মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

মস্তিস্কের অবসাদ বা ব্রেনফ্যাগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

Do you suffer from brain fag? Solution by Homeopathy.

মস্তিস্কের অবসাদ বা ব্রেণফ্যাগ কি ?
উকিল,জজ,ব্যারিস্টার,রাজনীতিবিদ ইত্যাদি বিষয়ি লোকের অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে মস্তিস্কের শুন্যতাবোধ,স্মৃতি ভ্রম ইত্যাদি স্নায়িবিক লক্ষণ সমষ্টিকে ব্রেণফ্যাগ বলে।
ব্রেইন ফাগ সিন্ড্রোম (বিএফএস)Brain fag syndrome (BFS) ১৯৬০ সালে আর এইচ প্রিন্স(RH Prince)দ্বারা প্রথম বর্ণনা করা হয়েছিল।এটি নাইজেরিয়াতে প্রথম আবিষ্কৃত হয়ে ছিল,হাইস্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের অনিদ্রা সম্পর্কিত এবং মস্তিস্কের দুর্বলতা,মাথা এবং ঘাড়ের ব্যাথা,মনোযোগের অভাব এবং স্মরণ শক্তির অভাব এবং চোখের ব্যথার লক্ষণ সহ বর্ণনা করা হয়,যার কারণ মানসিক চাপ দ্বারা এই রোগ সৃষ্ট হয়।
অত্যধিক মানসিক শ্রম ও দুশ্চিন্তার কারণে মস্তিস্কের অবসাদ বা ব্রেণফ্যাগ হয়ে থাকে।অতিরিক্ত মাত্রায় সুরাপান,যৌণ অত্যাচার,কোন মর্ফিয়া জাতীয় ভেষজের অপব্যবহার ইহার উত্তেজক কারণ।
ব্রেণফ্যাগের লক্ষণসমুহঃ
ব্রেন ফ্যাগের রোগীর মানসিক অস্হিরতা,অনিদ্রা,কোন চিন্তা বা পড়াশোনার প্রতি একাগ্রতার অক্ষমতা ইত্যাদি ব্রেণফ্যাগের রোগীর প্রধান লক্ষণ।
ব্রেণফ্যাগ হতে মুক্তির উপায়ঃ
বিশ্রাম,পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহন,মুক্ত বাতাসে পরিমিত ব্যায়াম ও প্রচুর নিদ্রা যাপওয়া এই অবস্হায় চিকিৎসার একটি অংশ।সুনির্বাচিত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দ্বারা মস্কিস্ক সবল ও সুস্হ্য হয়ে যায়।

ব্রেইন ফ্যাগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সর্বাধিক জনপ্রিয় হোলিস্টিক সিস্টেম গুলির মধ্যে একটি। হোলিস্টিক পদ্ধতি ব্যবহার করে স্বতন্ত্রীকরণ এবং সদৃশ উপসর্গ তত্বের উপর ভিত্তি করে।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর যন্ত্রণাদায়ক সমস্ত চিহ্ন এবং উপসর্গগুলি সরিয়ে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের অবস্থা পুনরুদ্ধার করা যেতে পারে।হোমিওপ্যাথির লক্ষ্য কেবলমাত্র মস্তিষ্কের ফ্যাগের চিকিৎসার জন্য নয় বরং এর অন্তর্নিহিত কারণ এবং ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতা মোকাবেলার জন্য।যতক্ষণ থেরাপিউটিক ওষুধ নিয়ে উদ্বিগ্ন,তেমনি মস্তিষ্কের ফ্যাগের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন প্রতিকার পাওয়া যায় যা অভিযোগের কারণ,সংবেদন এবং পদ্ধতির ভিত্তিতে নির্বাচন করা যেতে পারে।স্বতন্ত্র প্রতিকার নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য,রোগীর একজন যোগ্যতা সম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্রেণফ্যাগের ঔষধসমুহঃ
ইথুজা,এনাকার্ডিয়াম,আর্জেন্ট নাইট্রিকাম,ক্যালকেরিয়া কার্ব, ক্যালকেরিয়া ফস,কোক্কুলাস ইন্ডিকা,জেলসিমিয়াম,কেলি ফস,নাক্স ভুমিকা,এসিড ফস,এসিড পিকরিম,সাইলেসিয়া,জিঙ্কাম,কেলি ব্রোম একোনাইট,এগারিকাস,এমন মিউর,আর্নিকা,চায়না,সিমিসিফুগা, হেলোনিয়াস,ইগ্নেসিয়া,লাইকোপোডিয়াম,নেট্রাম মিউর,ফসফরাস, সেলিনিয়াম, কোকা,সাইক্লামেন,গ্রাফাইটিস,ফাইজষ্টিগমা, প্লাম্বাম, পালসেটিলা,সিপিয়া,ষ্ট্যানাম,সালফার,জিঙ্কাম ফস,ভ্যালেরিয়ানা, প্রভৃতিসহ স্নায়বিক দুর্বলতার সদৃশ চিকিৎসার ঔষধসমুহ ব্রেণ ফ্যাগের চিকিৎসায় প্রয়োজন হতে পারে।

ব্রেণফ্যাগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ সদৃশ ঔষধসমুহের নির্বাচন লক্ষণঃ-
***নাক্স ভুমিকা
মস্তিষ্কের দুর্বলতার রোগীর শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, বেশি বেশি মানসিক পরিশ্রম,অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের কুফল,বিলাসি জীবন যাপন এদের জন্য উপযুক্ত।স্মৃতিশক্তির অভাব,মানসিক পরিশ্রম করিলে মাথা ব্যথা,সকালে ঘুম থেকে উঠার পর মাথা ঘুরিলে নাক্স ভুমিকা উপযোগী।নাক্স ভুমিকা প্রয়োগের পরে ফসফরাস ব্যবহার করতে হয়।
***হায়োসিয়মস:-
মস্তিস্ক ও স্নায়ুমন্ডলীর উপর ইহার ক্রিয়া মুখ্য এবং রক্ত সঞ্চালনকারী যন্ত্রের উপর ইহার ক্রিয়া গৌণ।কলহ প্রিয় এবং অধিক কথা 
 বলে, হিংসুক স্বভাব,রোগী সর্বদাই মনে একপ্রকার সন্দেহ-যেন কেহ বিষ প্রয়োগ করিবে,যে স্হানে থাকে মনে করে ইহা যেন তাহার গৃহ নহে, একেলা থাকিবার ভয়,বিষ খাওয়াইবার ভয়,বিক্রয়ে লোকসানের ভয়।পানাহার গ্রহন করিতে ভয়,কারণ কোনও বিষয়ের ষড়যন্ত্র হইতেছে সর্বদা এইরুপ সন্দেহ।হিংসা রাগ কিম্বা ভালবাসায় বঞ্চিত হইবার কুফলে কোনও পীড়ার উৎপত্তি,ব্যবসায়ের সম্বন্ধ লইয়া কিম্বা কোনও বিষয়ে উত্তেজিত হইয়া অনিদ্রা।নার্ভাস ব্যাক্তিগনের অনিদ্রা,সারা রাত্রি ছটফট করে,শ্বাসকষ্ট,ঘুমের মধ্যে দমবন্ধ অবস্হা,হঠাৎ চমকে উঠে এই লক্ষণ বিশিষ্ট ব্রেণফ্যাগের রোগীর জন্য উপযোগী।
***এনাকার্ডিয়াম-
অতিরিক্ত অধ্যয়নজনিত স্নায়বিক-দৌর্বল;রোগী বিষাদপুর্ণ ও আত্মবিশ্বাস হীন, সহজেই রাগান্নিত হয় ও গালাগালি করে;সৃতিশক্তি হ্রাশ পায়,মস্তকে বেদনা বোধ হয়।যেন বাধিয়া রাখা হইছে অথবা কীলক প্রবিষ্ট হইয়াছে এরুপ মনেহয়।পাকাশয় সর্বদাই শুন্য মনে হয়;আহার করিবার সময় সর্বলক্ষণাধি দুর হয়,কিন্তু কয়েক ঘন্টা পরে পুনরায় প্রকাশ পায়।মলভান্ডের দুর্বলবশতঃ কষ্ঠবদ্বতা,ভীতি ও সন্দেহ প্রবনতা- হাটিবার সময় মনেকরে যেনকেহ তাহাকে অনুসরন করিতেছে।
***আর্জেন্টাম নাইট্রিকামঃ
কটিবেদনা, উঠিয়া দারাইতে গেলে বৃদ্ধি,চলিয়া বেরাইলে উপশম,প্রায়ই মাথা ঘুড়ে ও চলিবার সময় দেহ টলিতে থাকে ও গৃহের নিকট দিয়া যাইবার সময় তাহার সহিত ধাক্কা লাগিবে বলিয়া ভয় করে;রোগী সর্ব কর্মেই তারাহুরা করে,অস্হির হৃৎস্পন্দন,মিষ্ট দ্রব্যে স্পৃহা,আহারের পর উচ্চ উদগার;মুক্তবায়ুর আকাঙ্খা,জরাজীর্ন আকৃতির ব্রেণফ্যাগের রোগীর জন্র উপযোগী।
***ক্যালকেরিয়া ফসঃ-
সর্বলক্ষণে ক্যালকেরিয়া কার্বের অণুরুপ।প্রাতে নিদ্রাভঙ্গ হইতে অত্যাদিক বিলম্ব হয়।কটিদেশে ভাঙ্গিয়া যাইবার ন্যায় বেদনা,আহারের পর মাথা ব্যথা,নিদ্রালুতা,অবসন্নতা এবং গলা ও বুক জলা,প্রবল হৃৎস্পন্দন।
***জেলসিমিয়ম:-
ইহা স্নায়বিক দুর্বলের মহৌষধ।অবসন্নতা ও নিদ্রালুতা - রোগি কোন বিষয়েই মনোনিবেশ করিতে পারে না,মস্তিস্কের দুর্বলতা ও শারীরিক ক্লান্তি-উত্তেজক দ্রব্য গ্রহনে সাময়িকভাবে উপশম বোধ হয়।চক্ষু পল্লব যেন টানিয়া তুলিতে পারে না;আনন্দ,দঃখ,ভয় বা কোন প্রকার মানসিক উত্তেজনা হইলেই উদড়াময় প্রকাশ পায়।
***হেলোনিয়াস:-
যে মস্তিস্কের দুর্বল রোগীর কটিদেশে অত্যদিক দুর্বলতা বোধ; অতিরিক্ত পরিশ্রম বশতঃ শারীরিক অবসন্নতা,জরায়ুর স্হানচ্যূতি,নড়াচড়া করিলে ও বিষয়ান্তরে মনোনিবেশ করিলে উপশম বোধ।
***লাইকোপোডিয়াম:-
অতিরিক্ত শ্রমজনিত এবং যকৃতের বিকার সহ যুক্ত স্নায়বিক দুর্বলতা ও ব্রেনফ্যাগের রোগীর স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়,কথা বলিবার সময় প্রায় ভুল করে।মানসিক অবসন্নতা,একাকি থাকতে চায়, কোষ্টবদ্বতা,প্রস্রাব লাল ও স্বল্প,অস্হির নিদ্রা অজির্ন ও উদরাধ্নান,বিকাল ৪ ঘটিকা হইতে রাত্রি ৮ ঘটিকা পর্যন্ত উপসর্গাদির বৃদ্ধি পায়।
***এসিড ফ:-
শোণিত বা বীর্যাদীর অত্যাদিক ক্ষয় বা দীর্গস্হায়ী দুঃখ,অতিরিক্ত মানসিক শ্রম,প্রভৃতি বশতঃ মস্তিস্কের স্নায়বিক-দুর্বল্যের বিশিষ্ট ঔষধ।মেরুদন্ড মধ্যে জ্বালা বোধ,পড়াশুনা করিতে আরাম্ব করিলেই মাথায় যন্ত্রণা উপস্হিত হয়।ইন্দ্রীয়ের শিথিলতা সহ প্রায়ই স্বপ্নদোষ সহ ও শুক্রতারল্য প্রকাশ পায়,সর্ব বিষয়েই নির্লিপ্ততা ও উদাসীনতা প্রকাশ করে ও চুপচাপ থাকে-কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে চায় না।
***ক্যালি-ব্রোম:-
স্নায়ু প্রধান,অস্হির ব্যক্তি-স্হির হইয়া এক দন্ডও বসিয়া থাকিতে পারে না,হাত ও হাতের আঙুল ক্রমাগত নাড়িতে থাকে, হাত দুইটি অনবরত নাড়ে।স্মরণ শক্তি হ্রাস,কোন কথা বলিতে বলিতে কি বলিতেছিল তা ভুলে যায়।বিষয় সম্পত্তি,মান মর্যাদা ব্যবসা ইত্যাদি নষ্ট হইবার কিম্বা দুঃখ নিবন্ধন অস্হিরতা ও অনিদ্রা; ভয়,রাগ অথবা অত্যাদিক আনন্দ বশতঃ এবং প্রসবকালীন,দন্তোদগমকালীন ও হুপিং-কাশি ইত্যাদিতে আক্ষেপ।অত্যান্ত অস্হিরতা,কিছুতেই একস্হানে থাকিতে পারে না।
বাতুলতা-এই পীড়ার সহিত রোগীর আদৌ নিদ্রা হয় না,স্বরে ভূত প্রেত দেখে,দাতে দাতে ঘষে,গো গো করে,মনে করে যেন তাহাকে কেহ বিষ খাওয়াইবে।মস্তিস্কের দুর্বলতা-সর্বদাই বিষন্ন ও মনমরা,স্মৃতিশক্তির লোপ অপরিমিত ইনিদ্রয় চালনা ও শুক্রক্ষয়জনিত এই পীড়া হইলে ক্যালি ব্রোম উপকারী।অতিশয় পরিশ্রম করিয়া কিম্বা নানা প্রকার বিষয়ে বহুদিন ধরিয়া ভাবনা চিন্তা করিয়া মস্তিস্কের দুর্বলতা অর্থাৎ-মাথাঘোরা, হাত-পা কাপা ইত্যাদি কেলি ব্রোম উপযোগী।
**ফসফরাস:-
ইহা মস্তিস্কের অবসাদের একটি প্রধান ঔষধ।মস্তিস্কের দুর্বলতা-বশতঃ রোগী আদৌ মস্তিস্ক চালনা করিতে পারে না,হাত,পা,চক্ষু এবং মেরুদন্ড জ্বালাবোধ করে।ঘর্ষণে ও মর্দনে উপশম বোধ,অসারে মলমুত্র ত্যাগ, আনন্দ বিষাদ প্রভূ তি উপস্হিত হইলেই প্রবল হৃৎস্পন্দন;সামান্য পরিশ্রম হইলেই কটিদেশে বেদনা হয়।আবহাওয়া হঠাৎ পরিবর্তিত হইয়া ঝড়বৃষ্টি উপস্হিত হইলে অথবা সন্ধাকালে ও অন্ধকার মধ্যে রোগী উদ্বিগ্ন ও আশাঙ্কাযুক্ত হয় ও তাহার উপসর্গাদি বৃদ্ধি পায়।
**সাইলিসিয়াঃ-
মানসিক সর্বপ্রকার কাজেই ভয় পায়।কিন্তু কাজ আরাম্ভ করিলে তাহা উপযুক্তভাবে সম্পাদন করিতে পারে,প্রাতঃ কালে শয্যত্যাগ করিবার পর অবসন্নতা দুর হয়,হাত পা ভাড়ি ও অবশ বোধ হয়;ঝড় বাদলের দিনে ও নৈসর্গিক পরিবর্তন উপসর্গাদির বৃদ্ধি হয়; রোগী বড়ই শীতকাতর ও তাহার সর্বাঙ্গে প্রচুর ঘাম হয় ও কোষ্ঠবদ্বতা বর্তমান থাকে।
**জিঙ্কাম:-
স্নায়বিক দুর্বলসহ মাথাঘোরা;অত্যাদিক কটিবেদনা-উপবেশনকালে বৃদ্ধি;পদদ্বয় সন্চালন করে,মেরুদন্ড মধে জ্বালা,হাত পা দুর্বলবোধ হয় ,মধ্যাহেৃ অত্যাদিক ক্ষুধার উদ্রেক এবং তৎকালে পদদ্বয়ে অত্যাদিক দুর্বলতা বোধ হয়,মদ্যদি পানে উপসর্গাদির বৃদ্ধি।জিঙ্কাম ও পিকরিড এসিডের সংমিশ্রণে প্রস্তুত জিঙ্কাম পিকরিকাম এই রোগের একটি অতি মুল্যবান ঔষধ।
***পিক্রিক এসিডঃ
তিব্র মানসিক পরিশ্রমের পর শিরপীড়া জন্মে, মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে অত্যন্ত বেদনাদায়ক যন্ত্রণায় ছটফট করে,স্পাইনাল কর্ডে বেদনা,প্রবল যৌন উত্তেজনা জাগলে সেই রোগীর পিক্রিক এসিড উপযোগী।

***মস্তিস্কের অবসাদ গ্রস্হ রোগীর ভবিষ্যতের উৎকণ্ঠায় উদরাময় দেখা দিলে সদৃশ ঔষধ আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম, জেলসিমিয়াম, এসিড ফস ইত্যাদি।
***মস্তিস্কের অবসাদগ্রস্হ রোগী লোক সমাজে উপস্থিত হইতে ভয় পাইলে সদৃশ ঔষধঃ- কার্বোভেজ,জেলসিমিয়াম, লাইকোপোডিয়াম, প্লাম্বাম,সাইলেসিয়া ইত্যাদি।
***মস্তিস্কের অবসাদগ্রস্হ রোগী কাহারো সহিত সাক্ষাৎ করিবার পূর্বে আশঙ্কা প্রকাশ করিলে সদৃশ ঔষধ আর্জেন্ট নাইট্রিকাম,জেলসিমিয়াম, মেডোরিনাম ইত্যাদি।

উপসংহারঃ
স্নায়বিক দুর্বলতা আর ব্রেণফ্যাগ লক্ষনের রোগীর সদৃশ ঔষধ নির্বাচন করে সঠিক মাত্রা ও শক্তিতে নিয়মিত সেবনের পাশাপাশি মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে।সুন্দর স্বাস্হ্যকর স্হানে ভ্রমণ,প্রফুল্ল চিত্ত্বে হাসিখুশি পরিবেশে বসবাস ও হালকা ব্যায়াম করা চিকিৎসারই একটি অংশ।

আমার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ক সকল লেখা একসাথে পড়ুন।এপসটি ডাউনলোড করুন,আপডেট নিন।আমার মোবাইল এপস লিঙ্কঃ


ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল
বাইপাইল,সাভার,ঢাডা।
মোবাইল নংঃ০১৭১৬৬৫১৪৮৮
রেজি নং ২৩৮৭৬

1 টি মন্তব্য:

  1. নিঃসন্দেহে আপনার পোস্টগুলি গ্রহন যোগ্য, যুক্তি যুক্ত ও প্রসংসার দাবিদার। মানবতার কল্যানে আপনার যথার্থ প্রচেস্টা। আপনার এই লেখাগুলো শিক্ষানবিশ ও অনেক চিকিৎসকদেরই মেটেরিয়ার ও রেপাটারি মতই কাজে দেবে।
    আপনার প্রতি শুভকামনা রই।

    (ডাঃ মোঃ হেজবুল্লাহ্ ছিদ্দিকী)

    উত্তরমুছুন