সাহিত্যের ভাষায় সিপিয়ার রোগীনির পরিচয়। |
ডাঃ রবিন বর্মন স্যার বাংলাভাষী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক বন্ধুদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিনি শুধু একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক নন, তার একটি কবি মন রয়েছে। তিনি কবিতা পাঠে, সাহিত্যের প্রতিটি অঙ্গনে তার পদচারণা।
হোমিওপ্যাথিক সদৃশ ঔষধ নির্বাচন কৌশলে তিনি সিদ্ধহস্ত।সাহিত্যের ভাষায় সিপিয়ার রোগীনির সদৃশ চিত্র কি সুন্দর করে সাজিয়েছেন।
আমি শ্রীমতী সিপিয়া
আমি দেখতে কি রকম-----
বেশীরভাগ সাধারণ মহিলারা যেমন একটু নাদুসনুদুস মোটাসোটা হয়, শরীরের নিতম্ব বা পশ্চাৎদেশ একটু মোটা হয়ে কোমর থেকে শরীরের নীচের অংশ একটু ভারী হয়, আমার তা হয় নি, তার মানে সৃষ্টিকর্তা ঠিক নারী সুলভ চেহারাটা আমার ক্ষেত্রে করলো না । সেইজন্য আমার একটু অনুশোচনা হয় বৈ কি। তার মানে বলতে পারো আমার চেহারার মধ্যে একটু পুরুষালি ভাব । তবে আমি খুব বেঁটে নই, বলতে পারো একটু লম্বাটে টাইপের মহিলা আমি।
ইদানিং দেখছি আমার নাকের দুই পাশ থেকে আরম্ভ করে আরও কিছুটা কেমন যেন কালচে ছোপ ছোপ দাগ হচ্ছে -- কতকটা প্রজাপতি বা মথ যেমন দেখতে সেইরকম , কেন যে এমন দাগ হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছি না।
আমার মন----
তোমরা আমার মনের খবর জানতে চাও? আগে আমি অনেকটা হাসিখুশী ছিলাম, কিন্তু নানান কারনে ইদানীং কিছু ভাল লাগে না আমার। ঘর সংসার, স্বামী, ছেলেমেয়ে, কাজকর্ম কিছুই ভাল লাগে না। সবসময় মনমরা ভাবে থাকি। বন্ধুরা বলে তুই কেমন যেন উদাসীন হয়ে যাচ্ছিস, রবীন্দ্রনাথের সেই কবিতার লাইনটার মতন----
" হাল ছেড়ে আজ বসে আছি আমি, ছুটি নে কাহারো পিছুতে,
মন নাহি মোর কিছুতেই, নাই কিছুতে "
আগে আমার খুব রাগ ছিল না, সবাই বলে আমি না কি অনেকটা নম্র,ভদ্র ছিলাম। কিন্তুু ইদানীং খুব রাগ বেড়ে গেছে, অতি সহজেই ভীষণ রেগে যাচ্ছি, স্বামী, পুত্র, কন্যাদের উপর সব সময় বিরক্তি বোধ করছি, কিন্তু সত্যি বলছি --- কিছুদিন আগেও আমি এমন ছিলাম না, ওদের সবাইকে ভীষণ ভালবাসতাম। এখন কে কোথায় কি করছে, ওসবে কোনরকম মাথা ঘামাতে ইচ্ছা করে না।
আমার ইদানীং কথায় কথায় খুব কান্না পায়, ডাক্তারকে আমার রোগের কথা বলতে গেলে আমার দুই বান্ধবী মেডো আর পালসের মতন ভীষণ কান্না পায়, কখনও কেঁদেও ফেলি।
ঝড়, বজ্রপাতসহ বৃষ্টির দিনগুলি আমার ভয়ও লাগে আবার ভালও লাগে, আমি পুলকিত হই, শিহরিত হই।
আমার সার্বদৈহিক লক্ষনগুলি বা তোমরা যারা জেনারিলিটিস বলো------
দূর্বল আমি----
আমার শরীরে ভীষণ দূবলতা, যখন তখন ফিট বা মুর্ছাও হয়ে যাই। স্বামীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক ত মোটেই ভাল লাগে না --- তাও যদি ওনার ডাকে কখনও সাড়া দিই, অসহ্য ত লাগেই, আবার কখনও কখনও মেলামেশার পরে ফিটও হয়ে যাই। তবে আমার দূর্বলতা বা খালি খালি ভাব বেশী মনে হয় আমার পেটের মধ্যে,
বমির ভাব---অামার প্রায়ই বমি বমি ভাব থাকে, বিশেষ করে সকালের দিকে।
আমি খুব শীতকাতুরে
----আমার শীত খুব বেশী, এত অল্পেতে যে কেন আমার এত শীত লাগে তা বুুঝতে পারি না । সামান্য ঠান্ডায় যখন অন্যদের শীত লাগে না, অথচ আমি হু হু করে কাঁপতে থাকি।
আমার পায়খানা-----
আমার পায়খানা কখনো নরমাল বা স্বাভাবিক হয় না,
সব সময় শক্ত অর্থাৎ আমি কোষ্ঠবদ্ধতায় ভুগি , কি সমস্যা বলো দেখি ।
প্রস্রাব-- প্রস্রাবের কথা কি আর বলব বলুন ত ? আমার প্রস্রাবে ভীষণ দুর্গন্ধ । আচ্ছা বলুন ত মেয়েমানুষদের প্রস্রাবে এত দুর্গন্ধ হলে বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলে লজ্জা লাগে না? কত জল ঢালি তবু প্রস্রাবের গন্ধ যেন যেতেই চায় না । আমার মাসতুতো দুই দাদা নাইট্রিক অ্যাসিড, আর বেঞ্জয়িক এ্যাসিড--- এদের প্রস্রাবেও ভীষণ গন্ধ শুনেছিলাম , তাই বলে আমারও সেই দশা হল?
আমার মাসিক--
আমার মাসিকের কথা কি বলব বলুন ত? নানারকম গন্ডগোল আমার মাসিকের সাথে লেগেই আছে, মাসিক কখনো নির্দিষ্ট সময়ের আগে হয় , কখনো সময় পেরিয়ে গেলে পরে হয়, কখনো কম হয়, কখনো বেশী হয়, কখনো মাসিকের আগে সাদা স্রাব হয়, কখনো মাসিকের পরে সাদা স্রাব হয়, স্বাভাবিকভাবে একজন মহিলার ২৮/ ৩০ দিন পরে পরে যেমন ভাবে ৪/৫ দিন পরিস্কার ভাবে মাসিক হয়ে যায়, আমার জীবনে তা আর হল না।
তাহলে তোমাদেরকে আমার সার্বদৈহিক বা জেনারেল সিম্পটমসের কথা কিছু বললাম, এবারে তাহলে --
আমার পার্টিকুলার সিম্পপটমস বলি , শোনো।
জিভ----আমার জিভের পিছনের দিকটা একটু সাদাটে থাকে , আর মাঝে মাঝে আমার মুখে একটু গন্ধও হয়,
আমার জরায়ু-----
আমার জরায়ুর কথা শুনতে চাইছো? সে আর এক কান্ড---- আমার জরায়ুটা পুরো বেরিয়ে আসেনি, হয়তো সামান্য একটু নীচের দিকে বেরিয়ে আসলেও আসতে পারে, কিন্তু আমার সব সময় মনে হয় --- জরায়ুটা যেন বেরিয়ে আসছে, এই বোধহয় বেরিয়ে গেলো, আমি তাই ভয়ে আমার থাই দুটি ক্রসওয়াইজ করে বসে পড়ি, যেন থপাস করে জরায়ুটা বাইরে বেরিয়ে না আসে। আমার কয়েকটি বান্ধবীরও এই লক্ষনটি আছে শুনেছি--- তাদের নাম হলো--- লিলিয়াম ট্রিগ, বেলেডোনা , ক্রিয়োজোট, ইত্যাদি।
মাথার যন্ত্রনা--
আমার মাথার যন্ত্রণা আছে কি না তা জিজ্ঞাসা করছো? তা আবার নেই? প্রায়ই অামি মাথার যন্ত্রণায় ভুগি। আর এইরকম মনের অবস্থা, মনের যন্ত্রণা হলে কার না মাথার যন্ত্রনা হবে বলো ত? আমার এক বান্ধবী নেট্রাম মিউরেরও আমার মতন মাসিকের সময় মাথার যন্ত্রণা হয়।
আমার কোমরে ব্যথা----
আমার কোমরে ব্যথা আছে কি না? তা আবার নেই? আমার এই চেহারায় কোমর যন্ত্রনা হবে না? আর তাছাড়া শরীর এইরকম হলে কি হবে, আমি কিন্তু খুব কাজ করতে পারি আর কাজ করার মধ্যেই আমি ভাল থাকি। ফলে আমার বান্ধবী নেট্রাম মিউর, বা বন্ধু কেলি কার্বের মতন কোমরের ব্যথা আমার নিত্য সহচর।
আমার চর্ম বা চামড়া----
আমার চামড়ার কথা জিজ্ঞাসা করছো? সে তো আগেই বলেছি--- মুখের দুই পাশে কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ হয়, যাকে কেউ বলে লিভার স্পট, কেউ বলে মথ স্পট, কেউ বলে ইয়োলো স্যাডেল। কোন রকম চুলকায় না, জ্বালা করে না, ব্যথাও হয় না,
তাছাড়া আমার চামড়ার এখানে-ওখানে দাদের মতন কিছু চর্মরোগ দেখা দেয় যাকে তোমরা বলো হারপিস কার্সিনেটাস।
মোটামুটি আমার পরিচয় দিলাম,
এরপরেও তোমরা কি আমাকে দশজনের থেকে আলাদা করতে বা বাছাই করতে পারবে না বন্ধু?
বেশীরভাগ সাধারণ মহিলারা যেমন একটু নাদুসনুদুস মোটাসোটা হয়, শরীরের নিতম্ব বা পশ্চাৎদেশ একটু মোটা হয়ে কোমর থেকে শরীরের নীচের অংশ একটু ভারী হয়, আমার তা হয় নি, তার মানে সৃষ্টিকর্তা ঠিক নারী সুলভ চেহারাটা আমার ক্ষেত্রে করলো না । সেইজন্য আমার একটু অনুশোচনা হয় বৈ কি। তার মানে বলতে পারো আমার চেহারার মধ্যে একটু পুরুষালি ভাব । তবে আমি খুব বেঁটে নই, বলতে পারো একটু লম্বাটে টাইপের মহিলা আমি।
ইদানিং দেখছি আমার নাকের দুই পাশ থেকে আরম্ভ করে আরও কিছুটা কেমন যেন কালচে ছোপ ছোপ দাগ হচ্ছে -- কতকটা প্রজাপতি বা মথ যেমন দেখতে সেইরকম , কেন যে এমন দাগ হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছি না।
আমার মন----
তোমরা আমার মনের খবর জানতে চাও? আগে আমি অনেকটা হাসিখুশী ছিলাম, কিন্তু নানান কারনে ইদানীং কিছু ভাল লাগে না আমার। ঘর সংসার, স্বামী, ছেলেমেয়ে, কাজকর্ম কিছুই ভাল লাগে না। সবসময় মনমরা ভাবে থাকি। বন্ধুরা বলে তুই কেমন যেন উদাসীন হয়ে যাচ্ছিস, রবীন্দ্রনাথের সেই কবিতার লাইনটার মতন----
" হাল ছেড়ে আজ বসে আছি আমি, ছুটি নে কাহারো পিছুতে,
মন নাহি মোর কিছুতেই, নাই কিছুতে "
আগে আমার খুব রাগ ছিল না, সবাই বলে আমি না কি অনেকটা নম্র,ভদ্র ছিলাম। কিন্তুু ইদানীং খুব রাগ বেড়ে গেছে, অতি সহজেই ভীষণ রেগে যাচ্ছি, স্বামী, পুত্র, কন্যাদের উপর সব সময় বিরক্তি বোধ করছি, কিন্তু সত্যি বলছি --- কিছুদিন আগেও আমি এমন ছিলাম না, ওদের সবাইকে ভীষণ ভালবাসতাম। এখন কে কোথায় কি করছে, ওসবে কোনরকম মাথা ঘামাতে ইচ্ছা করে না।
আমার ইদানীং কথায় কথায় খুব কান্না পায়, ডাক্তারকে আমার রোগের কথা বলতে গেলে আমার দুই বান্ধবী মেডো আর পালসের মতন ভীষণ কান্না পায়, কখনও কেঁদেও ফেলি।
ঝড়, বজ্রপাতসহ বৃষ্টির দিনগুলি আমার ভয়ও লাগে আবার ভালও লাগে, আমি পুলকিত হই, শিহরিত হই।
আমার সার্বদৈহিক লক্ষনগুলি বা তোমরা যারা জেনারিলিটিস বলো------
দূর্বল আমি----
আমার শরীরে ভীষণ দূবলতা, যখন তখন ফিট বা মুর্ছাও হয়ে যাই। স্বামীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক ত মোটেই ভাল লাগে না --- তাও যদি ওনার ডাকে কখনও সাড়া দিই, অসহ্য ত লাগেই, আবার কখনও কখনও মেলামেশার পরে ফিটও হয়ে যাই। তবে আমার দূর্বলতা বা খালি খালি ভাব বেশী মনে হয় আমার পেটের মধ্যে,
বমির ভাব---অামার প্রায়ই বমি বমি ভাব থাকে, বিশেষ করে সকালের দিকে।
আমি খুব শীতকাতুরে
----আমার শীত খুব বেশী, এত অল্পেতে যে কেন আমার এত শীত লাগে তা বুুঝতে পারি না । সামান্য ঠান্ডায় যখন অন্যদের শীত লাগে না, অথচ আমি হু হু করে কাঁপতে থাকি।
আমার পায়খানা-----
আমার পায়খানা কখনো নরমাল বা স্বাভাবিক হয় না,
সব সময় শক্ত অর্থাৎ আমি কোষ্ঠবদ্ধতায় ভুগি , কি সমস্যা বলো দেখি ।
প্রস্রাব-- প্রস্রাবের কথা কি আর বলব বলুন ত ? আমার প্রস্রাবে ভীষণ দুর্গন্ধ । আচ্ছা বলুন ত মেয়েমানুষদের প্রস্রাবে এত দুর্গন্ধ হলে বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলে লজ্জা লাগে না? কত জল ঢালি তবু প্রস্রাবের গন্ধ যেন যেতেই চায় না । আমার মাসতুতো দুই দাদা নাইট্রিক অ্যাসিড, আর বেঞ্জয়িক এ্যাসিড--- এদের প্রস্রাবেও ভীষণ গন্ধ শুনেছিলাম , তাই বলে আমারও সেই দশা হল?
আমার মাসিক--
আমার মাসিকের কথা কি বলব বলুন ত? নানারকম গন্ডগোল আমার মাসিকের সাথে লেগেই আছে, মাসিক কখনো নির্দিষ্ট সময়ের আগে হয় , কখনো সময় পেরিয়ে গেলে পরে হয়, কখনো কম হয়, কখনো বেশী হয়, কখনো মাসিকের আগে সাদা স্রাব হয়, কখনো মাসিকের পরে সাদা স্রাব হয়, স্বাভাবিকভাবে একজন মহিলার ২৮/ ৩০ দিন পরে পরে যেমন ভাবে ৪/৫ দিন পরিস্কার ভাবে মাসিক হয়ে যায়, আমার জীবনে তা আর হল না।
তাহলে তোমাদেরকে আমার সার্বদৈহিক বা জেনারেল সিম্পটমসের কথা কিছু বললাম, এবারে তাহলে --
আমার পার্টিকুলার সিম্পপটমস বলি , শোনো।
জিভ----আমার জিভের পিছনের দিকটা একটু সাদাটে থাকে , আর মাঝে মাঝে আমার মুখে একটু গন্ধও হয়,
আমার জরায়ু-----
আমার জরায়ুর কথা শুনতে চাইছো? সে আর এক কান্ড---- আমার জরায়ুটা পুরো বেরিয়ে আসেনি, হয়তো সামান্য একটু নীচের দিকে বেরিয়ে আসলেও আসতে পারে, কিন্তু আমার সব সময় মনে হয় --- জরায়ুটা যেন বেরিয়ে আসছে, এই বোধহয় বেরিয়ে গেলো, আমি তাই ভয়ে আমার থাই দুটি ক্রসওয়াইজ করে বসে পড়ি, যেন থপাস করে জরায়ুটা বাইরে বেরিয়ে না আসে। আমার কয়েকটি বান্ধবীরও এই লক্ষনটি আছে শুনেছি--- তাদের নাম হলো--- লিলিয়াম ট্রিগ, বেলেডোনা , ক্রিয়োজোট, ইত্যাদি।
মাথার যন্ত্রনা--
আমার মাথার যন্ত্রণা আছে কি না তা জিজ্ঞাসা করছো? তা আবার নেই? প্রায়ই অামি মাথার যন্ত্রণায় ভুগি। আর এইরকম মনের অবস্থা, মনের যন্ত্রণা হলে কার না মাথার যন্ত্রনা হবে বলো ত? আমার এক বান্ধবী নেট্রাম মিউরেরও আমার মতন মাসিকের সময় মাথার যন্ত্রণা হয়।
আমার কোমরে ব্যথা----
আমার কোমরে ব্যথা আছে কি না? তা আবার নেই? আমার এই চেহারায় কোমর যন্ত্রনা হবে না? আর তাছাড়া শরীর এইরকম হলে কি হবে, আমি কিন্তু খুব কাজ করতে পারি আর কাজ করার মধ্যেই আমি ভাল থাকি। ফলে আমার বান্ধবী নেট্রাম মিউর, বা বন্ধু কেলি কার্বের মতন কোমরের ব্যথা আমার নিত্য সহচর।
আমার চর্ম বা চামড়া----
আমার চামড়ার কথা জিজ্ঞাসা করছো? সে তো আগেই বলেছি--- মুখের দুই পাশে কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ হয়, যাকে কেউ বলে লিভার স্পট, কেউ বলে মথ স্পট, কেউ বলে ইয়োলো স্যাডেল। কোন রকম চুলকায় না, জ্বালা করে না, ব্যথাও হয় না,
তাছাড়া আমার চামড়ার এখানে-ওখানে দাদের মতন কিছু চর্মরোগ দেখা দেয় যাকে তোমরা বলো হারপিস কার্সিনেটাস।
মোটামুটি আমার পরিচয় দিলাম,
এরপরেও তোমরা কি আমাকে দশজনের থেকে আলাদা করতে বা বাছাই করতে পারবে না বন্ধু?
(সংকলিত)
আমার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ক সকল লেখা একসাথে পড়ুন।এপসটি ডাউনলোড করুন,আপডেট নিন।আমার মোবাইল এপস লিঙ্ক ঃ
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.aslamconsole.android.evahomeohall&fbclid=IwAR3mHp4BauqONW3oiO3eVCVTaCqrsPvcY5Z4qq3826ps_Avf6-wN-SixmEg
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬
আমার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ক সকল লেখা একসাথে পড়ুন।এপসটি ডাউনলোড করুন,আপডেট নিন।আমার মোবাইল এপস লিঙ্ক ঃ
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.aslamconsole.android.evahomeohall&fbclid=IwAR3mHp4BauqONW3oiO3eVCVTaCqrsPvcY5Z4qq3826ps_Avf6-wN-SixmEg
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার
ইভা হোমিও হল।
বাইপাইল,সাভার,ঢাকা।
মোবাইল নং ০১৭১৬৬৫১৪৮৮।
গভঃ রেজিঃ নং ২৩৮৭৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন