ক্ষয় হয়, দাতের মূল বের হয়ে পড়ে। সিফিলিটিক মায়াজমের কারণে দাতগুলো উপর থেকে ক্ষয় হয়ে কাপের মতো হয়। শিশুদেরকে বংশগত সোরা, সিফিলিস এবং সাইকোসিস মায়াজম থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা খুব কঠিন কাজ। তার কারণ বর্তমানে প্রত্যেক ব্যক্তিই বংশ পরম্পরায় সোরা, সিফিলিস এবং সাইকোসিস এ তিনটি স্থায়ী মায়াজমে আক্রান্ত। অর্জিত ব্যাধি অপেক্ষা বংশগত ব্যাধি আরোগ্য করা অনেক বেশি কষ্টকর কাজ। তার উপর যখন তিনটি মায়াজম একত্র জট পাকায় তখন তা আরোগ্য করা অসাধ্য অথবা খুবই কৃচ্ছ্বসাধ্য। তবে গর্ভবতী মা’দেরকে যথাযথভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দিতে পারলে এসব মায়াজমের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শিশুদের রক্ষা করা যায়।
শিশুদের এন্টিসাইকোটিক চিকিৎসা সম্পর্কে ডা. কেন্ট তার ফিলসফিতে ২১ নম্বর বক্তৃতায় বলেছেন যে, অর্থাৎ, “অবশ্য, শিশুদের ক্ষেত্রে এন্টিসাইকোটিক চিকিৎসা শুধুমাত্র ঐ অবস্থাটি পুনঃসংঘটিত করবে যা নিয়ে রোগের শুরু হয়েছিল। শিশুদের লিঙ্গপথে স্রাব সংঘটিত করবে না।”
কিন্তু আমি একটি সাত বছরের শিশুকে লক্ষণ সাদৃশ্যে পায়ের গোড়ালীর ব্যথার জন্য মেডোরিনাম দুইশত শক্তির ঔষধ এক মাত্রা দিয়েছিলাম। এর ফলে তার ব্যথা সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়েছিল বটে কিন্তু ঔষধ সেবনের মাত্র পনেরো দিন পরেই তার লিঙ্গপথে পুঁজস্রাব শুরু হয়েছিল। কিন্তু সাত দিনের মধ্যে তার পুঁজস্রাব আরোগ্য হয়েছিল। অন্যকোনো ঔষধ তাকে দিতে হয় নি।
Harun
nice, রোগীর থাইরয়েড হরমন সমস্যা আছে (থাইরক্স নিচ্ছে) সেক্ষেত্রে কি পরিবর্তন হতে পারে?
Dr. Shahin Alam
Medo র লক্ষণগুলি বর্ষায় বৃদ্ধি হয়না বরং বর্ষায় উপশম হয়। অন্যদিকে Thuja, N.S,R.T বর্ষায় বাড়ে
Rr. Jiaul hoque
মেডোরিনামে শ্বাস কষ্টের লক্ষণ ঃ শ্বাস কষ্টে দম ছাড়তে কষ্ট হয়, শ্বাস প্রশ্বাসের সময় দম বন্ধ হবার মত হয় ।রাত্রে অবিরাম শুষ্ক কাশি,যা পাকস্থলির উপর চাপ দিয়ে শুলে উপশম । কন্ঠ নালির ভিতর টাটানির বেথার অনুভতি,ছাত্রড়া পড়ার সময় স্বরভঙ্গ ,হাটু ও কনুই এর উপর মাথা ঝুকায়ে বসে থাকলে উপশম,উপুর হয়ে শুয়ে থাকে ।
ইহা একটি দীর্ঘ ক্রিয়াশীল এন্টি সাইকোটিক ঔষধ,তাই শ্বাস কষ্ট জনিত রোগে ইহা সাধারনত রোগের শেষের দিকেই বেশি বেবহার হয়ে থাকে ।আলাপ আলোচনার সময় কথা বলার খেয়াল হারিয়ে ফেলে পরে না কেদে আর কথাই বলতে পারেনা ।শীত কাতর কিন্তু গায়ে আবরন সহ্য করতে পারেনা।কারবভেজের ন্যায় পাখার বাতাস চায় ।তাই তাকে মাঝে মাঝে গরম কাতর মনে হয় ।রোগের আরোগ্য সম্পর্কে হতাশ,ঘুমালে পানি পানের স্বপ্ন দেখে ।অন্ধকার ভীতি ,তার পেছনে কেউ দাঁড়িয়ে আছে বলে মনে হয় ।গণোরিয়া চাপা পরে যে সমস্ত রোগের সৃষ্টি হয় যেমন বাত ,স্নায়ু তন্ত্রের গোলযোগ,মানসিক বিকার ইত্যাদি ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ উপযোগী ।
Dr.Md Jahirul Islam
Medorrhinum is an important nosode, effective for removing the ill effects of sycotic miasm. Allen says that it "bears the same relation to deep-seated sycotic, chronic affections of spinal and sympathetic nervous systems that Psorinum has to deep seated affections of skin and mucous membranes."
Md Jahirul Islam
An exhaustive discussion on this nosode can be seen in chapters on this remedy in Dr Vithoulkas books:
The Essence of Materia Medica
Talks on Classical Homoeopathy.
He says "Medorrhinum is a remedy that goes to extremes in its pathology on all three levels (emotional, mental and physical). It seems incapable of maintaining a neutral stable state." At one end everything is profusion: in physical discharges, temper, impulses, sexual indulgence, etc". At the other extreme is inversion, a "turning inward of the pathology to the point of suppression, timidity and loss of physical, emotional and mental power."
Like every other remedy, Medorrhinum has a personality of its own with its characteristic mental symptoms, modalities and peculiarities. On the mental sphere, there is great hurry; feels that time moves too slowly; feels matters sensitively before they occur and generally correctly; very impatient, selfish and forgetful especially of names and words and initial letters; fear of dark and presentiment of death; gloomy and weeps while narrating symptoms; cannot speak without weeping. Thinks that some one is behind her and hears whispering.
On the physical level, there is intense nervousness and state of collapse; wants to be fanned all the time; ravenous hunger immediately after eating; insatiable craving for liquor, salt and sweets, ice and oranges. Nocturnal enuresis.
Rheumatism
A middle aged lady was not able to attend church, though it not very far from her residence, because of stiffness of her ankles. Her ankles and soles were so tender that she could barely walk. Dr Nash says that Antim-crudum which had cured such similar cases for him did not help in this case, but Medorrhinum CM one dose so improved her condition that she could walk where she pleased. Dr Tyler also refers to a case of a man who, because of suppressed gonorrhoea, had such a tender sole that he could walk only on his knees and was cured with Medorrhinum.
He says: "Since writing the above, I have experimented more with the so-called nosodes and have had seemingly very good results from this remedy as well as Syphilinum in intractable cases of chronic rheumatism. The most characteristic difference between them is that with Medorrhinum the pains are worse in the day-time and with Syphilinum in the night" In this case, the guiding symptom was "Tenderness of soles so that he could not stand on them at all and had to walk on his knees. Suppressed gonorrhea". ( Hering)
Leaders in Homoeopathic Therapeutics- Dr Nash, p 424
Mrs C S, a stout woman of 45 yr suffered from rheumatism off and on from the age of 12. After marriage, she contracted gonorrhoea from her husband. She suffered from several complaints and her uterus, ovaries and appendix were removed. She complained of hot flushes as she was in menopause. When she consulted Dr Farrington her symptoms were:
Spells of sadness almost driving her to suicide.
Difficulty in concentration.
Attacks of hysteria along with numbness of different parts of the body; numbness of the hands while sewing or grasping anything; great flatulence.
Headache in vertex and occiput < before thunderstorm. Sudden, very sensitive swelling of joints, esp of knees and fingers of right hand < using them.
Lameness and stiffness of the larger joints < change of weather from warm to cold and from continued motion. Calluses and great sensitiveness of balls of the feet; cracks between toes, at times bleeding and also cracks and sores at the corners of mouth. Puffy swelling of the feet. No albumin in urine.
Based on the italicized symptoms which correspond to Medorrhinum, the patient received six doses of this nosode in DMM potency at long intervals over 1 ½ years. The patient recovered completely. Dr Nash, Homoeopathic Recorder Dec 1921
Mohibbur Rahman
In Bangladesh a long time not founded dm and mm, founded maximum cm.
Das Shanjoy
MEDORRHINUM The Gonorrhœal Virus A powerful and deep-acting medicine, often indicated for chronic ailments due to suppressed gonorrhœa. For women with chronic pelvic disorders. Chronic rheumatism. Great disturbance and irritability of nervous system.
Monirul
"যতক্ষণ আমার দুবলতাগুলো ঢাকা আছে ততক্ষণ আমি ঠিক। আমি জানি, আমার দুবলতাগুলো মারাত্মক তেমন কিছু নয়, চরম কিছু নয় । কিন্তু যদি তা ফাঁস হয়ে যায়, তাহলে সবাই বিদ্রুপ করবে । আমার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে , মানুষেরা এ দুবলতার সুযোগ নেবে । আমার পজিশন নেমে যাবে । কাজেই , এ দুবলতাটি যাতে কোন ভাবেই কেউ জানতে না পারে এ জন্য আমার যা সাধ্য কুলায় তার সবটাই করে যাব । আমাকে অতি কমঠ হতে হবে, এ দুবলতার বিপক্ষে কাজ করার জন্য ।" এটি মেডোরিনামের একটি মানুষিক অনুভূতি ।
ডাঃ রাজন শংকরণ, মেডোরিনাম পরিস্থিতিকে আমি প্রায়ই যেভাবে পাই তা হচ্ছে, এমন একজন তরুণ রাজকুমার, যার বাবা রাজা ; তিনি মৃত্যু পথে । সামনে যে দায়িত্বভার তার জন্য অপেক্ষা করছে তার সম্মুখীন হবার মতো প্রস্ততি সে এখনও নিয়ে উঠতে পারেনি, সে দুবল । চার পাশ্বের মন্ত্রীবগ, চাচারা, সব
সবাই তার দুবলতার সুযোগ নিতে চায়, তারা মুকুট ছিনিয়ে নিতে উদ্যত । টিকে থাকার প্র্য়োজনে, তরুণ রাজকুমারকে অত্যন্ত বলিষ্ঠ, অহমযুক্ত, কঠোর এবং আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নিতে হবে। তার ভেতরের দুবলতাকে কোনভাবেই প্রকাশ হয়ে যেতে দেয়ার যাবে না । মেডোরিনামের মধ্যে যে দায়িত্ব গ্রহণের প্রতি অনীহা ভাব থাকে, এ পরিস্থিতি বিচার করলে আমরা তা বুঝতে পারি, তার মনে হয়, সে কোন কথা দিল । কিন্তু কোন কারণে তা পূরণ করতে পারলো না , তাহলে তার দুবলতা ফাঁস হয়ে যাবে ।
Greenlife Homoeohall
যুগের পরিবর্তনে মানুষের জীবণ যাপনের পরিবর্তনে ধর্মিয় অনুশাসন অবহেলিত হওয়ার কারনে এখন সকল রোগের চিকিৎসার পূর্বে আমাদের সাইকোটিক বা গনোরিয়ার বিষ থেকে তৈরী মেডোরিনামের চরিত্র খুজে দেখা উচিৎ।কোন এক পুরুষে গনোরিয়া বিষ যখন সরলভাবে আত্নপ্রকাশ করে তখন মেডোরিনাম ততোটা কার্যকরী নয়।কিন্তু যখন তা বংশানুক্রমিকভাবে প্রকাশ পায় তখন তার চরিত্র এমনই দূর্বোধ্য হয়ে দাঁড়ায় যে চিকিৎসকের মনে ধাঁধাঁর সৃষ্টি করে আর ঔষধ নির্বাচন করা কঠিন হয়ে উঠে। মেডোরিনাম ঠিক এই জায়গায় তার ম্যাজিক দেখাতে সক্ষম।এর ক্রিয়া অনেক গভীর আর বংশগত সাইকোসিসের মুলে পৌঁছাতে সক্ষম।
সাইকোসিস যেমন রক্তকে আক্রমন করে রোগীকে রক্তশুন্য করেদেয় তেমনি দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আক্রমন করে ভয়াবহ প্রদাহ বা ব্যাথাবেদনার সৃষ্টি করে। দেহের যে কোন প্রদাহ যখন মারাত্নকভাবে এবংঅতি যন্ত্রনাদায়করুপে প্রকাশপায় তখন তার মুলে সাইকোসিস বা গনোরিয়া বিষ নিশ্চতভাবে ক্রিয়াশীল থাকে।
এক পুরুষরোগীর মলদ্বারে ভীষন চুলকানী হতো, তার প্রস্রাব করতেও কষ্ট হতো,লক্ষন বিচারে ঔষধ দিয়েও কোন কাজ হচ্ছিল না, শেষে অনুসন্ধানে জানাগেল- রোগীর গনোরিয়াস্রাব চাপা পড়ে তার এই রোগটি হয়েছিল। মেডোরিনামের সি এম মাত্র দুই ডোজে রোগটি ভাল হয়েছিল।
একটি কথা মনেরাখা ভাল- গনোরিয়া রুদ্ধ হেতু যেকোন পুরাতন রোগের একমাত্র মহৌষধ মেডোরিনাম উচ্চশক্তিতে প্রয়োগ করলে রুদ্ধগনোরিয়াস্রাব পুনঃপ্রকাশিত হতেপারে, এটা খুব ভাল লক্ষন, ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
জ্বালা মেডোরিনামের নিত্যসহচর বা অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, বিশেষ করে হাতে পায়ে জ্বালা থাকবেই। স্পর্শকাতর ব্যাথাও মেডোকে চিনতে বড়ই সাহায্য করে।
রোগী বলে দেহের ভিতর যেন কাঁপছে, এটা স্নায়বিক দুর্বলতার কারন। মাথাঘোরা প্রায় প্রত্যেক রোগের সাথে থাকে। নিদ্রাকালে জিভ কামড়ে ফেলা মেডোর মজার কথা।গোড়ালীতে ব্যাথা সাইকোসিসের একটি বৈশিষ্ট্যগত লক্ষন।
মেডোরিনামের ব্যাথার বৈশিষ্ট হলো - স্পর্শকাতরতা সেটা গোড়ালীতে বা পায়ের তলায় হলেও। লিভার, কিডনি, জরায়ু, মেরুদন্ড সবই স্পর্শকাতর হয়ে উঠে। মহিলাদের স্তন স্পর্শকাতর হয়। চক্ষুরোগে চক্ষু স্পর্শকাতর হয়, আলোকাতন্ক হয়। অনেক শিশু আছে যাদের গায়ে হাতদিলে ভীষন বিরক্ত ও ক্রদ্ধ হয় - গতবাঁধা নিয়মে এন্টিমক্রুড না দিয়ে, আসলে শিশুটি মেডোরিনামের স্পর্শকাতরতায় ভুগছে কিনা অনুসন্ধান করা উচিৎ।
সিনা নাকের ভিতরে আঙ্গুল দেয়, আর মেডো নাকের ডগায় হাত বুলায় কারন তার নাকের অগ্রভাগে সড়সড় করে।
সিফিলিনামের বৃদ্ধি রাতে আর মেডোরিনামের প্রায় সকল রোগ দিবাভাগে বৃদ্ধি পায়।
তবে সিফিলিনামের মত মেডোরিনামও মাদকদ্রব্য, মিষ্টি, টক, ঝাল, লবন,কাঁচা ফলমুল খেতে চায়।
Dr.Tahmin Sheba
ব্রইন স্পর্শকাতরতা ---- তার কথার ওপর কোন কথা শুনতেই পারেনা, সেটা হওক ন্যায় বা আন্যায়।
ব্রেইন এরা মেডোর গ্রুপে পড়ে। ১০০ কথার এক কথা,,, সমস্ত লক্ষণের সাথে বংশগত গোন বা গেন রিলেটেড, চাপা পড়া ইতিহাস থাকতে হবে।
আমার এক রোগিনীর গায়ে অনেক চুলকানী, তার পর গোটা, তার পর কাল হয়ে যায়,,, সমস্ত শরীরে, মুখে কাল ছোপ ছোপ,, মনে হয় পুড়ে গেছে। ভেজাইনাতে চুলকে ছিলে ফেলেছে।।। রোগীর স্বাস্থ্য ভাল, রং কালো কিন্তু চুলকনোর জন্য চামড়ার রং বিৎঘুটে,,কিন্তু আসলে সে পরিচ্ছন্ন।
বিবাহীতা, ৫ বছরের এক মেয়ে আছে।
** স্বামী থেকে প্রাপ্ত এ চর্ম রোগ (গোনরিয়া)
★ প্রথম সালফার ১ এম,,, তাতে চুলকানো ও চর্মের কালার ৫০% ভাল,,, এর পর এতে কাজ না হওয়ায়,,, প্রাপ্ত রোগের জন্য দিলাম মেডো ১এম
১ ডোজ ১ মাস পর আবার ১ডোজ।
★★ গতকাল এসে দেখালো,, সব ঠিক।
Dr.Md.Geaus Uddin Biswas
1. MIND - DELUSIONS - people - behind him; someone is - whispering
med.
আমার মনে হয় কে যেন পিছনে ফিসফিস করছে।
2. MIND - DELUSIONS - people - beside him; people are
anac. apis Ars. atro. bell. calc. camph. carb-v. cench. dulc. hyos. Med. nux-v. petr. pyrog. thuj. valer.
আমার মনে হয় কে যেন আমার পাশেপাশে ঘুরছে।
3. MIND - DELUSIONS - walking - behind him; someone walks
anac. crot-c. lach. mag-m. med. musca-d. sanic. sil. Staph.
আমার মনে হয় কে যেন আমার পিছনে হেটে আসছে।
4. MIND - DELUSIONS - people - say "come"
med.
আমার মনে হয় কে যেন আমাকে ডাকছে,বলছে ‘’আসো আসো ‘’।
5. MIND - DELUSIONS - people - seeing people - looking at him - night
med.
আমার মনে হয় কে যেন রাতে আমার পাশেপাশে থাকে।আমি তাকে দেখে থাকি।
6. MIND - DELUSIONS - whispering to him; someone is
anac. chir-fl. med. Rhodi
আমার মনে হয় কে যেন ফিসফিস করে ডাকে।
7. MIND - DELUSIONS - women - bedside; by
med.
আমার মনে হয় কে যেন(মহিলা) আমার বেডের পাশে আছে।
8. MIND - DELUSIONS - rats, sees - large rats - night - room; in the
med.
রাত্রে দেখি যেন সবকিছু বড় বড়।বিশেষ করে ছোট ছোট জিনিস বড় বড় দেখি।
9. MIND - DELUSIONS - talking - behind him; someone
Med.
আমার মনে হয় কে যেন আমার পিছনে কথা বলছে।
10. MIND - DELUSIONS - touched; he is - head; someone touched her
fic-m. MED.
আমার মনে হয় কে যেন আমার মাথা ধরে আছে.,মাথায় বারবার স্পর্শ করছে।
11. MIND - DELUSIONS - unreal - life were unreal
med. podo. taosc.
আমার জীবনে যা ঘটেছে সবই যেন মিছে।এই দুনিয়াতে সত্য বলতে কিছু নেই।
12. MIND - ANSWERING - repeats the question first
ambr. Caust. hell. kali-br. Med. sulph. Zinc
ডাঃ-আপনি সবচেয়ে বেশি ভাবেন কি নিয়ে?.রোগীঃ-সবচেয়ে বেশি ভাবি কি নিয়ে?বেশি ভাবি এই বিষয় নিয়ে যে আমাকে সবসময় অপরাধী মনে হয়।মনে হয় এমন
13. MIND - ANSWERING - sleep; during
arn. Bapt. Hyos. med. ph-ac.
ঘুমের ভিতরে উত্তর দেয়।
14. MIND - PRAYING - vomiting; constantly praying even with the
med.
বারবার আল্লার কাছে বলতে থাকে ওআল্লাহ তুমি মাফ করো 2…..এমনকি প্রচন্ড বমি অবস্থায়।
15. MIND - RESTLESSNESS - clutching hands amel.
med.
হাত বা বাহু অথবা পায়ে এত কামড়ায় যে তখন জোরে চেপে ধরলে অথবাচাপ দিলে উপশম হয়।
16. MIND - WEEPING - speaking, when
kali-c. Med. puls. sep.
কথা বলার সময় প্রায়ই কান্নাকাটি করে।
17. MIND - WEEPING - spoken to; when
cimic. ign. Med. Nat-m. Plat. sil. spong. STAPH. thuj. tritic-vg. Tub.
যখন তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করা হয় তখন কেদে কেদে উত্তর দেয়।
18. MIND - RAGE - reading and writing, by
med.
পড়াশুনার সময় প্রচন্ড রাগ হয়।
19. MIND - DANGER - no sense of danger; has
Agar. falco-pe. hep. med. merc. OP. plat. stram. tub.
অবহেলা করে বলে“শেষবেশ আর কি হবে..মৃত।
হোমিওপ্যাথিক বিষয়ক আমার মোবাইল এপস ডাউনলোড করুন, নিয়মিত আপডেট নিন। আমার মোবাইল এপসের লিঙ্ক ঃ
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.aslamconsole.android.evahomeohall&fbclid=IwAR3mHp4BauqONW3oiO3eVCVTaCqrsPvcY5Z4qq3826ps_Avf6-wN-SixmEg
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার।
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন