হিপনোটাইজ বা সম্মোহন করে রুগিদের চিকিৎসা করার পদ্ধতিকে মেসমেরিজম বলে।মেসমার নামে একজন ডাক্তার এই পদ্ধতিতে রুগিদের চিকিৎসা করতেন বলেই, এই পদ্ধতির নাম মেসমেরিজম।চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে জৈবিক চুম্বক নাকে অভিহিত করা হয়।এই পদ্ধতিকে আরোগ্যদায়ী বস্তু হিসেবে ভিন্ন।শতাব্ধি ধরিয়া এই পদ্ধতিকে অবহেলিত ও অবজ্ঞাত।আরোগ্যদায়ী শক্তি ও ক্রিয়া বিভিন্ন মুখী।এই চিকিৎসাকে আরোগ্যাদায়ী হিসেবে মানা হলেও মানুষ মণে করতেন যে এই বিদ্যা মানব সমাজে সৃষ্টিকর্তারএক বিস্ময়কর অমুল্য দান।সন্মোহনী শক্তি দ্বারা একজন যাদুকর যেমন পুরো জমায়েতকে মন্ত্রমুগ্ধের মত সকর দর্শক কে আকৃষ্ট করে,ক্যানভাসারের কথা শুনতে চারদিক ঘিরে মনোযোগ দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন।এজন রাজনীতিবিদ সন্মোহনীর দ্বার তার মতবাদ বা ন্তিা চেতনঅ জনগনকে তার প্রতি আকৃষ্ট করে।মনোমহনী শক্তির ব্যবহার ও পাযোগীক বিবেচনায় ভিন্ন ভিন্ন নামে অবিহিত করে থাকে।
মহাত্মা হ্যানিমান এই সন্মোহনীর দ্বারা কিভাবে মানব স্বাস্হ্য রক্ষায় কাজে লাগে তা বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন।সন্মোহনী দ্বারা প্রবল ইচ্ছা শক্তি সমপন্ন কোন হিতাকাঙ্ক্ষী ব্যাক্তি স্পর্শ কিংবা দুর থেকে রোগীর ভিতরে নিজের সুক্ষ্ণজীবনীশক্তিকে সুক্ষ্ণ ভাবে সঞ্চারিত করিতে পারেন।রোগীদেহের যে সকর স্হানে জীবনী শক্তি ক্ষীণ অবস্হায় থাকে এবং অন্যান্ন অংশে অধিক মাত্রায় সঞ্চিত হইয়া ইহা স্নায়বিক বিশৃঙ্খলা ঘটায়।সেই সকল স্হানে ইহা সরাইয়া দিয়া হ্রাস করিয়া এবং সমতা রক্ষা করিয়া এবং সাধারণভাবে রোগীর প্রাণশক্তির ব্যাধিসমুহ দূরীভুত করে।সন্মোহনী শক্তি বলে বলে নিজের স্বাভাবিক সুস্হ্য অবস্হা প্রতিস্হাপন করেন।
যাদুকরদের ব্যাখ্যাঃ
বশীকরন-একটি তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া যা দ্বারা একজন মানুষের স্বাভাবিক বিরুপ মণকে মন্ত্র, তন্ত্র, যন্ত্র, দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে নিজের প্রতি আকৃষ্ট বা আয়ত্বে আনা যায়। মনে রাখতে হবে- মানুষের মন কোন যন্ত্র চলিত ইঞ্জিন নয়, যে এর কোন একটি পার্টস পরিবর্তন করে দিলেন আর সাথে সাথে আপনার পিছু ধাওয়া করলো। তবে হ্যা এটিও সত্য যে বর্তমান হিপনোটাইজ, মেসমেরিজম, ত্রাটক ইত্যাদির দ্বারা সাময়ীক ভাবে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জ্ঞান, বোধ, বুদ্ধি হরণ করে তাকে দিয়ে তাৎক্ষণিক কোন কার্য সম্পাদন করানো যায়। তবে সেটি বশীকরণ নয়। বশীকরণ করতে অবশ্যই সময়ের প্রয়োজন সময় লাগবেই, কারন এটি তো অন্য কিছু নয়, মানুষ্য মন, যে মনের জন্যই আজ সে আঠারো হাজার মাখলুখের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার, এটিকে পরিবর্তন হতে কিছু সময় নেওয়াটাই স্বাভাবিক, না নেওয়াটা ভন্ডামী। তদবীরের প্রখরতার উপর নির্ভর করে ৭-১৮০ দিন কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে দেখা গেছে। একটি মানুষকে বশীকরণ করার তদবীর যদি আপনি একজন সৎ তান্ত্রিক দ্বারা করিয়ে থাকেন তবে আজ বা কাল বা একটি সময় সেই ব্যক্তি বশীকরণ হবেই হবে, এটি নিশ্চিত ধ্রব সত্য-কারন বিজ্ঞান বলে প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল থাকতেই হবে, সেটা যেমন’ই হোক।
উপসংহারঃএই সন্মোহন শক্তি দ্বারা যে সকল কাজে সফলতা সম্ভব,তা আমরা সকলেই অবগত।কিন্তু আমাদের মহান গুরু মহাত্মা হ্যানিমান সন্মোহনীর যে প্রয়োগিক ব্যাখ্যা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন তা এক যুগান্তকারী ব্যাখ্যা।একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার তার সহজ সরল উপস্হাপনা দ্বারা রোগীকে প্রভাবিত করতে পারেন,রোগীকে আস্হাশীল করতে সক্ষম হলে রোগ চিকিৎসার অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে।রোগ আরোগ্যের জন্য সন্মোহন শক্তির ব্যবহার আরো বৃদ্ধি করতে পারলে হোমিওপ্যাথির সুনাম বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮
মহাত্মা হ্যানিমান এই সন্মোহনীর দ্বারা কিভাবে মানব স্বাস্হ্য রক্ষায় কাজে লাগে তা বিস্তারিত আলোকপাত করেছেন।সন্মোহনী দ্বারা প্রবল ইচ্ছা শক্তি সমপন্ন কোন হিতাকাঙ্ক্ষী ব্যাক্তি স্পর্শ কিংবা দুর থেকে রোগীর ভিতরে নিজের সুক্ষ্ণজীবনীশক্তিকে সুক্ষ্ণ ভাবে সঞ্চারিত করিতে পারেন।রোগীদেহের যে সকর স্হানে জীবনী শক্তি ক্ষীণ অবস্হায় থাকে এবং অন্যান্ন অংশে অধিক মাত্রায় সঞ্চিত হইয়া ইহা স্নায়বিক বিশৃঙ্খলা ঘটায়।সেই সকল স্হানে ইহা সরাইয়া দিয়া হ্রাস করিয়া এবং সমতা রক্ষা করিয়া এবং সাধারণভাবে রোগীর প্রাণশক্তির ব্যাধিসমুহ দূরীভুত করে।সন্মোহনী শক্তি বলে বলে নিজের স্বাভাবিক সুস্হ্য অবস্হা প্রতিস্হাপন করেন।
যাদুকরদের ব্যাখ্যাঃ
বশীকরন-একটি তান্ত্রিক বা আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া যা দ্বারা একজন মানুষের স্বাভাবিক বিরুপ মণকে মন্ত্র, তন্ত্র, যন্ত্র, দোওয়া, তাবিজ, টোনা, টোটকা ইত্যাদি প্রয়োগের মাধ্যমে নিজের প্রতি আকৃষ্ট বা আয়ত্বে আনা যায়। মনে রাখতে হবে- মানুষের মন কোন যন্ত্র চলিত ইঞ্জিন নয়, যে এর কোন একটি পার্টস পরিবর্তন করে দিলেন আর সাথে সাথে আপনার পিছু ধাওয়া করলো। তবে হ্যা এটিও সত্য যে বর্তমান হিপনোটাইজ, মেসমেরিজম, ত্রাটক ইত্যাদির দ্বারা সাময়ীক ভাবে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জ্ঞান, বোধ, বুদ্ধি হরণ করে তাকে দিয়ে তাৎক্ষণিক কোন কার্য সম্পাদন করানো যায়। তবে সেটি বশীকরণ নয়। বশীকরণ করতে অবশ্যই সময়ের প্রয়োজন সময় লাগবেই, কারন এটি তো অন্য কিছু নয়, মানুষ্য মন, যে মনের জন্যই আজ সে আঠারো হাজার মাখলুখের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার, এটিকে পরিবর্তন হতে কিছু সময় নেওয়াটাই স্বাভাবিক, না নেওয়াটা ভন্ডামী। তদবীরের প্রখরতার উপর নির্ভর করে ৭-১৮০ দিন কিংবা তার বেশি সময়ও লাগতে দেখা গেছে। একটি মানুষকে বশীকরণ করার তদবীর যদি আপনি একজন সৎ তান্ত্রিক দ্বারা করিয়ে থাকেন তবে আজ বা কাল বা একটি সময় সেই ব্যক্তি বশীকরণ হবেই হবে, এটি নিশ্চিত ধ্রব সত্য-কারন বিজ্ঞান বলে প্রতিটি কাজের একটি ফলাফল থাকতেই হবে, সেটা যেমন’ই হোক।
উপসংহারঃএই সন্মোহন শক্তি দ্বারা যে সকল কাজে সফলতা সম্ভব,তা আমরা সকলেই অবগত।কিন্তু আমাদের মহান গুরু মহাত্মা হ্যানিমান সন্মোহনীর যে প্রয়োগিক ব্যাখ্যা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন তা এক যুগান্তকারী ব্যাখ্যা।একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার তার সহজ সরল উপস্হাপনা দ্বারা রোগীকে প্রভাবিত করতে পারেন,রোগীকে আস্হাশীল করতে সক্ষম হলে রোগ চিকিৎসার অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে।রোগ আরোগ্যের জন্য সন্মোহন শক্তির ব্যবহার আরো বৃদ্ধি করতে পারলে হোমিওপ্যাথির সুনাম বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮
md karim pinto
উত্তরমুছুন